The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

রান্নায় বেশি টোম্যাটো ব্যবহার করে ফেলার কারণে অ্যাসিডিটির সমস্যা?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ যতোই উপকারী হোক না কেনো খুব বেশি মাত্রায় টোম্যাটো খাওয়া মোটেও উচিত নয়। এতে করে হিতে বিপরীতও হতে পারে। বিশেষ করে যারা অ্যাসিডিটির সমস্যায় ভোগেন, তাদের জন্য টোম্যাটোও খেতে হবে নিয়ম মেনেই।

রান্নায় বেশি টোম্যাটো ব্যবহার করে ফেলার কারণে অ্যাসিডিটির সমস্যা? 1

বাঙালিদের মাছের ঝোল থেকে শুরু করে চাটনি, টোম্যাটো থাকে সব কিছুতেই। সাধারণতভাবে বাঙালিদের বহু রান্নাতে স্বাদ বাড়ানো ও লালচে রং আনতে ব্যবহার করা হয় টোম্যাটো। এই আনাজটি স্যালাডেও কাঁচা ব্যবহার করা হয়। অর্থাৎ যেমন সব্জির মতো রান্না করা হয়, ঠিক তেমনি ফলের মতো কাঁচাও খাওয়া হয় টোম্যাটো। পুষ্টির নানা উপাদানে পরিপূর্ণ রয়েছে এই টোম্যাটো। বিভিন্ন ভিটামিন ও নানা ধরনের খনিজ পদার্থে ভরপুর এটি। ভিটামিন বি১, বি৩, বি৬, বি৭ এবং সি থাকে এই টোম্যাটোতে। রান্নায় টোম্যাটো দিলে যেমন স্বাদ বাড়ে, তেমনি বাড়ে শরীরের প্রতিরোধশক্তি। টোম্যাটোতে থাকা লাইকোপিন ও পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে থাকে। ওজন ঝরাতেও টোম্যাটো ভিষণ উপকারী। উপকারী হলেও খুব বেশি মাত্রায় টোম্যাটো খাওয়াও মোটেও উচিত নয়, এতে করে হিতে বিপরীতও হতে পারে। বিশেষ করে যারা অ্যাসিডিটির সমস্যায় ভোগেন, তাদের জন্য টোম্যাটোও খেতে হবে নিয়ম মেনে তবেই।

# সাধারণ টোম্যাটোতে অ্যাসিডের মাত্রা বেশিই থাকে, তাই গ্যাস্টিক বা বদহজমের সমস্যা থাকলে প্রতিদিন টোম্যাটো না খাওয়াই ভালো।

# কাঁচা টোম্যাটো মোটেও খাওয়া উচিত নয়। যদিওবা খেতেই হয়, তাহলে বীজ বাদ দিয়েই খেতে হবে।

টোম্যাটো বেশি মাত্রায় খেলে কী কী সমস্যা হতে পারে?

# অতিরিক্ত পরিমাণে টোম্যাটো খেলেই বেড়ে যেতে পারে অস্থিসন্ধির ব্যথাও। কারণ হলো, টম্যাটোতে রয়েছে সোলানাইন নামক একটি যৌগ। যা শরীরে বিভিন্ন অস্থিসন্ধির ব্যথা আরও বাড়িয়ে তোলে।

# টোম্যাটোতে রয়েছে হিস্টামিন নামক এক যৌগ। যা ত্বকে র‌্যাশ কিংবা অ্যালার্জির সমস্যা বাড়িয়ে তুলতে পারে। মুখ, গলা, জিভে সংক্রমণও হতে পারে। যদিও সকলের ক্ষেত্রেই এই সমস্যা হয় না।

# যাদের কিডনির সমস্যা রয়েছে, তাদের রক্তে সোডিয়াম, পটাশিয়ামের মাত্রা একটু বেশি পরিমাণে থাকে। তার উপর রান্নায় অতিরিক্ত পরিমাণে টোম্যাটো দিলে কিংবা টোম্যাটোজাতীয় জিনিস খেলে পটাশিয়ামের মাত্রা আরও বেড়ে যেতে পারে।

# আবার অনেক সময় অতিরিক্ত টোম্যাটো খাওয়ার কারণে রক্তে ‘লাইকোপিন’ নামক যৌগের মাত্রা অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যেতে পারে। যে কারণে ফ্যাকাশে হয়ে যেতে পারে ত্বকের রং। চিকিৎসা পরিভাষায় এটিকে বলা হয়, লাইকোপেনোডার্মা। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali