The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

বাতিল বিমান দিয়ে বানানো হলো চমৎকার ঘরবাড়ি!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ পুরো বিশ্বে পরিবেশ ও জলবায়ু রক্ষার তাগিদে নানা বস্তু পুনর্ব্যবহারের চেষ্টা করা হচ্ছে। এমনকি বাতিল বিমানও রিসাইক্লিং শুরু হয়েছে। এমনকি বাতিল বিমান দিয়ে বানানো হলো চমৎকার ঘরবাড়ি!

বাতিল বিমান দিয়ে বানানো হলো চমৎকার ঘরবাড়ি! 1

শুধুমাত্র যন্ত্রাংশই নয়, গোটা কেবিনে রদবদল এনে নানাভাবে কাজে লাগানোর উদ্যোগও নিয়েছেন আয়ারল্যান্ডের দুই ব্যক্তি। -খবর ডয়েচে ভেলের।

মূলত আয়ারল্যান্ডের পশ্চিম উপকূলে প্রবল ঝোড়ো হাওয়া কিন্তু বিরল ঘটনা নয়। মুহূর্তের মধ্যেই রোদ অদৃশ্য হয়ে শুরু হয় বৃষ্টি। সেখানে ঢেউ দেখতে হলে আপনাকে গরম জামাকাপড় সঙ্গে রাখতে হবে। তবে তার সঙ্গে বাতিল একটি বিমানের পেটের মধ্যে আশ্রয় নেওয়ার সুযোগও রয়েছে।

স্যান্ডহাউস হোটেলের ব্যবস্থাপক পল ডাইভার বলেছেন, অতিথিরাও এটি খুব পছন্দ করেন। এর ওপর আরাম করে বসে সমুদ্রের দিকে তাকিয়ে তারা মানুষের সার্ফিং, সাঁতার কাটাও দেখতে পারেন। পল আরও বলেন, সমুদ্রের কাছে সবকিছুতেই মরিচা পড়ে যায়। দরজা-জানালা, শোবার ঘর- কিছুই যেনো রেহাই পায় না। তবে এ পর্যন্ত এগুলো (বিমানের অংশ) ভালোই কাজে লাগানো যাচ্ছে। রক্ষণাবেক্ষণের কোনই প্রয়োজন নেই, আবার মরিচাও ধরছে না। বিনিয়োগ ভালোই হয়েছে। এই ধরনের তথাকথিত বিমানের কবরখানা ছড়িয়ে রয়েছে পুরো বিশ্বে। যেমন- স্পেনের তেরুয়েল এই কারণেই বিখ্যাত।

আন্তর্জাতিক আকাশ পরিবহন সংগঠনের হিসাব অনুযায়ী জানা যায়, সেখানে বছরে প্রায় ৭০০টি বাতিল বিমান পাঠানো হয়। এর সংখ্যা দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। যে কারণে যতো বেশি সম্ভব যন্ত্রাংশ পুনর্ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা যেনো বাড়ছে। জানা যায়, তথাকথিত এই এয়ারোপডস নামে এই ধারণার পেছনে রয়েছেন শেন টর্নটন এবং কেভিন রেগান। বছর দুয়েক পূর্বে তাদের মাথায় এই আইডিয়া আসে। ইতিমধ্যে তারা ৩০টির বেশি বিমানের অংশ বাগানের ঘর, মোবাইল অফিস এবং ছুটি কাটানোর স্থানে রূপান্তরিত করেছেন। আকার-আয়তন এবং সরঞ্জাম অনুযায়ী কোনো কোনো এয়ারোপডের দাম হতে পারে ২০ হাজার হতে ৪৫ হাজার ইউরো!

কেভিন জানিয়েছেন, আমরা শেষ ফ্লাইটে সেগুলো কিনে আনি। ফিউসিলেজ (বিমানের বডির প্রধান অংশ) বাদে বাকি সবকিছুই রিসাইকেল করে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে পাঠিয়ে নতুন করে ব্যবহারের যোগ্য করা হয়ে থাকে। তারমধ্যে কয়েকটি আবার বিমানে কাজে লাগানো হয়। আমরা বিমানের প্রায় ৮০ শতাংশই পুনর্ব্যবহার করছি। তিনি জানিয়েছেন যে, বিমানের দেওয়াল এবং মেঝের ইনসুলেশন আরও মজবুত করতে হয়। প্রয়োজন অনুযায়ী বাথরুম এবং রান্নাঘর যোগ করা হয়ে থাকে। এভাবে দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যেই ছোট একটি বাড়ি তৈরি করা হয়। কেভিন রেগান মনে করেন যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিশাল বাড়িঘরের চল থাকলেও সেখানে ছোট বাড়ির সংখ্যা দিনকে দিন বাড়ছে। মানুষ বুঝতে পারছেন, আগের মতো বিশাল ভবন তৈরি করা যাবে না। এমন বাড়িঘর গরম রাখাও সম্ভব হয় না।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali