The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

থেরাপিতে বিপ্লব ঘটাচ্ছেন জাপানের বিজ্ঞানীরা: পক্ষাঘাত সারবে ও হুইলচেয়ারে বসা রোগীও হাঁটতে পারবেন!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ স্টেম কোষ থেরাপিতে পক্ষাঘাতও সারিয়ে ফেলা সম্ভব হবে। যে কারণে পক্ষাঘাত সারবে ও হুইলচেয়ারে বসা রোগীও হাঁটতে পারবেন!কীভাবে এই অসাধ্যসাধন করছেন জাপানের বিজ্ঞানীরা?

থেরাপিতে বিপ্লব ঘটাচ্ছেন জাপানের বিজ্ঞানীরা: পক্ষাঘাত সারবে ও হুইলচেয়ারে বসা রোগীও হাঁটতে পারবেন! 1

শরীরের যে অংশটিতে পক্ষাঘাত হয়েছে, সেখানকার ক্ষতিগ্রস্ত স্নায়ুর কোষগুলোকে যদি সুস্থ-সবল কোষ দিয়ে বদলে ফেলা যায়, তাহলে কেমন হয়? এই পদ্ধতি যদি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়, তাহলে পক্ষাঘাতকেও সারিয়ে তোলা সম্ভব। তবে ক্ষতিগ্রস্ত কোষগুলোকে সুস্থ কোষ দিয়ে বদলে ফেলার ভাবনা অলীক বলে মনে হবে। কারণ হলো, তা করা তো প্রায় অসম্ভব ব্যাপার। এই অসম্ভব কাজটিকে সম্ভব করে দেখাচ্ছেন জাপানের বিজ্ঞানীরা। দাবি করা হয়েছে যে, তারা এমন থেরাপি প্রয়োগ করছেন যাতে হুইল চেয়ারে বসা পক্ষাঘাতে পঙ্গু রোগীও উঠে দিব্যি হাঁটাচলা করতে পার’বেন।

‘নেচার’ সায়েন্স জার্নালে এই গবেষণার খবর প্রকাশিত হয়। টোকিওর কিয়ো ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা এই গবেষণাটি করছেন। গবেষক হিদেউকি ওকানো জানিয়েছেন যে, স্টেম কোষ থেরাপিতেই এমন অসাধ্যসাধন করাও সম্ভব। স্টেম কোষ হলো শরীরের এমন এক কোষ, যা থেকে অন্যান্য বহুবিধ কোষও তৈরি করা সম্ভব। অস্থি, তরুণাস্থি হতে শুরু করে রক্ত ও লসিকা সংবহনতন্ত্র গঠনে এর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই কোষগুলোর রূপান্তর ঘটানো সম্ভব। স্টেম কোষের উৎসও অনেক। সন্তান জন্মানোর পর মায়ের শরীর হতে যে প্ল্যাসেন্টা কিংবা অমরা বেরিয়ে আসে, তারমধ্যে থাকে স্টেম কোষ, যাকে ‘এমব্রায়োনিক স্টেম সেল’ বলা হয়। আবার মজ্জা থেকেও স্টেম কোষ তৈরি হয়। এই কোষগুলোকে অন্য যে কোনও কোষে বদলেও দেওয়া যেতে পারে। যেমন- মজ্জা থেকে নেওয়া স্টেম কোষকে স্নায়ুর কোষে বদলে দেওয়াও সম্ভব। আবার এর থেকে হৃৎপিণ্ড, ফুসফুস, মস্তিষ্কের কোষও তৈরি করা সম্ভব। এই রূপান্তরের প্রক্রিয়াকে কাজে লাগাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা।

গবেষক ওকানো জানিয়েছেন, দাতার শরীর হতে নেওয়া সুস্থ স্টেম কোষকে গবেষণাগারে বিশেষ প্রক্রিয়ায় রূপান্তরিত করা হচ্ছে যার নাম হলো ‘ইনডিউসড প্লুরিপোটেন্ট স্টেম সেল’ (আইপিএস)। এই আইপিএস কোষকে যে কোনও কোষে বদলে দেওয়াও সম্ভব। গবেষকরা, প্রথমে দাতার শরীর হতে নেওয়া কোষকে আইপিএসে বদলাচ্ছেন, তারপর সেটি থেকে স্নায়ুর কোষও তৈরি করছেন। রূপান্তরিত সেইসব কোষকে পক্ষাঘাতে পঙ্গু রোগীর শরীরে প্রতিস্থাপনও করা হচ্ছে। পক্ষাঘাতে পঙ্গু এমন ৪ জন রোগীর শরীরে দুই হতে আড়াই লাখ আইপিএস কোষ প্রতিস্থাপন করে দেখা গেছে, তারা ধীরে ধীরে হাঁটাচলার ক্ষমতাও অর্জন করছেন। এই প্রক্রিয়ার কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।

স্টেম কোষ থেরাপিতে পক্ষাঘাতে পঙ্গু সব রোগীকেই সুস্থ করা সম্ভব কি-না, তা নিয়ে নিশ্চিত তথ্য এখনও পাওয়া যায়নি। গবেষকরা জানিয়েছেন যে, স্নায়ুর জটিল রোগে আক্রান্ত বা দুর্ঘটনার কারণে কিংবা হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের কারণেও পক্ষাঘাতগ্রস্ত রোগীদের উপর পরীক্ষাটি করে দেখা হচ্ছে। বহু জনের শরীরে যদি এই থেরাপি সঠিকভাবে কাজ করে, তা হলে এই থেরাপির প্রয়োগ শুরু করা যাবে বলেও জানিয়েছেন গবেষকরা। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

bn_BDBengali