The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

মাছ না কি মুরগির মাংস কোনটাতে দ্রুত রোগা হওয়া যাবে?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ পুষ্টিবিদদের ধারণা মতে, রোগা হতে চাইলে প্রোটিন বেশি পরিমাণে খেতে হবে। মাছ ও মাংসে প্রোটিনের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি থাকে। ওজন কমাতে তাহলে কোনটি বেশি উপকারী?

মাছ না কি মুরগির মাংস কোনটাতে দ্রুত রোগা হওয়া যাবে? 1

ওজন তাড়াতাড়ি কমবে কি না, তা সম্পূর্ণ নির্ভর করে রোগা হওয়ার ডায়েটে কী খাবার খাচ্ছেন তার উপর। শরীরচর্চা তো রয়েছেই, সেইসঙ্গে খাওয়া-দাওয়ায় নিয়ম মেনে না চললে রোগা হওয়া এতোটা সহজ তো নয়। বরং আরও কঠিন হয়ে পড়বে। পুষ্টিবিদরা মনে করেন, রোগা হতে চাইলে অবশ্যই প্রোটিন বেশি করে খেতে হবে। দ্রুত ওজন কমাতে শরীরের প্রোটিনের জোগান পর্যাপ্ত রাখা দরকার। কারণ হলো, প্রোটিন দীর্ঘক্ষণ পেট ভর্তি রাখে। যে কারণে বার বার খাবার খাওয়ার প্রবণতা কমে যায়। প্রোটিনের আধিক্য আমিষ খাবারেই বেশি থাকে। তবে যারা নিরামিষ খান, তারা উদ্ভিদজাত খাবার থেকেও প্রোটিন পেতে পারেন।

সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষা বলছে, মাছ ওজন কমাতে খুব সাহায্য করে। তারকারাও তাদের ডায়েটে মাছই রাখেন। যে কোনও মাছ খেলেই পেট ভরে থাকে অনেকক্ষণ। পেশিশক্তি বাড়াতে মাছ খুবই উপকারী। খুব ভালো হয় যদি ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড-সমৃদ্ধ মাছ আপনি খেতে পারেন। ফ্যাটি অ্যাসিডে ভরপুর মাছ হার্টের খুব যত্ন নেয়।

‘নিউট্রিশন’ পত্রিকায় প্রকাশিত একটি গবেষণা বলেছে, হৃদরোগীদের সুস্থ থাকতে মাছ খাওয়া খুবই জরুরি। এই তালিকায় এক নম্বরেই রয়েছে সামুদ্রিক মাছ। তাছাড়াও, ছোট মাছও খেতে পারেন। এমনকি, হজমের সমস্যা নিয়েও নাজেহাল হলে বেশি করে মাছ খেলে উপকার পাবেন। উপকার পাবেন। যারা মাছ খান না, গবেষণা বলছে তাদের শারীরিক নানা সমস্যাও দেখা দিতে পারে। মহিলাদের ক্ষেত্রে প্রভাব পড়তে পারে ঋতুস্রাবে। অনিয়মিত ঋতুস্রাব মাছ না খাওয়ার একটা বড় কারণও হতে পারে। তাই প্রতিদিন মাছ খেতে পারলে সবচেয়ে ভালো, তা না হলে সপ্তাহে অন্তত তিন দিন মাছ খেতে হবে। যারা ওজন কমাতে চাইছেন, তাদেরকে অবশ্যই মাছ খেতে হবে।

অনেকেই আবার ডায়েটে চিকেনও রাখেন। পুষ্টিবিদরা জানিয়েছেন, ওজন কমাতে চিকেনও ভীষণ উপকারী। মুরগির মাংসে থাকা নানা রকম স্বাস্থ্যগুণ দ্রুত ওজন ঝরিয়ে ফেলতে সাহায্য করে থাকে। তাছাড়া প্রতিদিন মুরগির মাংস খেলে হাড় ও পেশি শক্তিশালী হয়। তবে চিকেন কীভাবে খাচ্ছেন সেটি কিন্তু জরুরি। ডোবা তেলে ভেজে বা পকোড়া বানিয়ে খেয়ে কোনও ফল হবে না। শরীরের যত্ন নিতে চাইলে চিকেন দিয়ে বানাতে হবে স্টু, স্যুপ জাতীয় নানা খাবার। অনেকেই আবার গ্রিলড চিকেনও খেয়ে থাকেন। সেদ্ধ চিকেন খেতে পারলে বাড়তি উপকার পাওয়া যাবে। এখন প্রশ্ন হলো চিকেন না কি মাছ, রোগা হওয়ার জন্য কোনটি বেশি উপকার করে?

এই বিষয়ে পুষ্টিবিদরা জানিয়েছেন, মাছ ও মুরগির মাংস রোগা হতে দু’টোই জরুরি। কারও সঙ্গেই কোনও প্রতিযোগিতা নেই। তবে মাছ বা মাংস যাই খান না কেনো, কী ভাবে খাচ্ছেন সেটিই আসল বিষয়। তেল-মশলা দিয়ে রান্না করে খেলে কোনও সুফল পাবেন না। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali