The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

শুধু ধ্যানই নয় নিজের কিছু অভ্যাসও বদলাতে হবে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকা মানসিক সমস্যার সঙ্গে লড়াই করার জন্য শুধু ওষুধ বা ধ্যানের উপর ভরসা রাখলেই চলবে না। বদল আনতে হবে দৈনন্দিন কিছু অভ্যাসেরও।

শুধু ধ্যানই নয় নিজের কিছু অভ্যাসও বদলাতে হবে 1

অনেক সময় অফিসে কাজের চাপ, পারিবারিক নানা রকম দায়িত্ব, ব্যক্তিগত নানা জটিলতা- সব মিলিয়ে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পাওয়া অস্বাভাবিক কিছুই নয়। এমনিতেই বিভিন্ন কারণে মানসিক টানাপড়েনের মধ্যেদিয়ে যেতে হয় প্রায় সকলকে। মানসিকভাবে স্থির না থাকলে কাজেও এর প্রভাব পড়ে। এই চাপ বাড়তে থাকলে ব্যক্তিগত জীবনও অনেক সময় অগোছালো হয়ে পড়ে। দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকা মানসিক সমস্যার সঙ্গে লড়াই করার জন্য শুধুমাত্র ওষুধ বা ধ্যানের উপর ভরসা রাখলে চলবে না। বদল আনতে দৈনন্দিন নানা অভ্যাসেও।

পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম

প্রতিদিন অন্ততপক্ষে ৭ হতে ৯ ঘণ্টা না ঘুমালে মানসিক চাপ কমবে না। সারাদিনের নানা কাজের পর শরীর ও মনকে চনমনে করে তুলতে পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমের প্রয়োজনও রয়েছে।

স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ

মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে খাবারে যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে। তাই প্রতিদিনের খাবারে টাটকা শাক-সব্জি, ফল, দানাশস্য রাখার চেষ্টা করতে হবে। ক্যাফিনজাতীয় খাবার, অতিরিক্ত চিনি রয়েছে এমন খাবার না খাওয়াই ভালো।

শরীরচর্চা

নিয়মিতভাবে শরীরচর্চা করলে শরীরে ‘এন্ডোরফিন’ হরমোনের মাত্রা স্বাভাবিক হয়। যা মন ভালো রাখতেও সাহায্য করে ও মানসিক চাপ কমাতেও সাহায্য করে। তাছাড়াও, প্রতিদিন শরীরচর্চা করলে মনও তখন চাঙ্গা থাকে।

বেশি করে পানি খাওয়া

প্রতিদিন অন্তত পক্ষে ৮ গ্লাস পানি খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। পানি কম খাওয়ার সঙ্গে অন্যান্য রোগের সরাসরি যোগও রয়েছে। মানসিক চাপ বেড়ে যাওয়ার অনেক কারণের মধ্যে এটিও একটি কারণ। তাই বেশি করে পানি খেতে হবে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাঢহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali