The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

একটু বৃষ্টি পড়তেই গোসল বন্ধ: এতে শরীরের কী ক্ষতি জানেন?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ঠাণ্ডা লাগার ভয়ে গোসল বন্ধ করে দিলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। যে কারণে ঘন ঘন সংক্রমণজনিত সমস্যায় পড়তে হতে পারে।

একটু বৃষ্টি পড়তেই গোসল বন্ধ: এতে শরীরের কী ক্ষতি জানেন? 1

সাধারণ এমনি সময গরমে থাকতে না পেরে দু-তিন বার গোসল করেন অনেকেই। তবে, সম্প্রতি আবহাওয়া একটু অন্য রকম হয়েছে। যখন তখন বৃষ্টিও হচ্ছে। যে কারণে গায়ে পানি ঠেকাতে গেলে প্রথমটায় ছ্যাঁক করে উঠছে। সেই ভয়ে গোসল বন্ধ করে দিয়েছেন। আয়ুর্বেদে বলা হয়েছে যে, পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখার পাশাপাশি স্নান বা গোসল নাকি সুস্থ ও দীর্ঘ জীবন লাভের সঙ্গেও সম্পর্কযুক্ত। এই বিষয়ে তেমন কোনও তথ্যপ্রমাণ না পাওয়া গেলেও আধুনিক চিকিৎসা বলছে, ঠাণ্ডার ভয়ে গোসল বন্ধ করে দিলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। যে কারণে ঘন ঘন সংক্রমণজনিত সমস্যায় পড়তে হতে পারে। শারীরবৃত্তীয় নানা রকম সমস্যাও বাড়তে পারে সে কারণে। তাই প্রতিদিন গোসল করলে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখার পাশাপাশি এই ধরনের সংক্রমণজনিত সমস্যাগুলোও এড়িয়ে চলা যাবে।

প্রতিদিন গোসল করলে শরীরের কী কী উপকার হবে?

# প্রতিদিন গোসল করলে গায়ে জমা ধুলোময়লা পরিষ্কার হবে। আয়ুর্বেদে বলা হয়েছে যে, গোসলের পর নিয়মিত গা মুছলে ত্বকের স্বাস্থ্য উন্নত হবে।

# সারা দিন কাজ করার পরও ঈষদোষ্ণ পানিতে গোসল করলে ক্লান্তি অনেকটাই কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। বাইরে থেকে বাড়ি ফিরেও গোসল করলে আবার সতেজতা ফিরে আসে।

# উষ্ণ পানিতে গোসল করলে রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়। যে কারণে দেহের প্রতিটি অঙ্গে রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়। যা ঘুমের উপরেও প্রভাব ফেলে। নিয়মিত গোসল করলে রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা উন্নত হবে। যে কারণে মুহুর্মুহু রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও তখন কমে যাবে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali