দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মানবদেহ সম্পর্কিত সমস্ত ধরণের অস্বাভাবিক বিশ্ব রেকর্ডই গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড দ্বারা স্বীকৃত। সবচেয়ে লম্বা ব্যক্তি থেকে খাটো কিংবা সবচেয়ে লম্বা গোঁফসহ সবচেয়ে বড় পা পর্যন্ত গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে রয়েছে। তবে আজ রয়েছে সাড়ে ৭ ইঞ্চি লম্বা নাক ওয়ালার গল্প!
কখনও কী কল্পনা করা যায়? আপনি কী কখনও ভেবে দেখেছেন যে, দীর্ঘতম নাকের রেকর্ডটি কার? এটি আসলে একজন ব্যক্তির অন্তর্গত যিনি একজন ব্রিটিশ সার্কাস পারফর্মারও ছিলেন। খবর ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস -এর।
এক প্রতিবেদনে বলা হয়, তিনি মূলত ১৮ শতকে বসবাস করতেন। টমাস ওয়েডার্স কিংবা থমাস ওয়েডহাউস নামে পরিচিত সার্কাস পারফর্মারকে তার ১৯ সেন্টিমিটার (৭.৫ ইঞ্চি) পরিমাপের দীর্ঘতম নাকের জন্য গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস এ স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
হিস্টোরিক ভিডস নামে একটি টুইটার পেজেও ১২ নভেম্বর লোকটির ছবিসহ অবিশ্বাস্য গল্প পোস্ট করেছে। যেখানে রিপলির বিলিভ ইট অর নট মিউজিয়ামে রাখা তার মাথার একটি মোমের প্রজননও দেখা যায়।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস ওয়েবসাইট জানিয়েছে যে, ঐতিহাসিক বিবরণ রয়েছে যে টমাস ওয়েডার্স, যিনি ১৭৭০ -এর দশকে ইংল্যান্ডে থাকতেন ও একটি ভ্রমণ ফ্রিক সার্কাসের সদস্যও ছিলেন। তার নাক ছিল ১৯ সে: (৭.৫ ইঞ্চি) লম্বা।
টুইটারে শেয়ার করা পোস্টটি ১ লাখ ১৬ হাজারের বেশি লাইক ও ৬ হাজার ৮০০টিরও বেশি রিটুইট পেয়েছে। ছবি দেখে অনেকেই তাকে স্পঞ্জবব স্কয়ারপ্যান্টস কার্টুনের কাল্পনিক চরিত্র স্কুইডওয়ার্ড টেনট্যাকলসের সঙ্গেও তুলনা করেছেন।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।