দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আইসক্রিম একটি জনপ্রিয় খাবার তাতে সন্দেহ নেই। বিশেষ করে গ্রীষ্মের সময় অনেকের আইসক্রিম ছাড়া যেনো চলে না। সম্প্রতি জাপানি একটি সংস্থা এমন এক আইসক্রিম বিক্রি করছে, যার দাম শুনলে আপনিও চমকে যাবেন। সোনায় মেশানো ওই আইসক্রিমের দাম ৭ লাখ টাকা!
সোনায় মোড়ানো জাপানি এক ধরনের আইসক্রিম সবচেয়ে বেশি দামের আইসক্রিম হিসেবে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের খাতায় নামও লিখিয়েছে। এই আইসক্রিমের নাম ‘বিয়াকুয়া’।
জাপানি একটি সংস্থা সোনা দিয়ে তৈরি করে এই আইসক্রিমটি বিক্রি করছে ৬ হাজার ৬৯৬ ডলারে। যা বাংলাদেশি টাকায় ৭ লাখেরও বেশি!
এই ‘বিয়াকুয়া’ আইসক্রিমটি বেশি দামি হওয়ার পেছনে কারণ শুধু সোনা নয়। এর মধ্যে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা চাইলেই হাতের নাগালে পাওয়া যাবে না। উপাদানগুলোর দামও অনেকটাই বেশি। যারমধ্যে রয়েছে ইতালির আলবাতে উৎপাদিত বিরল সাদা ট্রাফল। এটির দাম প্রতি কেজি ১৬ লাখ টাকারও বেশি! অন্যান্য বিশেষ উপাদানের মধ্যে আরও রয়েছে- পারমিজিয়ানো রেগিয়ানো ও সেকে লিস।
সবচেয়ে দামি আইসক্রিম বানানোর পাশাপাশি জাপানি এই প্রতিষ্ঠানটি চেয়েছিল, ইউরোপ এবং জাপানে তৈরি বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিশেষ আইসক্রিম তৈরি করা। এর দায়িত্ব দেওয়া হয় তাদাইয়োশি ইমাদা নামে জনৈক ব্যক্তিকে। তিনি জাপানের ওসাকা শহরস্থ রেস্তোরাঁ রিভির প্রধান পাচক।
টুইটারে শেয়ার করা গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের একটি ভিডিওতে দেখা যায় যে, কালো একটি বাক্সের মধ্যে ছোট্ট বয়ামে আইসক্রিমটি রাখা রয়েছে। আইসক্রিম খাওয়ার রুপালি চামচটির জন্য দেওয়া হয়েছে আলাদা একটি মোড়ক।
আবার গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম লিখিয়েই থেমে থাকতে চান না সিলাটো। তাদের লক্ষ্য আরও দামি আইসক্রিম তৈরি করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দেওয়া।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।