দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ রক্তে শর্করা বেড়ে গেলে চিনি কিংবা মিষ্টিজাতীয় খাবার খেতে বারণ করে থাকেন চিকিৎসকরা। তবে চিনির পরিপূরক হিসাবে মধু কিংবা গুড় ব্যবহার কী আদৌ স্বাস্থ্যকর হতে পারে?
রক্তে শর্করার মাত্রা ওঠানামা করার মাধ্যমে বিপাকক্রিয়ার ভারসাম্য বিঘ্নিত হতে পারে। চিকিৎসকদের মতে, মূলত কার্বোহাইড্রেট্স, ফ্যাট ও প্রোটিন এই ৩টি মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট্স খাবারের মধ্যেই বেশি পরিমাণে থাকে। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে কার্বোহাইড্রেটের উপর রাশ টানতে বলা হয়েছে। রক্তে শর্করা বেড়ে গেলে চিনি কিংবা মিষ্টিজাতীয় খাবার খেতে বারণ করেন চিকিৎসক ও পুষ্টিবিদ সকলেই। তবে চিনির পরিপূরক হিসাবে মধু কিংবা গুড় ব্যবহার করেন অনেকেই। তা কি আদৌ স্বাস্থ্যকর হতে পারে?
মধু কী ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সত্যিই স্বাস্থ্যকর?
মধুতে গ্লুকোজ়ের চেয়ে ফ্রুক্টোজ়ের পরিমাণ অনেকটা বেশি থাকে। এক চামচ চিনিতে যে পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট থাকে, ঠিক একই পরিমাণ মধুতে কার্বোহাইড্রেট বেশি। তবে ‘গ্লাইসেমিক ইনডেক্স’-এর দিক থেকে চিনির চেয়ে মধুই এগিয়ে রয়েছে। তাছাড়াও বিভিন্ন সমীক্ষা থেকে দেখা গেছে, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টে সমৃদ্ধ মধু রক্তে ‘খারাপ’ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে আনতে সক্ষম। যদিও ডায়াবেটিস রোগীর ক্ষেত্রে মধুর প্রয়োগ কতোটা প্রভাব ফেলে, তা নিশ্চিতভাবে বলতে হলে বিস্তারিত গবেষণা প্রয়োজন রয়েছে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।