এইচএসসি পরীক্ষার সংশোধিত নতুন সময়সূচি প্রকাশ

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বন্যার কারণে পিছিয়ে যাওয়া এ বছরের এইচএসসি পরীক্ষা আগামী ৬ নভেম্বর থেকে শুরু হবে বলে জানিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড।

গতকাল বুধবার (১২ অক্টোবর) মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক মো. আবুল বাশারের সই করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সংশোধিত সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে।

সংশোধিত রুটিন অনুযায়ী, আগামী ৬ নভেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে এইচএসসির লিখিত পরীক্ষা। চলবে ১৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা শেষে ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ১৫ ডিসেম্বর থেকে ২২ ডিসেম্বরের মধ্যে।

রুটিনে বলা হয় যে, সকাল শিফটের পরীক্ষা বেলা ১১টা হতে শুরু হয়ে দুপুর ১টা পর্যন্ত। বিকেল শিফটের পরীক্ষা শুরু হবে দুপুর ২টা থেকে, আর চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।

আরও বলা হয়েছে, পরীক্ষার সময় ২ ঘণ্টা। এমসিকিউ পরীক্ষার সময় ২০ মিনিট ও রচনামূলক/সৃজনশীল পরীক্ষার সময় ১ ঘণ্টা ৪০ মিনিট। পরীক্ষাকেন্দ্রে ৩০ মিনিট পূর্বে পরীক্ষার্থীদের প্রবেশ করতে হবে। এমসিকিউ এবং রচনামূলক অংশের পরীক্ষার মধ্যে সময়ের কোনো বিরতি থাকবে না।

চলতি বছরের এইচএসসি পরীক্ষা পুনর্বিন্যাস পাঠ্যসূচি অনুযায়ীই অনুষ্ঠিত হবে। এইচএসসিতে এবার তথ্য এবং যোগাযোগ প্রযুক্তি পরীক্ষা না নিয়ে তা সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে নম্বর দেওয়া হবে।

দেখে নিন পুরো রুটিন:

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।