The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

কিডনির রোগ ধরা পড়লে প্রতিদিনের খাওয়া-দাওয়ায় যে নিয়ম আনতে হবে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কিডনির রোগ ধরা পড়লে তখন নিয়ম মেনে চলার বিকল্প নেই। বিশেষ করে খাওয়া-দাওয়ার ক্ষেত্রে নজর দেওয়া জরুরি। কী খাবেন আর কোনগুলো খাবেন না?

কিডনির রোগ ধরা পড়লে প্রতিদিনের খাওয়া-দাওয়ায় যে নিয়ম আনতে হবে 1

শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গই হলো কিডনি। শরীরের যাবতীয় টক্সিন বের করে দেওয়ার কাজটি করে এই অঙ্গটি। যে কারণে কিডনি সুস্থ রাখাটা অত্যন্ত জরুরি। যদি সেই কিডনিতে সমস্যা সৃষ্টি হয়, শরীরের অন্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গতেও এর প্রভাব পড়বে। ধীরে ধীরে শরীরের সব অঙ্গ বিকল হতে শুরু করে। তাই কিডনি ভালো রাখা সবচেয়ে বেশি জরুরি। নয়তো মারাত্মক বিপদও হতে পারে।

অনেক নিয়ম মানার পরেও কিডনির সমস্যা দেখা দেয়। এক বার কিডনির রোগ ধরা পড়লে নিয়ম আরও বেশি করে মেনে চলতে হবে। যাতে কিডনির রোগ শরীরে ছড়িয়ে পড়তে না পারে। বিশেষ করে কী খাচ্ছেন বা না খাচ্ছেন সেটি অত্যন্ত জরুরি। কারণ এই রোগে ইচ্ছা করলেই সব কিছু খাওয়ার সুযোগ নেই। অনেক নিয়ম মেনে চলতে হবে।

চিকিৎসকরা বলেছেন, কিডনি রোগীদের সোডিয়াম ও ফসফরাস-সমৃদ্ধ খাবার বেশি না খাওয়াই ভালো। বাইরের প্রক্রিয়াজাত খাবারে এই ধরনের উপাদান অনেক বেশি পরিমাণে থাকে। যে কারণে প্যাকেটজাত খাবার বেশি না খাওয়াই ভালো। কারণ এই ধরনের খাবারে সোডিয়ামের পরিমাণ অনেক বেশিই থাকে। তাই প্রতিদিন পাতে কমাতে হবে লবণের পরিমাণ। প্রোটিন এবং দুগ্ধজাত খাবারের পরিমাণও নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। সারা দিনে খুব বেশি হলে ৭৫ গ্রাম পরিমাণ মাছ খেতে পারেন। এক বেলা ছোট এক টুকরো মাছ খেলেই যথেষ্ট। দিনে মাছ বা মাংস খেলে রাতে কোনও প্রোটিনই খাওয়া যাবে না। ডাল, দুধ, পনিরও বেশি না খাওয়াই উত্তম। পটাশিয়ামের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি। তা না হলে কিডনি রোগের পাশাপাশি হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও তখন বেড়ে যায়। কমলালেবু, মুসাম্বি লেবুর মতো কোনও টক ফল খেলেও হতে পারে এমন সমস্যা।

কিডনি রোগীদের খাদ্যতালিকা তৈরি করতে হবে কিছু নির্দিষ্ট খাবার দিয়ে। মনে রাখতে হবে যে, শরীরের টক্সিন এবং বর্জ্য যতো কম তৈরি হয়, এমন খাবারই বাছতে হবে। ব্লু বেরি, স্ট্রবেরি, ক্র্যানবেরিজ়, কালো আঙুর, অবাঁধাকপি, লিভ অয়েল, ডিমের সাদা অংশ খাওয়া যেতে পারে। ভাত কিংবা রুটির বদলে ডালিয়া, কিনোয়া, গ্লুটেন-মুক্ত শস্য খাওয়ার খাওয়া যেতে পারে। প্রোটিনজাতীয় খাবার যে একেবারেই খাওয়া যাবে না, তা কিন্তু নয়। তবে সেটি একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে খেতে হবে। এই বিষয়ে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নেওয়াটা জরুরি।

কিডনি রোগীদের জন্য সারা দিনের পানি খাওয়ার পরিমাণও চিকিৎসকের পরামর্শ মতো খেতে হবে। কিডনি রোগীদের দিনে এক লিটার পানি খেতে বলা হয়ে থাকে। সেই সঙ্গে যতোটা সম্ভব তরল খাবার খাওয়ারও পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। বেশি শক্ত খাবার খেলে হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। কারণ হলো কিডনিতে সমস্যা তৈরি হওয়া মানেই শরীরের বাকি ক্রিয়াকলাপও কমজোরি হয়ে পড়তে পারে। যে কারণে বেশি ভারিখাবার খেলে সহজেই তা হজম হতে চায় না। তাতে সমস্যা আরও বাড়ে। তাই সব বিষয়েই চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে এবং সেই মতো চলতে হবে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali