The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

বদহজম ও পেটখারাপও কী হার্ট অ্যাটাকের উপসর্গ হতে পারে?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ভারতের অভিনেতা বিকাশের মৃত্যু যেনো প্রশ্ন তুলেছে চল্লিশোর্ধ্ব অনেকের মনেই। অনেকেই জানতে চাইছেন, বুকে ব্যথা, মাথা ঘোরার মতো উপসর্গ ছাড়াও কী হঠাৎ এমন হার্ট অ্যাটাক হতেই পারে?

বদহজম ও পেটখারাপও কী হার্ট অ্যাটাকের উপসর্গ হতে পারে? 1

ঘুমের মধ্যে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ভারতের ৪৮ বছরের অভিনেতা বিকাশ শেঠির। তার স্ত্রী জানিয়েছেন যে, বিকাশ নিয়মিত শরীরচর্চাও করতেন। তবে মৃত্যুর দিন কয়েক পূর্বে হঠাৎই জ্বর, বদহজম, পেটখারাপের মতো অসুস্থতায় ভুগতে শুরু করেন তিনি। এই বিষয়টি এতোটাই সাধারণ যে, প্রথমে চিকিৎসকের পরামর্শও নিতেই চাননি বিকাশ। স্ত্রী’র অনুরোধে শেষ পর্যন্ত রাজি হন তিনি। তবে চিকিৎসকের যেদিন সকালে আসার কথা, তার আগের রাতেই ঘুমের মধ্যে মৃত্যু ঘটে বিকাশের। পরে জানা যায় যে, হার্ট অ্যাটাকেই মৃত্যু হয়েছে এই অভিনেতার। অথচ এই ক্ষেত্রে বুকে ব্যথা কিংবা ‘ব্ল্যাক আউট’ হওয়ার মতো যে সাধারণ উপসর্গগুলো সাধারণ দেখা যায়, তার কোনওটিই তার ক্ষেত্রে দেখায় যায়নি!

তাহলে প্রশ্ন হলো বুকে ব্যথা না হলেও কী হার্ট অ্যাটাক হতে পারে?

অভিনেতা বিকাশের মৃত্যু প্রশ্ন তুলেছে চল্লিশোর্ধ্ব অনেকের মনে। তারা অনেকেই জানতে চাইছেন যে, বুকে ব্যথা, মাথা ঘোরার মতো উপসর্গ ছাড়াও কী হঠাৎ করে এমন হার্ট অ্যাটাক হতে পারে? কিংবা বদহজম, পেটখারাপের মতো তথাকথিত ‘সাধারণ রোগ’ হলেও কি হৃদরোগ হতে পারে বলে সতর্ক থাকতে হবে? একটি বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক সুধীর কুমার বলেছেন, ‘‘বুকে ব্যথাই হৃদরোগের প্রধান উপসর্গ। তবে ৮-৩৩ শতাংশ হার্ট অ্যাটাকের ক্ষেত্রে বুকে ব্যথা নাও হতে পারে।’’ চিকিৎসক কুমার এও জানিয়েছেন যে, যখন হৃৎপিণ্ডে রক্তের প্রবাহ হঠাৎ করে বাধা পায়, তখন গোটা শরীরে একটা চাপ সৃষ্টি হয়। তাতে করে হজমে সমস্যাও হতে পারে। এইক্ষেত্রে ডায়েরিয়া কিংবা বমিও হতে পারে।

কাদের ক্ষেত্রে এমন হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে?

চিকিৎসক জানিয়েছেন, কিছু কিছু রোগীর শরীরে যে হৃদরোগের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে, সেটি বুঝতেও কিন্তু সময় লেগে যায়। অনেকেই নিয়মিত পরীক্ষাও করান না। যে কারণে বিষয়গুলো হৃদরোগের ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে দেয়, যেমন— ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল, হাইপার টেনশন সীমা ছাড়াচ্ছে কি-না, তাও বোঝা যায় না। এই সব ক্ষেত্রে যদি রোগী পুরুষ হয়ে থাকেন, মধ্যবয়সি হন ও যদি তার নিয়মিত ধূমপানের অভ্যাস থাকে, তবে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি আরও বেড়ে যেতে পারে।

এগুলো কীভাবে এড়িয়ে চলবেন?

চিকিৎসকরা বলেছেন নিয়মিত চেক আপে থাকলে হার্ট অ্যাটাকের মতো অসুখ এড়ানো যেতে পারে। ইসিজি কিংবা কিছু রক্ত পরীক্ষা থেকে যদি কোলেস্টেরল কিংবা ডায়াবেটিসের মতো বিষয়গুলোকে নিয়মিত নজরে রাখা যায়, তা হলেও হার্ট অ্যাটাককে অনেক দূরে রাখা সম্ভব হবে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali