The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

২০২৫ সালের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষাপদ্ধতি যা হবে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ২০২৫ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা হবে এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি সময়। অপরদিকে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা হবে জুন মাসের শেষের দিকে। সব বিষয়ের পূর্ণ নম্বর এবং সময়ে দেশের বড় দুই পাবলিক পরীক্ষা হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা বোর্ড কর্মকর্তারা।

২০২৫ সালের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষাপদ্ধতি যা হবে 1

জানানো হয়েছে, এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে আগামী ১ ডিসেম্বর হতেই। সে কারণে আগামী ২৭ নভেম্বরের মধ্যে এসএসসির নির্বাচনি কিংবা টেস্ট পরীক্ষার ফল প্রকাশ করতে বলা হয়েছে মাধ্যমিক পর্যায়ের স্কুলগুলোকে।

আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘চলতি বছরের মতো আগামী বছর (২০২৫ সাল) এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা হবে পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে। সব বিষয়ের পূর্ণ নম্বর ও সময়ে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ঈদুল ফিতরের পর এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি সময় এই পরীক্ষা শুরুর প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।’

তিনি আরও বলেন, ২০২৫ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা হবে ২০২৩ সালের সংক্ষিপ্ত কিংবা পুনর্বিন্যাসকৃত সিলেবাসে, সব বিষয়ে পূর্ণ নম্বরে এবং পূর্ণ সময়ে। এসএসসি পরীক্ষার মাস দুয়েক পর জুনের শেষ দিকে উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষা নেওয়া হবে।

আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক উপ-কমিটির আহ্বায়ক এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক আবুল বাশারও একই তথ্য দিয়েছেন।

স্বাভাবিক নিয়মে এসএসসি ও এইচএসসিতে প্রতিটি বিষয় কিংবা পত্রের পরীক্ষা হয় ৩ ঘণ্টা। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) নম্বর বিভাজন অনুযায়ী, প্রতিটি পত্রেই মোট ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে।

বাংলা, অর্থনীতি, হিসাববিজ্ঞান বা ইসলামের ইতিহাসের মত তত্ত্বীয় বিষয়গুলোতে প্রতি পত্রে ৩০ নম্বরের বহুনির্বাচনী এবং ৭০ নম্বরের সৃজনশীল প্রশ্ন হবে। তবে ইংরেজির প্রতিটি পত্রে মোট ১০০ নম্বরের সৃজনশীল পরীক্ষা হবে। পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) কিংবা ভূগোলের মতো ব্যবহারিক বিষয়গুলোর প্রতি পত্রে ২৫ নম্বরের ব্যবহারিক পরীক্ষা এবং ৭৫ নম্বরের তত্ত্বীয় পরীক্ষা হবে। এই বিষয়গুলোতে তত্ত্বীয় অংশে ২৫ নম্বরের বহুনির্বাচনি এবং ৫০ নম্বরের সৃজনশীল প্রশ্ন হবে।

মোট ৩ ঘণ্টার মধ্যে প্রথম ৩০ মিনিট বহুনির্বাচনী প্রশ্নের উত্তর করতে হবে। বাকি ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সুযোগ পাবেন পরীক্ষার্থীরা।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali