The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ঝগড়া-অশান্তি নাকি ব্রেকআপ?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ একটি বিষয় হচ্ছে ব্রেকআপ কখনওই ‘মিউচুয়াল’ হয় না। অর্থাৎ, দু’জনের সম্মতিতে কখনও ব্রেকআপ হয় না। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই হয়ে থাকে একতরফা।

ঝগড়া-অশান্তি নাকি ব্রেকআপ? 1

কোনও একজনের সম্পর্কের থাকতে আর মোটেও ভালো লাগছে না। হয়তো অপরজন গুরুত্ব দিচ্ছে না, সম্পর্কে ‘স্পার্ক’ হারিয়ে গেছে। বা দু’জনের মধ্যে আর ভালোবাসাও নেই। সম্পর্ক ভাঙার অনেক কারণই থাকতে পারে। তবে সমস্যা হলো, সামনের মানুষকে কষ্ট না দিয়ে ব্রেকআপ করে ফেলা।

একটা সম্পর্ক গড়ে তুলতে অনেক সময় প্রয়োজন হয়, গুরুত্বও দিতে হয়। তবে সম্পর্ক ভাঙতে এক মুহূর্তও সময় লাগে না। তাই ব্রেকআপ করার পূর্বে সব দিকে বিবেচনা করা উচিত। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় যে, ব্রেকআপ করতে গিয়ে তুমুল অশান্তি বাঁধলো। ঝগড়া, ঝামেলা, কান্নাকাটি করে সম্পর্ক ভেঙে ফেললেন। এতে কারও লাভ হয় না। বরং ক্ষতি হয় উভয়ের। তার চেয়ে শান্তিপূর্ণভাবে, একে-অন্যের প্রতি সম্মান বজায় রেখে সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসায় ভালো।

আপনার সঙ্গীর সঙ্গে কথা বলুন

ব্রেকআপ করতে গিয়ে শুধু নিজের কথাটুকু বলে চলে যাওয়া ঠিক না। সঙ্গীর কথাও আপনাকে শুনতে হবে। ব্রেকআপ করার পূর্বে সঙ্গীর সঙ্গে কথা বলুন। তাকে আপনার অনুভূতির কথা জানান। আপনি কী কারণে সম্পর্কটা আর টিকিয়ে রাখতে চাইছেন না, সেটি বলুন। এতে সমাধানও খুঁজে পেতে পারেন। আবার সঙ্গী আপনাকে বুঝে মিউচুয়ালি ব্রেকআপ করতে পারে।

কখনও তাড়াহুড়ো করবেন না

একটা সম্পর্ক গড়ে তুলতে ঘাম ছুটে যায়। ছোট ছোট চেষ্টাগুলো সম্পর্কের ভিতকে মজবুতও করে তোলে। সেখানে সম্পর্ক ভাঙতে দু’মিনিটও সময় লাগে না। তাই ব্রেকআপ করার সময় সব দিক ভেবে নিন। সম্পর্ক ভাঙার কারণে কী-কী ঘটতে পারে, সেগুলোই আগে বিবেচনা করুন। কোনও চিন্তাভাবনা ছাড়া হুট করে সিদ্ধান্ত নিবেন না।

ঝগড়া-ঝাটি নয়

সে কিন্তু আপনার সঙ্গী। তারসঙ্গে আপনার অনেক ভালো-খারাপ মুহূর্ত কিন্তু কেটেছে। সুতরাং, ব্রেকআপের সময় তাকে কখনও অসম্মান করবেন না। এতে সে বেশি কষ্ট পাবে। কোনও ঝগড়া-ঝামেলার মধ্যে না গিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে ব্রেকআপ করার চেষ্টা করুন। আপনি তাকে সত্যি কথা বলুন। তার প্রতি সম্মান এবং ভালোবাসা বজায় রাখুন। এতে প্রাক্তনের ব্রেকআপের পর নিজেকে সামলাতেও সুবিধা হবে। তথ্যসূত্র: এই সময়।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
bn_BDBengali