The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

যে কারণে বন্ধ হয়ে যায় ফেসবুক আইডি এবং পেজ

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বর্তমান সময় পুরো বিশ্বে মানুষের নিত্যদিনের সঙ্গী মেটা প্ল্যাটফর্মের মালিকানাধীন বিশ্ব-সামাজিক আন্তঃযোগাযোগ ব্যবস্থার ওয়েবসাইট ফেসবুক। অনেক সময়ই ফেসবুকের আইডি এবং পেজ বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু কী কারণে বন্ধ হয়ে যায় ফেসবুক আইডি এবং পেজ তা কী জানেন?

যে কারণে বন্ধ হয়ে যায় ফেসবুক আইডি এবং পেজ 1

২০০৪ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি প্রতিষ্ঠিত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি ব্যবহারকারীরা বন্ধু সংযোজন, বার্তা প্রেরণ ও তাদের ব্যক্তিগত তথ্যাবলী হালনাগাদ এবং আদান প্রদান করতে পারেন, সেইসঙ্গে একজন ব্যবহারকারী শহর, কর্মস্থল, বিদ্যালয় ও অঞ্চলভিত্তিক নেটওয়ার্কেও যুক্ত হতে পারেন খুব সহজেই।

প্রতিদিন সকালে উঠেই ফেসবুকের পেজগুলো দেখার মাধ্যমে বেশিরভাগ মানুষের দিন শুরু হয়। সেইসঙ্গে ফেসবুকে বেড়েছে অনলাইন ব্যবসাও। ফেসবুক ছাড়া এখন যেনো জীবনই চলে না। প্রায়ই দেখা যায় যে, ফেসবুক আইডি বা পেজ বন্ধ কিংবা ‘ডিজেবল’ হয়ে গেছে। অনেকেই এর কারণ হয়তো জানেন না।

সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে ফেসবুক আইডি কিংবা পেজ হঠাৎ বন্ধ হয়ে যাওয়ার বিভিন্ন কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দিয়েছে বিবিসি।

যে কারণে ডিজেবল হয়

বিবিসি’র এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ফেসবুক ব্যবহারকারীদের জন্য মেটা (ফেসবুক) স্পষ্ট বেশ কিছু নির্দেশনাও রয়েছে। যেটিকে বলা হয়, কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড গাইডলাইন। সাধারণ ব্যবহারকারীদের জন্য ফেসবুকের এই কমিউনিটি গাইডলাইন ৬টি ভাগে বিভক্ত।

সেগুলো হচ্ছে:

১। সহিংসতা এবং অপরাধমূলক কার্যকলাপ

২। নিরাপত্তা

৩। আপত্তিজনক কনটেন্ট

৪।. সত্যতা এবং বিশ্বাসযোগ্যতা

৫। মেধাস্বত্ব (ইনটেলেকচুয়াল প্রপার্টি)

৬। অনুরোধ এবং সমাধান।

কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ডের মধ্যে ফেসবুক তথা মেটা কর্তৃপক্ষ সহিংসতা, অপরাধ এবং নিরাপত্তার বিষয়টিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে।

আরও যা বলা রয়েছে মেটার গাইডলাইনে

ধর্ষণ, মরদেহ এবং দুর্ঘটনার ছবি বা ভিডিও পোস্ট করলে, দুর্ঘটনা আগুন বা রক্তপাতের ছবি দৃশ্য প্রচার করলে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ওই আইডির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করে।

শ্মশানে মরদেহ পোড়ানোর দৃশ্য, যে কোনো ধরনের নির্যাতন: শিশু যৌন নির্যাতন, নারী যৌন নির্যাতন, অপ্রাপ্তবয়স্ক নির্যাতন, প্রাণী শিকার, প্রাণী হত্যা, প্রাণী জবাই করা, প্রাণীর ক্ষত কিংবা কাটা দৃশ্যমান ছবি কিংবা ভিডিও প্রচার করলেও আইডি কিংবা ব্যবসায়িক পেজ ডিজেবল হয়ে যাবে।

ফেসবুকে কোনো ধরনের টেরোরিজম (সন্ত্রাসী) বা জঙ্গিবাদ সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম চালানো যাবে না। এমনকি সহিংসতা, ছড়ানো হচ্ছে বলে রিপোর্ট করা মাত্র আপলোড করা কনটেন্টসহ পুরো ফেসবুক পেজ কিংবা গ্রুপ রিমুভ হয়ে যাবে।

আপত্তিজনক কনটেন্ট প্রকাশ, হিংসাত্মক বক্তব্য, জাতি বা মানুষের ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গ বা শারীরিক অক্ষমতা নিয়ে সরাসরি আক্রমণ করলে তা নিয়ে রিপোর্ট হলে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা গ্রহণ করে। এই ক্ষেত্রে কখনও কখনও কয়েক দিনের জন্য পোস্ট কিংবা কমেন্টস করা থেকেও বিরত রাখা হয় অনেক সময়।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali