The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ভারতের ঐতিহাসিক আদিনা মসজিদ

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। শুক্রবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ খৃস্টাব্দ, ২৬ মাঘ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ২৭ রজব ১৪৪৫ হিজরি। দি ঢাকা টাইমস্ -এর পক্ষ থেকে সকলকে শুভ সকাল। আজ যাদের জন্মদিন তাদের সকলকে জানাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা- শুভ জন্মদিন।

ভারতের ঐতিহাসিক আদিনা মসজিদ 1

আদিনা মসজিদটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মালদহে অবস্থিত। স্থাপত্যকলায় সিরিয়ার উমাইয়া মসজিদের আদলে নির্মিত হয়েছে এই আদিনা মসজিদ।

এই মসজিদটি এক সময় দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম একটি মসজিদ হিসেবে সুপরিচিত ছিল। লোকমুখে কথিত রয়েছে যে, এই মসজিদটিতে একসঙ্গে ১ লাখ মানুষ নামাজ আদায় করতে পারতেন। অবশ্য আদিনা মসজিদের ধ্বংসাবশেষ দেখেই অনুমান করা যায়। এই মসজিদ কবে তৈরি হয়েছিল তা নিয়ে গবেষকদের মধ্যে কিছুটা মতভেদ থাকলেও মসজিদের পেছনের দেওয়াল থেকে পাওয়া একটা শিলালিপি থেকে জানা যায় যে, সুলতান শামসুদ্দিন ইলিয়াস শাহের পুত্র ও উত্তরসূরি সিকান্দার শাহ ১৩৭৩ সাল নাগাদ এই আদিনা মসজিদটি নির্মাণ করিয়েছিলেন রাজকীয় মসজিদ হিসেবে।

আদিনা মসজিদটি ১৩৬৪ সালে কমিশন করা হয়। ষোড়শ শতাব্দীতে মুঘল সাম্রাজ্যের উত্থানের সঙ্গে সঙ্গেই বঙ্গ সালতানাত ভেঙে যায়। এই মসজিদ উত্তর-দক্ষিণে ৫২৪ ফুট লম্বা এবং ৩২২ ফুট চওড়া। এতে ২৬০টি থাম এবং ৩৮৭টি গম্বুজ রয়েছে। মসজিদের নকশায় বাংলা, আরবি, ফার্সি এবং বাইজেন্টাইন স্থাপত্য অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। যদিও মসজিদটি তার আকারের কারণে দূর থেকে দৃষ্টি কেড়ে নেয়। এই মসজিদের পরিকল্পনা ঠিক দামেস্কের বড় মসজিদের অনুরূপ। মসজিদের পেছন থেকে একটি পাথরের শবাধার খুঁজে পাওয়া যায়। অনেকের বিশ্বাস যে, সেখানেই ছিল সুলতান সিকান্দার শাহের সমাধিকক্ষ। তবে ওখানে সুলতানের কোনো সমাধিই ছিল না। তথ্যসূত্র: https://www.bd-pratidin.com

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাঢহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali