The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

মশা দিয়েই মশার বংশবৃদ্ধি ঠেকানোর এক অভিনব উদ্যোগ!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ গবেষণার অংশ হিসেবে সুইজারল্যান্ডের একটি গ্রামে ২০ লাখ এশিয়ান টাইগার প্রজাতির মশা ছাড়েন গবেষকরা। তারা মশা দিয়েই মশার বংশবৃদ্ধি ঠেকানোর এক অভিনব উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন!

মশা দিয়েই মশার বংশবৃদ্ধি ঠেকানোর এক অভিনব উদ্যোগ! 1

আমরা অনেক শুনেছি ‘মশা মারতে কামান দাগা’-র কথা। তবে ‘বিষে বিষক্ষয়’-এর মতো মশা কাজে লাগিয়ে মশা মারা গেলে কেমন হবে? সুইজারল্যান্ডে এক প্রকল্পে ঠিক সেই চেষ্টা চালানো হচ্ছে।

একটি ল্যাবে এশিয়ান টাইগার প্রজাতির মশা সম্ভার দেখার মতোই। লার্ভা থেকে শুরু করে পরিণত বয়সের মশার কোনো অভাবই নেই। ইউরোপের অন্য কোনো মানুষের বোধহয় গবেষক এলেওনোরা ফ্লাসিওর মতো টাইগার মশার আচরণ সম্পর্কে এতো গভীর জ্ঞানও নেই।

বহু বছরের প্রস্তুতির পর এলেওনোরা এবার অসাধারণ এক পরীক্ষা শুরু করেন। তিনি একেবারে নতুন পদ্ধতিতে এই মশার দ্রুত বংশবৃদ্ধির মোকাবিলা করতে চাইছেন। নির্বীজ নর মশা ছেড়ে তিনি সেই লক্ষ্য পূরণের কৌশল গ্রহণ করেছেন।

সুইজারল্যান্ডের দক্ষিণে ছবির মতো দেখতে গ্রাম মরকোটে-তে গবেষকরা এ বছর ২০ লাখ এশিয়ান টাইগার প্রজাতির মশাও ছাড়ছেন।

মে মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে এলেওনোরা ছোট এই গ্রামের প্রায় ৭০টি বিভিন্ন জায়গায় প্রতি সপ্তাহে কিছু মশাও ছাড়ছেন। তবে লাখ লাখ মশা ছাড়া হলেও গ্রামের বাসিন্দাদের দুশ্চিন্তার কোনো কারণই নেই। এলেওনোরা বলেছেন, ‘‘আসলে দুশ্চিন্তার কারণ নেই এই কারণে যে, এগুলো আসলে নর মশা, যা মানুষকে কখনও কামড়ায় না। শুধুমাত্র উড়ে বেড়ায়। এরা কয়েকদিন পরেই মরে যায়।’’

নর মশার এতো কম আয়ুর কারণ স্পষ্ট। নির্বীজ করার প্রক্রিয়া, ল্যাবের ধকল এবং পরিবহণের কারণে সেগুলো বেশ দুর্বল হয়ে পড়ে। তবে আয়ু কম হওয়া সত্ত্বেও নারী মশার কাছে সেগুলো আকর্ষণীয়। কারণ হলো নর মশাকেও প্রতিযোগিতায় পাল্লা দিতে হয়। নির্বীজ নর মশার বিশাল সংখ্যার কারণে নারী মশাগুলো তাদের এড়িয়েও চলতে পারে না। এলেওনোরা ফ্লাসিও বলেছেন, ‘‘স্টেরিলাইজড নর মশা মাঠে চরে বেড়ানো স্বাভাবিক নারী মশার সঙ্গে মিলিত হয়। মিলন ঘটলে নারী মশা সারা জীবন কিন্তু সন্তান ধারণ করতে পারে না।’’

এভাবে শেষ পর্যন্ত টাইগার মশার গোষ্ঠীর বিনাশ ঘটানোও যেতে পারে। পরীক্ষামূলক এলাকায় টাইগার মশার সংখ্যা ৮০ শতাংশ কমানোই এলেওনোরার মূল লক্ষ্য।

ইটালির বোলোনিয়া শহরে কৃষি এবং পরিবেশ কেন্দ্রে স্টেরাইল নর মশার প্রজনন ঘটানো হয়ে থাকে। ডিম পাড়ার সময়ই সেই প্রক্রিয়া শুরু হয়। খাঁচার মধ্যে মশার মিলন ঘটে থাকে। নারী মশাকে নিয়মিতভাবে পশুর রক্ত খাওয়ানো হয়। কারণ রক্ত না চুষে খেলে সেগুলো ডিম তৈরি করতে পারে না।

সেই ডিমগুলো মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যেই লার্ভায় পরিণত হয়, এরপর পিউপা কিংবা গুটিপোকার রূপও নেয়। এই স্তরেই তথাকথিত ‘ডাইমেনশন অ্যানালিসিস’ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নর ও নারী আলাদা করা হয়। নর মশা নারী মশার তুলনায় আকারে বেশ ছোট। যে কারণে শুধু চেহারার ভিত্তিতে সেগুলোকে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে পৃথক করা যায়। পিউপাগুলোকে পানির মধ্যে ফেলে তারপর এক্সরে করা হয়।

যে কারণে প্রজনন অঙ্গগুলো সবচেয়ে সংবেদনশীল প্রতিক্রিয়া দেখায়। এভাবেই নর মশা এক সময় নির্বীজ হয়ে পড়ে, তবে তারা প্রাণে বেঁচে যায়। এই প্রক্রিয়া অবশ্য এখনও খুবই ব্যয়বহুল বলে জানানো হয়েছে। এক হাজার স্টেরিলাইজড মশার মূল্য প্রায় ৬০ ইউরোর মতো! যে কারণে এ বছরের এক্সপেরিমেন্টের জন্য প্রায় ২ লাখ ইউরো ব্যয় হয়েছে।

বিজ্ঞানীরা বলেছেন, তবে পরীক্ষা সফল হলে ও আরও বড় আকারে এই প্রক্রিয়ার প্রয়োগ শুরু হলে ব্যয় এক ধাক্কায় অনেকটাই কমে যাবে। এলেওনোরা ফ্লাসিও আরও বলেন, ‘‘আমি প্রা্য় নিশ্চিত যে, কয়েক বছরের মধ্যে এই প্রক্রিয়া অনেক সস্তাও হয়ে যাবে। বাণিজ্যিক স্বার্থ দেখা দিলে ব্যয়ও তখন কমে যাবে। অর্থাৎ এই প্রযুক্তি তেমন ব্যয়বহুল নয় সেটি বলা যায়। বড় আকারে কাজে লাগালে ব্যয় কমেও যাবে।’’

এই প্রক্রিয়া সফল হলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সঙ্গে সহযোগিতার মাধ্যমে প্রকল্পটি আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যাবে। বিশেষ করে, যে সব দেশে টাইগার প্রজাতির মশা মানুষের জীবন বিপন্ন করে তুলছে, সেখানে এই প্রক্রিয়া কাজে লাগানো যাবে বলে মনে করেন এই গবেষক।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাঢহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali