The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

কোলেস্টেরল হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়: হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা কমাতে কোন ফল খাবেন?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কোলেস্টেরলের হাত ধরেই ঝুঁকি বাড়ে হৃদরোগের। হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা কমাতে কোলেস্টেরলের মাত্রা বশে রাখাটা অত্যন্ত জরুরি।

কোলেস্টেরল হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়: হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা কমাতে কোন ফল খাবেন? 1

শুধু বয়স বাড়লেই নয়, কোলেস্টেরলের মাত্রা যে কোনও বয়সে বৃদ্ধি পেতেই পারে। বাইরের খাবার খাওয়ার প্রবণতা ও শরীরচর্চার অভাব কোলেস্টেরলের অন্যতম নেপথ্য কারণ হতে পারে। তবে কোলেস্টেরলের মাত্রা মোটেও বেশি বাড়তে দেওয়া যাবে না। কারণ হলো কোলেস্টেরলের হাত ধরেই ঝুঁকি বাড়ে হৃদরোগের। হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা কমাতে হলে কোলেস্টেরলের মাত্রা বশে রাখাটা অত্যন্ত জরুরি। কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে খাওয়া-দাওয়াতেও জোর দিতে হবে। নিয়ম মেনে খাবার না খেলে কোলেস্টেরল বশে রাখা খুব একটা সহজ নয়। কিছু ফল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে থাকে। জেনে নিন কে সেইসব ফল।

খেজুর

খেজুর খুব ভালো একটি জিনিস। এটি রক্তে খারাপ কোলেস্টোরলের মাত্রা কমিয়ে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। খেজুরে সোডিয়ামের মাত্রা কম থাকে এবং পটাশিয়ামের মাত্রা বেশি থাকায় হৃদযন্ত্রের পেশির সক্রিয়তা বাড়িয়ে তুলতেও সাহায্য করে এই ফলটি। তাইতো প্রতিদিনের ডায়েটে খেজুর রাখলে রক্তনালিকাগুলোতে ফ্যাট জমতে বাধা দেয়। যে কারণে সারা দেহে রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়। রক্তও জমাট বাঁধতে পারে না। তাই হার্টের অসুখ, কোলেস্টেরল এবং উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে পুষ্টিবিদরা ডায়েটে খেজুর রাখার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

অ্যাভোকাডো

প্রতিদিনের খাদ্যাতালিকায় অ্যাভোকাডো রাখলে নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে কোলেস্টেরল। এই ফলটিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি। উচ্চ ফাইবারে সমৃদ্ধ অ্যাভোকাডো কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতেও সাহায্য করে। কারণ হলো এই অ্যাভোকাডোতে রয়েছে ক্যারোটিনয়েডের মতো একাধিক খনিজ উপাদান। তাছাড়াও রয়েছে ভিটামিন সি এবং ই। গবেষণায় উঠে এসেছে যে, প্রতিদিন একটি করে অ্যাভোকাডো খাওয়ার অভ্যাসে কমে যেতে পারে কোলেস্টেরলের সমস্যা। খারাপ কোলেস্টেরল এইচডিএল-এর মাত্রা কমাতেও পারদর্শী এই অ্যাভোকাডো।

পেয়ারা

আপনারা সবাই পেয়ারার স্বাস্থ্যগুণ সম্পর্কে জানেন। পেয়ারায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। যা কোলেস্টেরল আটকানোর সবচেয়ে বড় একটি হাতিয়ার। ফাইবারে ভরা পেয়ারা কোলেস্টেরলের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখে। সেইসঙ্গে শরীরে ভালো কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়াতেও এর জুড়ি নেই। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাঢহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali