The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ব্যায়াম না করেও রোগা হবেন যেভাবে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মেদ ঝরানোর ক্ষেত্রে শুধু যে শরীরচর্চা করতে হবে তা কিন্তু নয়, কিছু বিকল্প কাজ রয়েছে। শরীরচর্চা ছাড়াও কয়েকটি নিয়ম যদি মেনে চলতে পারেন, তাহলেও রোগা হওয়া সম্ভব।

ব্যায়াম না করেও রোগা হবেন যেভাবে 1

খুব কম সময়ে ওজন কমানো খুব সাধারণ বিষয় নয়। রোগা হওয়ার চটজলদি কোনও উপায়ও নেই। রোগা হওয়ার বেশ কয়েকটি ধাপও রয়েছে। সেগুলো একটার পর একটা পেরোতেই হয়। শরীরচর্চা থেকে ডায়েট- খুব সতর্ক হয়ে না করলে রোগা হওয়াটা সহজ নয়। মন দিয়ে ডায়েট করলেও অনেক সময় শরীরচর্চায় একটা আলসেমি ঘিরে ধরতে পারে। সকালে উঠেই বিছানা ছেড়ে জিমে যাওয়ার কথা ভাবলেও রোগা হওয়ার স্বপ্ন অনেকটা ঝাপসা হয়ে আসে। রোগা হওয়ার এই পর্বে শরীরচর্চায় জোর দিলে ওজন কমানোর পথ অনেক বেশি মসৃণ হবে। তবে শরীরচর্চা করতে ইচ্ছা করছে না মানেই যে রোগা হওয়ার ইচ্ছায় পানি ঢেলে দেওয়া, তা অবশ্য নয়। মেদ ঝরানোর ক্ষেত্রে শরীরচর্চার কিছু বিকল্প কাজও রয়েছে। শরীরচর্চা বদলে কয়েকটি নিয়ম যদি আপনি মেনে চলতে পারেন, তাহলে শরীরচর্চা না করেও খুব কম সমযে রোগা হওয়া সম্ভব।

ধীরে ধীরে অল্প অল্প পরিমাণে খান। ভালো করে চিবিয়ে নিয়ে তবেই খাবার গিলতে হবে। মস্তিষ্ক শরীরকে ইঙ্গিত পাঠায় কখন আপনার খিদে মিটছে। তবে তা করতে কিছুটা সময় লাগে। তাই ধীরে ধীরে খেতে হবে। কতোক্ষণে আপনি খাবার খাওয়া শেষ করছেন, তার উপর নির্ভর করে আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে কি না সেটি। সময় নিয়ে খাবার খেয়ে দেখুন ওজন বশে থাকতে পারে।

প্রোটিন বেশি পরিমাণ খান

শুধুমাত্র ডায়েট করলে হবে না। ডায়েটে কী ধরনের খাবার থাকছে সেটিও গুরুত্বপূর্ণ। ওজন কমানোর পর্বে প্রোটিন খেতে হবে একটু বেশি পরিমাণে। দুধ, ওট্‌সের বদলে ডিম, মাংসের মতো প্রোটিনে সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে বেশি করে। তাছাড়া শরীরে প্রোটিনের পরিমাণ যতো বেশি হবে, মেদ ঝরানোর পরিশ্রমও ততোটা সহজ হবে। এছাড়াও, পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন শরীরে প্রবেশ করলে খিদেও কম পায় ও বার বার খাবার খাওয়ার প্রবণতা তখন কমবে।

খাওয়ার আগে পানি খান

দ্রুত সময়ের মধ্যে রোগা হওয়ার আরও একটি উপায় হলো প্রচুর পরিমাণে পানি খাওয়া। তবে পানি খাওয়ারও নিয়ম রয়েছে। আর নিয়ম মেনে পানি খেলে খিদে কম পাবে ও হজমের সমস্যাও তখন মিটবে। তাতে ওজন কমার সুযোগও থাকবে বেশি। বিশেষ করে দুপুর কিংবা রাতের খাবার খাওয়ার পূর্বে পানি খেতে পারেন। তাতে বেশি খাবার খেয়ে ফেলার প্রবণতাও তখন কমবে।

মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করা

মানসিক চাপ বেশি থাকলে ওজন বাড়বে- সেটিই স্বাভাবিক। তাই প্রথমেই উদ্বেগ, মানসিক চাপ থেকেও দূরে থাকতে হবে। প্রতিদিন ৭ হতে ৮ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন। কোনও বিশেষ কারণে মানসিক চাপ থাকলে সেগুলোর সমাধান করার চেষ্টাও করুন। কীভাবে চাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে সেগুলো খুঁজে বের করুন। তবে যোগাসনও করতে পারেন। ধ্যান করলেও মানসিক চাপ কমতে পারে।

পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম

পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম না হলে বডি মাস ইন্ডেক্স (বিএমআই) বেড়েও যেতে পারে। বডি মাস ইনডেক্স বেড়ে যাওয়ার কারণে ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে। চিকিৎসকদের মতে, এক জন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দিনে অন্তত ৬ ঘণ্টা নিরবিচ্ছিন্ন ঘুমের দরকার। ঘুম পর্যাপ্ত পরিমাণ হলে যেমন ভিতর থেকে ফিট থাকবে শরীর। ঠিক তেমনি নিয়ন্ত্রণে থাকবে ওজন। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali