The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

কাঁধে ব্যথা কী ফুসফুস ক্যান্সা‌রের নীরব লক্ষণ?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কাঁধে ব্যথা হলে বেশিরভাগ মানুষই ভুল ভঙ্গীতে শোয়া, কাঁধে ক্রমাগত ভারি জিনিস বহন, আর্থ্রাইটিস বা মানসিক চাপকেই দায়ী করে থাকেন। তবে সেই উপসর্গ যদি দীর্ঘস্থায়ীই হয়, তাহলে চিন্তার বিষয় বইকি।

কাঁধে ব্যথা কী ফুসফুস ক্যান্সা‌রের নীরব লক্ষণ? 1

দীর্ঘদিন ধরে কাঁধে ব্যথা ও দুর্বলতায় ভুগতে থাকলে সচেতন হওয়াটা উচিত। হতে পারে সেটি ফুসফুসের ক্যান্সা‌রের লক্ষণ। তাই সময় নষ্ট না করে চিকিৎসকের কাছে যান। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ফুসফুসের টিউমার যদি কাছাকাছি কোনও স্নায়ুর উপর চাপ দেয় কিংবা ফুসফুসের ক্যান্সা‌র কাঁধের ভিতরে কিংবা তার আশপাশের হাড়েও ছড়িয়ে পড়ে, সেখান থেকেও কাঁধে ব্যথা হতে পারে।

ভারতের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেল্থ-এর সমীক্ষা অনুযায়ী জানা যায়, দেশটির মহিলাদের তুলনায় পুরুষদের মধ্যে ফুসফুস ক্যান্সা‌রের হার অনেকটাই বেশি। ইন্ডিয়ান জার্নাল অফ মেডিক্যাল রিসার্চে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী জানা যায়, ভারতে ফুসফুসের ক্যান্সা‌রে আক্রান্তের সংখ্যাও ক্রমবর্ধমান। ২০১৫ সালে যে সংখ্যা ছিল ৬৩৭০৮, ২০২৫ সালে সেটি বৃদ্ধি পেয়ে ৮১,২১৯ হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। এই ক্রমবর্ধমান সংখ্যার জন্য মূলত দায়ী ধূমপান ও পরিবেশ দূষণ। ভারতে বর্তমানে প্রায় ১০০ মিলিয়ন প্রাপ্তবয়স্ক ধূমপায়ী রয়েছে। এক সমীক্ষা বলছে, প্রতিবছর ফুসফুসের ক্যান্সা‌রের কারণে প্রায় ৬০,০০০ ব্যক্তির মৃত্যু হয়।

সাধারণত দেখা যায় বয়স্ক ব্যক্তিরাই ফুসফুস ক্যান্সা‌রে বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকেন। ৪৫ বছরের কম বয়সিদের মধ্যে ফুসফুস ক্যান্সা‌রে আক্রান্তের সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কম। ধূমপান কিংবা পরোক্ষ ধূমপানের পাশাপাশি পরোক্ষ বিষাক্ত ধোঁয়া, বিকিরণ ও অ্যাসবেস্টস্, ক্রোমিয়াম এবং নিকেলের মতো যৌগের সংস্পর্শে এলেও এই রোগটি হতে পারে । ফুসফুস ক্যান্সা‌রের সবচেয়ে সাধারণ রূপটি হলো মূলত ফুসফুসে প্রবেশকারী শ্বাসনালিগুলো প্রভাবিত হওয়া। যার লক্ষণগুলো হলো শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি, ক্রমাগত কাশি, কাশির সঙ্গে রক্ত কিংবা কফ তৈরি হওয়া।

ফুসফুস ক্যান্সা‌রের লক্ষণ হিসেবেই কাঁধে ব্যথা?

গবেষকরা দাবি করেছেন, ক্যান্সা‌রের টিউমারটি ফুসফুসের উপরের অংশতে তৈরি হলে, কাঁধে ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। যে কারণে বাহুর স্নায়ু ও রক্তনালিতে চাপ সৃষ্টিও হতে পারে ও বাহু অথবা কাঁধে ব্যথা এবং দুর্বলতাও দেখা দিতে পারে। আবার উভয় অংশের ব্যথা এবং দুর্বলতা দেখা দিতে পারে। এর সঙ্গে প্রায়শই ক্রমাগত পিন ও সূঁচ ফোটার মতো অনুভূতিও হতে পারে।

বাহু, কাঁধ ও কখনও কখনও বুকে ব্যথা কিংবা দুর্বলতা সৃষ্টি করার পাশাপাশি, টিউমারটি মাথার রক্ত প্রবাহকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে, যে কারণে মুখ ফুলে যেতে পারে।

আঙুলের লক্ষণ

ফুসফুস ক্যান্সা‌রের আরেকটি প্রাথমিক লক্ষণ দেখা দিতে পারে হাতের আঙুলে। হাতের সমস্ত আঙুল ভাঁজ করে মুঠো পাকিয়ে সমস্ত নখ একসঙ্গে চেপে ধরে, তারপর জানালার আলোর কাছে নিয়ে যান। মুঠোর মধ্যে সামান্য ফাঁক রাখবেন। সেই ফাঁকটি যদি ডায়মন্ড শেপের হয় তাহলে বুঝবেন সব মোটামুটি ঠিকই রয়েছে। যদি দেখেন ওইভাবে হাত মুঠো করতে অসুবিধা হচ্ছে তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শও নিন। নন-স্মল সেল লাং ক্যান্সা‌রে (NSCLC) আক্রান্ত ৩৫% মানুষের মধ্যে ও স্মল সেল লাং ক্যান্সা‌রে আক্রান্ত ৪% মানুষের মধ্যে আঙুলের ক্লাবিংও দেখা যায়।

ফুসফুস ক্যান্সা‌রের লক্ষণসমূহ

# দীর্ঘস্থায়ী কাশি, দুই কিংবা তিন সপ্তাহ পরেও যদি কাশি না কমে, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অবস্থা আরও খারাপ হবে, বা বারবার বুকে সংক্রমণও হতে থাকে, তাহলে তা ফুসফুসের ক্যান্সা‌রের লক্ষণও হতে পারে।

# কাশির সঙ্গে রক্ত বের হওয়া, শ্বাস নেওয়ার সময় কিংবা কাশির সময় বুকে ব্যথা কিংবা অস্বস্তি বোধ, ক্রমাগত শ্বাসকষ্ট ফুসফুস ক্যান্সা‌রের লক্ষণ হতে পারে।

# ক্রমাগত ক্লান্তি কিংবা শক্তি হ্রাস ও খিদে কমে যাওয়া বা অত্যাধিক হারে ওজন কমে যাওয়াও ফুসফুস ক্যান্সা‌রের লক্ষণ হতে পারে।

# ফুসফুসের কোনও রোগ ধরা পড়লে অ্যান্টিবায়োটিক কিংবা অন্যান্য চিকিৎসায় সাড়া না দেওয়াও হতে পারে ফুসফুস ক্যান্সা‌রের একটি লক্ষণ। তথ্যসূত্র: এই সময়।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
bn_BDBengali