The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

শীতে কোন পদ্ধতিতে মুখে মধু মাখবেন?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শীতে মধু মাখলে বেশ উপকার পাওয়া যাবে। যে কারণে এই উপকার পেতে অনেক নায়িকা বিশেষ করে আলিয়া ভট্টের মতো ত্বকে মধু ব্যবহার করেন অনেকেই।

শীতে কোন পদ্ধতিতে মুখে মধু মাখবেন? 1

শুধু অভিনয়ই নয়, আলিয়া ভট্টের ত্বকের দীপ্তি নিয়েও কম চর্চা হচ্ছে না। এমন মখমলের মতো মসৃণ ত্বকের রহস্য অবশ্যই কোনও দামি সংস্থার শৌখিন প্রসাধনী নয়। বেশ কিছু সাক্ষাত্কারে আলিয়া জানিয়েছেন যে, ঘরোয়া টোটকার ব্যবহারে ত্বকের পরিচর্যা করেন তিনি। তবে শীতকালে মধু ছাড়া নাকি তিনি আর কিছুই ব্যবহার করেন না তার ত্বকে। আলিয়ার মতোই ত্বকে মধু ব্যবহার করেন অনেকেই। কিন্তু কীভাবে ব্যবহার করেন মধু?

মধু-দারচিনির প্যাক

মধু-দারচিনি দু’টোই ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এক চামচ মধুর সঙ্গে খানিকটা দারচিনি গুঁড়ো মিশিয়ে থকথকে মিশ্রণ তৈরি করে নিতে হবে। এই মিশ্রণটি সারা মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে তারপর ধুয়ে ফেলুন। আর তখন ত্বকের খসখসে ভাব উধাও হয়ে যাবে।

মধু ও ওটমিল

ত্বকে মাঝেমধ্যেই স্ক্রাবিং-এর প্রয়োজন হয়। মধু, ওটমিল ও চিনিগুঁড়ো মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করে নিতে হবে। এতে করে ত্বকে জমে থাকা মরা কোষ একেবারে উধাও হয়ে যাবে। সেইসঙ্গে ত্বক ভিতর থেকে মোলায়েম করে তুলবে এই মধু। ত্বকে আসবে আলাদা এক জেল্লা।

মধু ও লেবুর রস

মধু- ও লেবু এই দুয়ের যুগলবন্দি ত্বকের জন্য অত্যন্ত ভালো একটি প্যাক হতে পারে। লেবুর রসে রয়েছে ভিটামিন সি ও সাইট্রিক অ্যাসিড, যা ত্বকে ঔজ্জ্বল্য নিয়ে আসে। সেইসঙ্গে মধু ত্বকে জোগায় আর্দ্রতা। এই দুই উপকরণ একসঙ্গে মেখে ১০-১৫ মিনিট অপেক্ষা করে তারপর ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। আর তখন ত্বক ঝকঝকে হয়ে উঠবে এক নিমেষে। তথ্যসূত্র: এই সময়।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali