The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

সংলাপ নিয়ে আবারও ‘আলোর ছিটেফোটা’ দেখা যাচ্ছে!

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ আবার আলোর ছিটেফোটা দেখা যাচ্ছে। ১/১১ এর সময় যেমন টানেলে আলো ঝলকানি এসেছিল ঠিক তেমনি এখনকার অবস্থাও ঠিক রকমই।

Light

দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি যখন ক্রমেই অবনতির দিকে ধাবিত ঠিক সেই মুহূর্তে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মীর্জা ফখরুল ইমলাম আলমগীর বলেছেন, তাঁরা আলোচনায় বসতে প্রস্তুত। অপরদিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গতকাল এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, বিরোধী দলীয় নেত্রীর দাওয়াত বহাল আছে। এমন খবরে দেশের মানুষ আবার সেই টানেলের মাথায় আলোর ঝলকানি দেখতে পাচ্ছেন।

গত তিন সপ্তাহ ধরে টানা হরতাল পালন করছে বিরোধী জোট। এ সপ্তাহে আবারও বিরোধী দলের হরতাল দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। একই সঙ্গে তফসিল ঘোষণা এবং সর্বদলীয় সরকার গঠনের পর পর নির্বাচন প্রতিহত করতে লাগাতার অবরোধ ও অসহযোগ আন্দোলনেরও প্রস্তুতি নিচ্ছে বিরোধী দলীয় ১৮ জোট।

tunnel-630x355

এমন পরিস্থিতির মধ্যেই গতকাল শনিবার বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আলোচনায় বসার কথা বলেন। তিনি বলেছেন, বিএনপির চেয়ারপার্সনের অনুমতি নিয়েই তিনি এ বক্তব্য দিচ্ছেন। অর্থাৎ বিরোধী দল এখন সরকারের সঙ্গে নিঃশর্ত আলোচনায় রাজি। মির্জা ফখরুল বলেন, আমাদের দাবি পরিষ্কার, নির্বাচনকালে একটি নিরপেক্ষ-নির্দলীয় সরকার ব্যবস্থা। এ বিষয়ে আমরা একটা সমাধান চাই। মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়ার অনুমোদন নিয়ে বলছি, সংকট সমাধানে আমরা সরকারের সঙ্গে আলোচনা করতে চাই। সরকারকে বলব, আর সময় নষ্ট করবেন না। মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি না করে সংলাপে বসার উদ্যোগ নিন।’ তিনি বলেন, ‘সংকট সমাধানের সে আলোচনা হতে হবে কেবল নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে। অন্য কোনো বিষয়ে নয়।’

এর আগে গত পরশু শুক্রবার মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বৃহস্পতিবার থেকে আমি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও পাচ্ছি না। তার ফোন বন্ধ রয়েছে।’ তিনি বলেন, আসলে সরকার সংলাপের কথা বললেও তারা এ ব্যাপারে আন্তরিক নন।

তবে গতকালের বক্তব্যের পর দেশের মানুষ আবার আশাবাদি এবার বোধহয় আলোচনা হবে। শান্তিপূর্ণ কোন সমাধান বেরিয়ে আসবে। কারণ মানুষ হরতাল-ধর্মঘট বিশেষ করে সামপ্রতিক সময়ের সহিংস কর্মসূচি দেখে ভিত সন্ত্রস্ত্র হয়ে পড়েছেন। ঘর থেকে বের হলেই আর সুস্থ্য শরীরে ঘরে ফেরার কোনই নিশ্চয়তা সাধারণ মানুষের নেই। এমন এক পরিস্থিতিতে মানুষ চাই সকল দলের অংশগ্রহণের মাধ্যমে একটি অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচন। যে নির্বাচনে দেশের সকল দল অংশগ্রহণ করবে। দেশে আবার শান্তি ফিরে আসবে।

উল্লেখ্য, রাজনৈতিক সংকটে দেশজুড়ে টানটান উত্তেজনার মধ্যে গত ২৭ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টেলিফোন করে গণভবনে সংলাপের আমন্ত্রণ জানান বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়াকে। অবশ্য ২৯ অক্টোবর হরতালের পর যে কোনো দিন গণভবনে যেতে রাজি বলে জানান খালেদা জিয়া। এরপর সরকার ও বিরোধী দলের পক্ষ থেকে কেও আনুষ্ঠানিকভাবে আর সংলাপের উদ্যোগ নেননি। দু’দলকেই সংযত আচরণের পাশাপাশি সংলাপে বসতে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন মহল তাগিদ দিলেও অনড় অবস্থানে ছিলেন তারা। যে কারণে একের পর হরতালে দেশে এক অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali