The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

কী বলছেন বিউটিথেরাপিস্ট: মাথার ত্বক বুঝে তবেই ব্যবহার করতে হবে শ্যাম্পু

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বিজ্ঞাপন দেখে কিংবা দোকান থেকে নিজের পছন্দমতো শ্যাম্পু কিনে এনে ব্যবহার করলে চুলের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কাও বেশি থাকে। এতে করে মাথার ত্বকের (pH) পিএইচের ব্যালান্সও নষ্ট হতে পারে।

কী বলছেন বিউটিথেরাপিস্ট: মাথার ত্বক বুঝে তবেই ব্যবহার করতে হবে শ্যাম্পু 1

চুলের যত্নে তেলের মতো শ্যাম্পুরও যথেষ্ট ভূমিকা বিদ্যমান। তবে চুল ভালো রাখতে হলে যে কোনও ধরনের শ্যাম্পু কিনে ব্যবহার করা কোনো কাজের কথা নয়। মাথার ত্বকের স্বাস্থ্যের কথাও আপনাকে ভাবতে হবে শ্যাম্পু কেনার পূর্বে। এ প্রসঙ্গে বিউটিথেরাপিস্ট স্বাতী দত্তের মত হলো, এই ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে পুরোপুরিভাবে ভেষজ ও প্রাকৃতিক উপাদাননির্ভর শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে। বিজ্ঞাপন দেখে দোকান হতে নিজের পছন্দমতো শ্যাম্পু কিনে ব্যবহার করলে চুলের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কাও বেশি থাকে। স্বাতীর ভাষায়, ‘যেহেতু আমি ন্যাচারোথেরাপি নিয়েই কাজ করি, তাই আমি সবসময় বলবো, হার্বাল জিনিসের উপর ভরসা রাখুন। হার্বাল শ্যাম্পু, কন্ডিশনারে সামান্য হলেও রাসায়নিক থাকেই, তবে তা থেকে ক্ষতির আশঙ্কাও কম।’

তবে কর্মব্যস্ত জীবনে ঘরোয়া, ভেষজ উপাদান দিয়ে কেশচর্চার প্রসাধনী তৈরি করার সময়ইবা কোথায়? সেই ক্ষেত্রে বিকল্প উপায় কী?

মাথার ত্বক বা চুলের ক্ষতি চান না। আবার, বাড়িতে বসে প্রাকৃতিক নানা উপাদান দিয়ে কেশচর্চার প্রসাধনী তৈরি করতে চান, হাতে সেই সময়ও নেই। সেই ক্ষেত্রে বিউটিশিয়ানদের পরামর্শ হলো, দোকান হতে হার্বাল শ্যাম্পু কিনে ব্যবহার করা। তবে স্বাতী বলেছেন, ‘আজকাল হার্বাল শ্যাম্পু বলে বাজারে রাসায়নিক-যুক্ত অনেক কিছু বিক্রি হচ্ছে। সেগুলো ব্যবহার করলে উল্টো মাথার ত্বকের (pH) পিএইচ ব্যালান্স নষ্টও হতে পারে। হার্বাল শ্যাম্পুতে প্রিজারভেটিভ দেওয়া থাকে। তবে কেনার পূর্বে দেখে নিতে হবে কতো শতাংশ রাসায়নিক প্রসাধনীতে রয়েছে।’

মাথার ত্বক ও চুলের ধরন অনুযায়ী কে কী ধরনের শ্যাম্পু ব্যবহার করবেন

ফাইন হেয়ার ও অয়েলি স্ক্যাল্প

চুল স্ট্রেট ও রেশমের মতো হলে চোখ বন্ধ করে ‘ভলিউমাইজিং শ্যাম্পু’ও বেছে নিতে পারেন। এই ধরনের শ্যাম্পু চুলের ঘনত্ব বাড়িয়ে তুলতেও সাহায্য করে। শ্যাম্পু করার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই চুল তেলতেল হওয়ার ভয় থাকে না। সপ্তাহে ২-৩ বার এই ধরনের শ্যাম্পু ব্যবহার করা যেতেই পারে। খুশকির সমস্যা থাকলে অন্তত একদিন অ্যান্টি-ড্যানড্রফ শ্যাম্পু মাখতে হবে। তবে সঙ্গে ভালো মানের কন্ডিশনার রাখা আবশ্যক।

কার্লি হেয়ার ও ড্রাই স্ক্যাল্প

কোঁকড়া চুল দেখতে সুন্দর লাগলেও তার যত্ন নেওয়া বেশ কঠিন। কারণ হলো, এই ধরনের চুল খুব সহজেই রুক্ষ, শুষ্ক হয়ে পড়ে। খোলা রাখলে জট পড়ার আশঙ্কাও বেড়ে যায়। তাই কোঁকড়া চুলের শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার কেনার ক্ষেত্রে বাড়তি সাবধনতা অবলম্বন করতে হবে। বিউটিশিয়ানদের মতে, কার্লি হেয়ারের যত্নে অয়েল-ইনফিউসড শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করাই ভালো।

নর্মাল হেয়ার ও অয়েলি স্ক্যাল্প

মাথার ত্বক তেলতেলে হলেও সেই তৈলাক্ত ভাবটি চুলের ডগা পর্যন্ত এসে পৌঁছায় না। এমন অবস্থায় ঘন ঘন শ্যাম্পু করলে মাথার ত্বক হয়তো পরিষ্কার থাকে তবে চুল রুক্ষও হয়ে যায়। এই সমস্যাটির সমাধান করতে পারে ক্ল্যারিফায়িং শ্যাম্পু। মাথার ত্বকে জমে থাকা অতিরিক্ত সেবাম, মৃতকোষ, ঘাম, ধুলোময়লা দূর করতে এই ধরনের শ্যাম্পু দারুণভাবে কাজ করে। সেইসঙ্গে, আবার চুলের আর্দ্রতাও নষ্ট হতে দেয় না। তথ্যসূত্র: এই সময়।

>>>>>>>>>>>>>>>>>>

করনা সম্পর্কে নতুন করে জরুরী সতর্কতা

আসুন আমরা আবার মাস্ক পরা শুরু করি। কারণ করোনা তথা COVID-Omicron XBB আগের ভ্যারিয়েন্টগুলোর তুলনায় ভিন্ন ও বিপজ্জনক। এটি সহজে শনাক্তও হয় না, তাই সবার মাস্ক পরা অত্যন্ত জরুরি।

১.⁠ ⁠COVID-Omicron XBB এর নতুন উপসর্গগুলো:

i) কাশি নেই।
ii) জ্বর নেই।
বেশিরভাগ উপসর্গ হলো—
iii) অস্থিসন্ধিতে ব্যথা।
iv) মাথাব্যথা।
v) গলাব্যথা।
vi) পিঠে ব্যথা।
vii) নিউমোনিয়া।
viii) ক্ষুধা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাওয়া।

২.⁠ ⁠এই ভ্যারিয়েন্টটি ডেল্টার চেয়ে ৫ গুণ বেশি বিষাক্ত এবং মৃত্যুহারও বেশি।

৩.⁠ ⁠উপসর্গগুলো খুব অল্প সময়েই মারাত্মক আকার ধারণ করে এবং কখনও কখনও কোনো স্পষ্ট উপসর্গ না দেখিয়েই অবস্থা খারাপ হতে শুরু করে।

৪.⁠ ⁠তাই আরও বেশি সতর্ক থাকা প্রয়োজন।

এই ভ্যারিয়েন্টটি নাসোফ্যারেঞ্জিয়াল (নাকের গভীর অংশ) অঞ্চলে পাওয়া যায় না, বরং সরাসরি ফুসফুসের “উইন্ডো” অংশে আঘাত করে এবং নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখা দেয়।

৫.⁠ ⁠কিছু রোগীর মধ্যে জ্বর বা ব্যথা না থাকলেও এক্স-রে করলে মৃদু নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। এছাড়া নাক দিয়ে নেয়া স্যাম্পলে (সোয়াব) পরীক্ষায় নেগেটিভ ফল আসছে, যা পরীক্ষায় ভুল রিপোর্ট (ফলস নেগেটিভ) এর সংখ্যা বাড়াচ্ছে। এ কারণে এই ভাইরাসকে ‘ধূর্ত’ বলা হচ্ছে।

এর মানে হলো— এটি সহজেই ছড়িয়ে পড়ে, সরাসরি ফুসফুসে সংক্রমণ ঘটায়, ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে এবং তীব্র শ্বাসকষ্ট তৈরি করে। এই কারণে COVID-Omicron XBB এত বেশি ছোঁয়াচে ও প্রাণঘাতী হয়ে উঠেছে।

৬.⁠ ⁠যতটা সম্ভব ভিড় এড়িয়ে চলুন, খোলা জায়গাতেও অন্তত ১.৫ মিটার দূরত্ব বজায় রাখুন, সঠিকভাবে মাস্ক পরুন, এবং নিয়মিত হাত ধুয়ে ফেলুন—even যদি কাশি বা হাঁচি না থাকে।

এই COVID-Omicron XBB “ওয়েভ” প্রথম COVID-19 মহামারির চেয়েও ভয়াবহ।

সতর্কতা, সচেতনতা ও বৈচিত্র্যময় সুরক্ষা ব্যবস্থাই আমাদের রক্ষা করতে পারে।

✅ দয়া করে এই বার্তাটি বন্ধু ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে শেয়ার করুন।
✅ শুধুমাত্র নিজের কাছে রেখে দেবেন না।
✅ যত বেশি সম্ভব লোককে জানিয়ে দিন।

ঘরের বাইরে গেলে অবশ্যই মাস্ক পরুন এবং নিজেকে সুরক্ষিত রাখুন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে-

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali