The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

জেনেনিন বিখ্যাত ২৫ টি উড়োজাহাজ এবং মহাকাশ যানের তালিকা

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক॥ উড়োজাহাজের ইতিহাসে ১৭ ডিসেম্বর ১৯০৩ সালের কথা সব সময় স্বর্ণাক্ষরে লিখা থাকবে, কারণ এই দিন রাইট ভাইয়েরা প্রথম উড়ার চেষ্টা করেছিলেন এর পর থেকে হাজার বছরে তৈরি হয়েছে আধুনিক সব উড়োজাহাজ মহাকাশ যান। যুগের উৎকর্ষতায় একে অপরকে পেছনে ফেলে এসেছে। এক সময় মানুষ উড়তে উড়তে তো আকাশ সীমা অতিক্রম করে মহাকাশ মহাবিশ্ব জয় করে সৌরজগতের অসীমে পাড়ি জমিয়েছে। আজ আমরা আপনাদের জানাব এখন পর্যন্ত তৈরিকৃত বিশেষ ২৫ টি উড়োজাহাজ এবং মহাকাশ যানের কথা যা আমাদের উড়ার অভিজ্ঞতাকে দিয়েছে ভিন্ন মাত্রা।


170-610x360

১। রাইট ফ্লাইয়ারঃ
এটি সেই বিখ্যাত রাইট ভাইদের তৈরি পৃথিবীর ইতিহাসের প্রথম উড়োজাহাজ। উড়োজাহাজের তালিকায় অবশ্যই এটি প্রথম স্থানে থাকার দাবি রাখে। কারণ এতে করেই মানুষ উড়ার স্বপ্ন দেখেছে উড়ার চেষ্টা করেছে এবং উড়োজাহাজ তৈরির সূচনা করেছে।

২। সিএফ- ১০৫ এরোঃ
260-610x360

এই বিমান তৈরি করা হয়েছিল স্নায়ু যুদ্ধ চলা সময়ে কানাডার রয়েল বিমান বাহিনীর জন্য। এটি হচ্ছে প্রথম কোন সুপার সনিক যুদ্ধ বিমান যা পারমাণবিক বোমা বহন করতে তৈরি করা হয়েছিল। তবে মাত্র ৬ টি বিমান তৈরির পর এর উৎপাদন বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। এর পর এই বিমান তৈরির সাথে জড়িত বেশীরভাগ কর্মী নাসার মহাকাশ যান তৈরির কাজে ব্যবহার করা হয়েছিল।

৩। সয়ুজ রকেটঃ
312-610x360

অনেকেই এর নাম শুনেছেন নিশ্চয়! এটি সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের তৈরি রকেট এতে করে মহাকাশে কুকুর এবং ইউরি গেগ্রিন কে পাঠানো হয়েছিল। এর পরে নানান সময় এতে করে মহাকাশে বিভিন্ন জিনিস পাঠানো হয়েছে এখনো এই মহাকাশ যান ব্যবহার করা হয় মহাকাশে পণ্য আনা নেয়ার কাজে!

৪। মিগ-২৯ বিমানঃ

412-610x360

মিগ ২৯ অনেকেই নাম শুনেছেন। এটি প্রথম তৈরি হয় ১৯৫০ সালের দিকে তবে এই সুপার সনিক বিমান এখনো কোরিয়াতে ব্যবহার করা হচ্ছে। বিপুল সংখ্যক মিগ ২৯ কিনে নিয়েছে কোরিয়া, ভিয়েতনাম এবং ইন্ডিয়ান সরকার। এটি এখনো সুপার সনিক জঙ্গি বিমান সমূহের মাঝে উল্লেখ যোগ্য একটি বিমান।

৫। মাস্কিটোঃ

513-610x360

এই হালকা দুই পাখার বোম নিক্ষেপক যুদ্ধ বিমান তৈরি করেছে ব্রিটিশ সরকার। এটি বিপুল পরিমাণে ব্যবহার করা হয়েছে দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের সময়ে। একে এর পর নানান ধাপে পরিবর্তিত করা হয়েছে।

৬। স্পিটফায়ারঃ

612-610x360

এই বিমানের কারণেই ধারণা করা হয় দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধে ব্রিটিশরা আধিপত্য বিস্তার করেছিল। এটি বাংলাদেশ বিমান্ন বাহিনীতেও রয়েছে। যুদ্ধ ক্ষেত্রে এই বিমান বিশেষ ব্যবহারযোগ্য একটি বিমান।

৭। এফ-১০৪ স্টার ফাইটারঃ

712-610x360

এই যুদ্ধ বিমান প্রকৃত পক্ষে তৈরি করা হয়েছিল মার্কিন বিমান বাহিনীর জন্য তবে এর ব্যবহারের ব্যাপ্তির বিষয় দেখে অনেক দেশ এটি কিনে নিয়ে নিজেদের বিমান বহরে যুক্ত করে। বর্তমানে এটি কানাডা, ইন্ডিয়া, জাপান, তুরস্ক এর বিমান বাহিনীর শোভা বর্ধন করছে।

৮। এফ- ১৮ যুদ্ধ বিমানঃ

812-610x360

এটি বিখ্যাত সফল যুদ্ধ বিমানের মাঝে একটি, এর অসম্ভব গতি শত্রুকে ধোঁকা দিয়ে গুলি এবং বোমা বর্ষণ করতে পটু। এটি বর্তমানে কেনাডা, আমেরিকার বিমান বাহিনী, মেরিন বাহিনী তে ব্যবহার হচ্ছে। তবে সবচেয়ে উল্লেখ যোগ্য হচ্ছে আমেরিকার ভয়ংকর সমর ক্রিয়াতে পটু ব্লু এঞ্জেল বাহিনী এই বিমান ব্যবহার করে।

৯। বি-প্ল্যানঃ

912-610x360

এটির অসংখ্য ব্যবহার হয়েছে প্রথম বিশ্ব যুদ্ধে, তবে এখনো এটি আকাশে ব্যবহার করা হচ্ছে সারা পৃথিবী জুড়ে। এর পাখা ফিক্সড এবং এতে দুইজন যাত্রী অবস্থান করতে পারে।

১০। সিকোরস্কি আর-৪:

1012-610x360

পৃথিবীর ইতিহাসে তৈরি হওয়া প্রথম হিলিকাপ্টার হচ্ছে এটি। এটি তৈরি করা হয়েছিল ১৯৪২ সালে। এতে করে সেনা এবং পণ্য পরিবহণ করা হত সে সময়।

১১। ভি- ৭ অস্প্রেঃ

1116-610x360

আমেরিকার তৈরি এই যুদ্ধ বিমান এবং একই সাথে হেলিকাপ্টার এখনো আমেরিকার মেরিন এবং বিমান বাহিনীর বহরে সংযুক্ত রয়েছে। এটি কানাডিয়ান বিমান বাহিনীতেও সংযুক্ত আছে।

১২। দি এনোলা গেঃ

1213-610x360

এটি সেই বিমান যাতে করে প্রথম আণবিক বোমা নিক্ষেপ করা হয়েছিল জাপানে।

১৩। দি রেড বেরনঃ

1312-610x360

এই তিন চাকার বিমান টি প্রথম বিশ্ব যুদ্ধে জার্মানিরা ব্যবহার করেছিলেন। এটি হালকা এবং সহজে কম রান ওয়ে থেকেও উড়ে যেতে পারে আকাশে।

১৪। এপোলোঃ

1412-610x360

আপোলো এর কথা কে না জানে! মহাকাশ এবং মহাকাশে এতে করে প্রথম নভোচারী চাঁদে গিয়ে চন্দ্র বিজয় সূচিত করে।

১৫। স্যাটার্ন ৫

1512-610x360

এই রকেত নাসা তৈরি করেছে এবং এতে করে অসংখ্যবার নভোচারীদের মহাকাশে প্রেরণ করেছে।

১৬। স্পুটনিকঃ

1611-610x360

এতে করে প্রথম মহাকাশে মানুষ এবং মানুষের তৈরি কোন জিনিস পাঠানো হয়েছিল এটি সোভিয়েত ইউনিয়নের তৈরি একটি মহাকাশ যান।

১৭। স্পেস শাটলঃ

1712-610x360

এটি একটি স্পেস যান এতে দুটি বিশেষ জ্বালানী চেম্বার রয়েছে যা ১২৪ সেকেন্ডের জন্য বিশেষ গতি দিতে পারে একে। এটি একটি অসাধারণ মানুষের তৈরি মহাকাশ যান।

১৮। হেরিয়ার জাম্প জেটঃ

1812-610x360

এটি তৈরি করেছে যুক্তরাজ্য। এই আধুনিক যুদ্ধ বিমান বর্তমানে আমেরিকা, ব্রিটেন, ইন্ডিয়াতে বিমান বাহিনীর শক্তি বৃদ্ধি করছে।

১৯। ভস্টক স্পেস ক্র্যাফটঃ

1912-610x360

এতে করে ইউরি গেগ্রিন মহাকাশে বিচরণ করেছিলেন। এটি সোভিয়েত ইউনিয়নের তৈরি মহাকাশ যান।

২০। ইউ-২ স্পাই বিমানঃ

2012-610x360

এই গোয়েন্দা বিমান তৈরি করেছিল আমেরিকা। এটি তৈরি হয়েছিল স্নায়ু যুদ্ধ চলা কালে। এর বেশীরভাগ ফ্লাইট চালান হয়ছিল সোভিয়েত ইউনিয়নের উপর, চায়না এবং কিউবার উপর। এটি আমেরিকান সিআইএ ব্যবহার করত।

২১। নর্থথ্রপ গুম্মান বি২ স্পিরিটঃ

bomber

এর গঠনের কারণেই এটি অনেক আলোচিত। এতে দুইজন যাত্রী এবং প্রচুর বোমা সাথে পারমাণবিক বোমাও বহন করা যায়। এটি আমেরিকান বিমান বাহিনীতে রয়েছে।

২২। এফ১০৫ ভোদোঃ

2213-610x360

এটি আমেরিকা এবং কানাডার বিমান বাহিনীর ব্যবহারিত একটি বিমান। এটি সোভিয়েত ইউনিয়নকে মোকাবেলা করতে সে সময় তৈরি হয়েছিল। এতে পারমাণবিক বোমা বহন করা সম্ভব।

২৩। মেসারস্মিথ এমই ২৬২

2313-610x360

এটি জার্মানির তৈরি একটি যুদ্ধ বিমান এবং এটি প্রথম যুদ্ধ বিমান হিসেবেও বিবেচিত। দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধে এর ব্যাপক ব্যবহার হয়ছিল।

২৪। বোইং বি ১৭

2413-610x360

এটি আমেরিকার তৈরি একটি বোমা নিক্ষেপের যোগ্য যুদ্ধ বিমান। এটি তৈরি হয় ১৯৩০ সালে। এটি এখনো মার্কিন, কানাডা, ব্রাজিল বিমান বাহিনীতে ব্যবহার হয়।

২৫। দি আভ্রো লাঞ্চেস্টারঃ

2512-610x360

এটি তৈরি করেছিল কানাডা দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধে ব্যবহারের সময়। এটি কানাডার আর্মি এবং অস্ট্রেলিয়ান আর্মি ব্যবহার করেছিল।

সূত্রঃ লিস্ট২৫

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali