The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

কোন লক্ষণ দেখে বুঝবেন আপনি লিভার সংক্রান্ত কোনও মারাত্মক রোগের শিকার?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আপনার লিভার ক্ষতিগ্রস্ত কি না, তা সহজে বোঝার কোনো উপায় নেই। তবে শারীরিক কিছু পরিবর্তন দেখা দেয়। কোন লক্ষণগুলো বলে দেবে আপনি লিভার সংক্রান্ত সমস্যায় ভুগছেন?

কোন লক্ষণ দেখে বুঝবেন আপনি লিভার সংক্রান্ত কোনও মারাত্মক রোগের শিকার? 1

বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, অনেক সময় বংশগত কারণেও লিভারের সমস্যা দেখা দিতে পারে। জীবনযাত্রার অনিয়ম, অস্বাস্থ্যকর খাওয়া-দাওয়া, মদ্যপানের প্রবণতা, শারীরিক কসরতের অভাব- এমন বেশ কিছু কারণে শরীরে খুব সহজেই বাসা বাঁধছে ফ্যাটি লিভারের মতো সমস্যাগুলো। অল্প বয়সেও এই রোগ বাসা বাঁধতে পারে যে কারও শরীরে। লিভারে অতিরিক্ত চর্বি জমে গেলে তা সমস্যার কারণও হয়ে দাঁড়ায়। তবে কেবলমাত্র মদ্যপানের কারণেই যে এমনটি হয়, তা কিন্তু নয়। ফ্যাটি লিভার দু’ধরনের হয়ে থাকে। অ্যালকোহলিক এবং নন-অ্যালকোহলিক। মাত্রাতিরিক্ত মদ্যপান থেকে লিভারে চর্বি জমলে তা অ্যালকোহলিক ফ্যাট বলা হয়। তবে খাদ্যতালিকায় অতিরিক্ত তেল, ফ্যাট জাতীয় উপাদান বেড়ে গেলে তখন হয়ে থাকে নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার। অনেক সময় বংশগত কারণেও এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। তবে সহজে এই লক্ষণ বোঝার কোনো উপায় নেই। তবে শারীরিক কিছু পরিবর্তন হয়ে থাকে। সেগুলো লক্ষ করলে প্রাথমিক পর্যায়েই চিকিৎসা শুরু করা যেতে পারে।

ওজন কমে যাওয়া

খাওয়া-দাওয়া নিয়ন্ত্রণ না করে বা কোনও রকম শরীরচর্চা ছাড়াই ওজন কমে যাচ্ছে? তা হলে অতি জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। বিনা কারণে ওজন কমে যাওয়া শরীরের জন্য মোটেও ভালো নয়। এমন হলে দ্রুততম সময়ের মধ্যে চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

পা এবং গোড়ালিতে জ্বালা

পা ও গোড়ালিতে মাঝে-মধ্যেই জ্বালা ভাব হলে আগে থেকেই সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। শরীরে অ্যালবুমিন প্রোটিনের উৎপাদন কমে গেলে এই রকম সমস্যা হয়ে থাকে। এই প্রোটিন রক্তনালি থেকে অন্যান্য কোষে রক্ত ছড়িয়ে পড়াকে নিয়ন্ত্রণ করে। রক্তে এই প্রোটিন তরলের পরিমাণ কমে গেলে তা রক্তনালিকায় জমা হতে শুরু হয়ে যায়। গোড়ালিতে বা পায়ের পাতায় হালকা জ্বালার অনুভব হলে আগে থেকেই সচেতন হওয়া দরকার।

পেট ফাঁপা

দীর্ঘদিন ধরে লিভারের কোনও সমস্যা থাকলে তলপেটে তরল জমা হয়ে পেট ফাঁপার মতো সমস্যাও দেখা দিতে পারে। অনেকেই এই পেট ফাঁপার সমস্যায় মাঝে-মধ্যেই ভুগে থাকেন। সেই সময় আবার পেট ফুলেও থাকে। কয়েক দিন ধরে পর পর এই রকম সমস্যা দেখা দিলে সতর্ক হতে হবে।

কালশিটে

অনেক সময় শরীরে ঘন ঘন কালশিটে পড়ে। তাহলে আগে থেকে সতর্ক হওয়া দরকার। লিভার ভিটামিন কে-র সাহায্যে এক ধরনের প্রোটিন উৎপাদন করে থাকে, যা রক্তক্ষয় বন্ধ করে যে কোনও রকম ক্ষত তাড়াতাড়ি ঠিক করতেও সাহায্য করে। লিভার দূষিত রক্তের কোষগুলোকে বৃদ্ধি পেতে দেয় না। যে কারণে লিভার যদি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়ে তখন শরীরে এই ধরণের কালশিটে দেখা দিতে পারে কিংবা খুব সহজেই অনেকটা রক্তক্ষয়ও হয়ে যেতে পারে। যদিও এই উপসর্গ নানা রোগের কারণেই হতে পারে। তাই এমন হলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। তখন চিকিৎসক পরীক্ষা-নীরিক্ষা করে রোগ ধরতে পারবেন। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali