দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বয়স বেশি নয় মাত্র ১৬ বছর। অথচ এই বয়সেই মাস্টার্স ডিগ্রি নিয়ে চমক দেখিয়ে দিলেন ভারতের হায়দ্রাবাদের অগস্ত্যা জয়েসওয়াল!
অগস্ত্যাই ভারতের প্রথম শিক্ষার্থী যে এতো কম বয়সে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি পেলেন। এক প্রতিবেদনে এই তথ্য দিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া।
তবে চমকের এখানেই কিন্তু শেষ নয়, ১৪ বছর বয়সেও স্নাতক হয়ে নজর কেড়েছিলেন অগস্ত্যা। এরপর ওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজবিদ্যা নিয়ে স্নাতকোত্তরে ভর্তি হন অগস্ত্যা। প্রথম বছরের পরীক্ষাতেই চমক দেখান ১৬ বছরের এই শিক্ষার্থী।
সংবাদমাধ্যমকে তার এক প্রতিক্রিয়ায় অগস্ত্যা বলেছেন, ‘আমার অভিভাবকই হলেন আমার শিক্ষক। আমার বাবা অশ্বিনী কুমার জয়েসওয়ালএবং মা ভাগ্যলক্ষ্মী জয়েসওয়াল তারাই আমাকে জীবনে চ্যালেঞ্জ নিতে শিখিয়েছেন। তাই তাদের ছাড়া আমি কোনও কিছুই ভাবতে পারি না।’
অগস্ত্যার পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন যে, ছোটবেলা থেকেই পড়াশুনায় খুব ভালো অগস্ত্যা। একদম ছোট বয়সে এক মিনিটের মধ্যে A থেকে Z বলতে পারতো সে। ওর এই প্রতিভার জন্য সবার কাছেই খুব জনপ্রিয় অগস্ত্যা।
শুধু পড়াশোনায় নয়, অগস্ত্যা দু’হাতেই সমানতালে লিখতেও পারেন। ভালো টেনিসও খেলেন। অগস্ত্যার ভাই আন্তর্জাতিক পর্যায়ে টেবিল টেনিস খেলোয়াড়। অগস্ত্যার এই সাফল্যে ভিষণ খুশি তার পরিবার।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।