The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

পাক-ভারত যুদ্ধ নিয়ে যেসব সিনেমা নির্মিত হয়েছে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সম্প্রতি ভারতের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন ভারতীয় পর্যটক নিহত হওয়ার ঘটনায় দুই প্রতিবেশী দেশ ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা আরও বেড়ে গেছে। এই হামলায় পাকিস্তানের মদদ থাকার অভিযোগও তুলেছে ভারত। আজ রয়েছে পাক-ভারত যুদ্ধ নিয়ে যেসব সিনেমা নির্মিত হয়েছে সেইগুলো।

পাক-ভারত যুদ্ধ নিয়ে যেসব সিনেমা নির্মিত হয়েছে 1

এমন এক পরিস্থিতিতে পৃথিবীর অধিকাংশ মিডিয়ার প্রশ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে যে, তাহলে কী ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ অত্যাসন্ন? এই দু’টি পরাক্রমশালী দেশ কী এই মুহূর্তেই যুদ্ধে জড়িয়ে যাবে? যদিও যুদ্ধে জড়ানো এই দুটি দেশের মধ্যে অস্বাভাবিক কোনো ঘটনা নয়। ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পর বেশ কয়েকবার যুদ্ধে জড়িয়েছে এই দেশ দুটি।

ওইসব যুদ্ধ পরিস্থিতি নিয়ে পরবর্তীতে বলিউডে নির্মিত হয়েছে বহু সিনেমা। যারা পাক-ভারতের অতীত যুদ্ধ নিয়ে সিনেমাগুলো দেখেননি, তারা বিভিন্ন ওটিটি প্লাটফর্মের গিয়ে দেখে নিতে পারেন আলোচিত ওই ৫টি সিনেমা।

সর্বজিৎ

সর্বজিৎ (মুক্তির বছর: ২০১৬)

এই সিনেমায় অভিনয় করেছেন রনদীপ হুদা, ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন। এই সিনেমাটি সর্বজিৎ সিং নামে এক ভারতীয় কৃষকের জীবন কাহিনীর উপর ভিত্তি করে নির্মিত হয়েছে। যিনি ভুলবশত পাকিস্তানে প্রবেশ করে সন্ত্রাসী অভিযোগে আটক হন ও পরে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হন। সিনেমাটিতে তার পরিবার, বিশেষত তার বোন, সর্বজিৎকে মুক্ত করার জন্য যেভাবে লড়াই করা হয়েছে, তার গল্পটি খুবই আবেগপূর্ণভাবে তুলে ধরা হয় এই সিনেমায়। রনদীপ হুদা সর্বজিতের চরিত্রে অভিনয় করেছেন ও ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন তার বোনের চরিত্রে অভিনয় করেন।

পাক-ভারত যুদ্ধ নিয়ে যেসব সিনেমা নির্মিত হয়েছে 2রাজি

রাজি (মুক্তির বছর: ২০১৮)

রাজি সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন মেঘনা গুলজার। এতে অভিনয় করেছেন আলিয়া ভাট, ভিকি কৌশল। মূলত ‘রাজি’ একটি উত্তেজনাপূর্ণ গুপ্তচর থ্রিলার। যা ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন ঘটনা আবর্তিত হয়েছে। সিনেমাটি শেহমত খান (আলিয়া ভাট) নামে একজন তরুণ কাশ্মীরী নারীর গল্প, যাকে মূলত ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ পাকিস্তানে গুপ্তচর হিসেবে পাঠায়। সে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর একজন অফিসারের (বিকি কৌশল) সঙ্গে বিয়ে করে ও তার কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করে।

উরি: দ্য সার্জিক্যাল স্ট্রাইক

উরি: দ্য সার্জিক্যাল স্ট্রাইক (মুক্তির বছর: ২০১৯)

উরি সিনেমায় অভিনয় করেছেন ভিকি কৌশল, ইয়ামি গৌতম, পরেশ রাওয়াল। ‘উরি: দ্য সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’ ২০১৯ সালের একটি অ্যাকশন থ্রিলার। যা বাস্তব ঘটনার ওপর ভিত্তি করেই নির্মিত হয়েছে। এই সিনেমাটিতে ২০১৬ সালের উরি সন্ত্রাসী আক্রমণের পর ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া তুলে ধরা হয়েছে। এতে প্রধান চরিত্র মেজর ঊষান সিং শেরগিলের ভূমিকায় অভিনয় করেন বিকি কৌশল। এটি মূলত ভারতীয় সেনাদের একটি সাহসী ক্রস-বর্ডার সার্জিক্যাল স্ট্রাইক কাহিনী, যা তারা পাকিস্তান-অধিকারিত কাশ্মীরে সন্ত্রাসী ক্যাম্পে পরিচালনা করে থাকে।

পাক-ভারত যুদ্ধ নিয়ে যেসব সিনেমা নির্মিত হয়েছে 3শেরশাহ

শেরশাহ (মুক্তির বছর: ২০২১)

এই ছবিতে অভিনয় করেছেন: সিদ্ধার্থ মালহোত্রা, কিয়ারা আদভানি। এটি ভারতের ১৯৯৯ সালের কার্গিল যুদ্ধের বীর সেনা অফিসার ক্যাপ্টেন বিক্রম বাত্রার জীবনের উপর ভিত্তি করেই নির্মিত হয়েছে সিনেমা ‘শেরশাহ’। তিনি হলেন ভারতের কার্গিল যুদ্ধের সবচেয়ে বিখ্যাত নায়ক, যিনি তার জীবন বাজি রেখে নিজ দেশ রক্ষায় লড়েন। সিনেমাটি তার সাহসিকতা, দেশপ্রেম ও আত্মত্যাগের গল্পকেই তুলে ধরে। এতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন সিদ্ধার্থ মালহোত্রা ও তার প্রেমিকার ভূমিকায় অভিনয় করেছেন কিয়ারা আদভানি।

পিপা

পিপা (মুক্তির বছর: ২০২২)

পিপা সিনেমায় অভিনয় করেছেন ইশান খাট্টার, মৃণাল ঠাকুর। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকালী ১৯৭১ সালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে জড়িয়ে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে নির্মিত হয়েছে সিনেমা ‘পিপা’। এই সিনেমাটি ক্যাপ্টেন বালরাম সিং মেহতার জীবন অবলম্বনে নির্মিত হয়েছে। তিনি সেই সময় বাংলাদেশে মিত্রবাহিনীর সদস্য হিসেবে যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। সিনেমাটিতে তার সাহসিকতা ও নিজ দেশের প্রতি তার ভালোবাসার চিত্র তুলে ধরা হয়। এই সিনেমাটি মূলত ভারতীয় সেনাবাহিনীর আত্মত্যাগের গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali