The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

সারাক্ষণ খাই খাই ভাব কী কোনও রোগের লক্ষণ?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সারাক্ষণ খাই খাই ভাব হওয়া কেবল হরমোনের সমস্যাই নয়, আরও নানা কারণের জন্য এমন হতে পারে। তাহলে কেনো এমনটি হয়?

সারাক্ষণ খাই খাই ভাব কী কোনও রোগের লক্ষণ? 1

এই বিষয়ে মনোরোগ বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, যাদের ২৪ ঘণ্টা মুখ চলছ , তাদের মনে বাসা বেঁধেছে অন্য অসুখ।

মিষ্টির দোকানে সাজানো সারি সারি সন্দেশ, রসগোল্লা হোক কিংবা ভেটকি ফ্রাই হোক দেখলেই খিদে পায়। যাদের ২৪ ঘণ্টাই মুখ চলছে , তাদের কিন্তু শরীর ছেড়ে কথা বলবে না। অবশ্য সে কথা তারাও বিলক্ষণ জানেন। তার পরেও খেয়ে যান, খেয়েই যেনো পরিতৃপ্ত হন। তবে কারও কারও কেনো সারাক্ষণ বেশি খিদে পায়?

কেও এটিকে বলেন চোখের খিদে, কেওবা বলেন তারা নাকি খাদ্যরসিক। আসল কারণ এই সব কিছুই নয়। মনোরোগ বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, যাদের ২৪ ঘণ্টা মুখ চলছে, তাদের মনে বাসা বেঁধেছে অন্য অসুখ। যার পোশাকি নাম ‘রিওয়ার্ড ডেফিশিয়েন্সি সিন্ড্রোম’ কিংবা ‘আরডিএস’। আমরা যখনই কোনও ভালো খাবার খাই, আমাদের মস্তিষ্কে ডোপামিন নামে এক ধরনের ‘সুখী’ হরমোন ক্ষরিত হয়ে থাকে। শুধু খাওয়েই নয়, যে কোনও কাজ যা মনকে তৃপ্তি দেয়, তা এই হরমোন ক্ষরণে সাহায্য করে থাকে। যখন কেও পুষ্টির প্রয়োজন বা খিদে মেটানোর পরেও যদি খেয়েই যান, তাহলে বুঝতে হবে এর মাধ্যমে তিনি প্রকৃতপক্ষে মানসিক তৃপ্তি পাওয়ার চেষ্টা করছেন।

কেবলমাত্র হরমোনের সমস্যাই নয়, আরও নানা কারণের জন্য আমরা সারাক্ষণ খাই খাই করে থাকি। আর কী কী কারণে এমন হতে পারে?

শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি

খিদে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য শরীরে পর্যাপ্ত মাত্রায় প্রোটিন থাকাটা জরুরি। আসলে প্রোটিনের খিদে কমানোর ক্ষমতা থাকে। ডায়েটে পর্যাপ্ত মাত্রায় প্রোটিন থাকলেও আপনার মনে কম খাওয়ার ইচ্ছা তৈরি হয়। আপনার পেট হয়তো ভরা থাকবে, তাই শরীরে ক্যালোরি যাবে কম। এই পন্থায় ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে।

ঘুমের ঘাটতি হচ্ছে

সুস্বাস্থ্যের জন্য দিনে অন্তত ৭ থেকে ৮ ঘণ্টার ঘুমের প্রয়োজন। মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়াতে হলে, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং ক্রনিক অসুখের হাত থেকে রেহাই পেতে পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমের প্রয়োজন। এর পাশাপাশি খিদে নিয়ন্ত্রণ করার জন্যও ঘুমের দরকার। ঘুমোনোর কারণে মস্তিষ্কে ঘ্রেলিন হরমোনের ক্ষরণও হয়। এই হরমোন খিদে নিয়ন্ত্রণ করতেও সাহায্য করে।

অত্যধিক হারে ‘রিফাইন্ড কার্বহাইড্রেট’ খাচ্ছেন

আপনার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় কি পাউরুটি, পাস্তা, সোডা, কেক-পেস্ট্রি বেশি থাকে? এই সবই প্রক্রিয়াজাত খাবারেরই উৎস। এতে ফাইবারের মাত্রা অনেক কম থাকে। এই প্রকার খাবার খুব তাড়াতাড়ি হজম হয়ে যায় ও আপনার বেশি খিদে পায়। শরীরে বেশি মাত্রায় ক্যালোরি যায় এই সমস্ত খাবার খেলে।

পানি কম খাচ্ছেন

শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের কার্যকারিতা বাড়াতে পানি ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য পানি যেমন গুরুত্বপূর্ণ তেমনই হজম ক্ষমতা বাড়াতেও বেশি মাত্রায় পানি খাওয়াতে হবে। শরীরে পানির ভারসাম্য ঠিক থাকলে খিদেও কম পাবে। খাওয়ার পূর্বে বেশি করে পানি খেয়ে নিলে খিদে কমে যায়। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali