দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মাছের তেলে প্রোটিন, ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন ছাড়াও আরও রয়েছে প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট। তাহলে হার্টের রোগীরাও কী এই তেল খেতে পারেন?
অনেকেই বলেন যে বড় মাছের তেল খাওয়া নাকি স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর! তাই খেতে বেশ পছন্দ হলেও মাছের তেল থেকে যতোটা সম্ভব দূরে থাকা যায়, সে চেষ্টাই করেন বেশির ভাগ মানুষ। তবে চিকিৎসকরা বলেছেন, হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে মাছের তেলের জুড়ি মেলা ভার! প্রোটিন, ওমেগা-থ্রি ফ্যাট অ্যাসিড, রয়েছে প্রচুর ভিটামিন, আয়োডিন ছাড়াও মাছের তেলে আরও রয়েছে প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট। তাই সুস্বাস্থ্য পেতে হলে মাছের তেলকে অবহেলা করা মোটেও চলবে না। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে প্রতিদিন খেতে পারেন ‘ফিশ অয়েল ক্যাপসুল’।
মাছের তেলের গুনাগুণ
# মাছের তেল হৃদযন্ত্রের জন্য যথার্থই পুষ্টি জোগায়। যারা নিয়মিত মাছ খান, তাদের মধ্যে হার্টের সমস্যার ঝুঁকিও কম। তাছাড়া মাছের তেলে রয়েছে ভালো কোলেস্টেরল। মাছের তেল রক্তে ট্রাইগ্রিসারাইডের মাত্রাও কমায়। আবার রক্তচাপের কমাতে পারে সমস্যা।
# আবার মাছের তেল শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়াতে পারে। ব্যাক্টেরিয়া-ভাইরাসের আক্রমণ থেকেও রক্ষা পেতে ভরসা রাখতে পারেন এটিতে।
# চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য নিয়মিত মাছের তেল খাওয়া উচিত।
# ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে ভীষণ উপকারী। মাছের তেল শরীরে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের চাহিদাও পূরণ করে।
# ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড মানসিক অবসাদ কমাতেও সাহায্য করে। তাই নিয়মিত মাছ খেলে তখন মন ভালো থাকবে।
# অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় শরীরে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড মা এবং শিশুর স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী। তাই এই সময় চিকিৎসকরা ‘ফিশ অয়েল ক্যাপসুল’ খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on সেপ্টেম্বর ১৪, ২০২২ 2:22 অপরাহ্ন
মোহাম্মদ শাহজালাল ॥ পেসমেকার হল একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্র যা হৃদযন্ত্রের (হার্ট) নির্দিষ্ট স্পন্দন বা ধাপ…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ক্যাশলেস অর্থনীতির বিকাশ ত্বরান্বিত করতে নানা গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করছে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বলিউড অভিনেত্রী ও মডেল সানি লিওন আবারও বিয়ের পিড়িতে বসলেন।…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আজ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর)…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) সদস্যদের জন্য…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ৩ স্ত্রী, ২ বান্ধবী, ১০ সন্তানকে নিয়ে সংসার বেকার যুবকের!…