The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

৫ জানুয়ারির নির্বাচন: কতখানি গ্রহণযোগ্যতা পাবে?

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ সরকার আগামী ৫ জানুয়ারী বিরোধী দলের সঙ্গে সমঝোতা ছাড়াই এ নির্বাচন করতে যাচ্ছে সরকার। কিন্তু বড় একটি দলকে উপেক্ষা করে যে নির্বাচন হতে যাচ্ছে তার কি গ্রহণযোগ্যতা থাকবে? এমন প্রশ্ন এখন দেশে-বিদেশে সব খানে।


Election-2014

বিষয়গুলো সরকারকে ভাবতে হবে। নির্বাচন হয়ে যেহেতু দেশের অর্ধেকেরও কম স্থানে সেক্ষেত্রে নির্বাচন সম্পন্ন করাটা সরকারের জন্য সহজই হবে। কিন্তু নির্বাচন করতে যত সহজ মনে করা হচ্ছে-নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে ততটাই সংশয়ের সৃষ্টি করছে।

ইতিমধ্যেই অর্ধেকের বেশি অর্থাৎ ৩শ’ আসনের মধ্যে ১৫৪টি আসন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছে। বাকিগুলো আসনের জন্য অর্থাৎ ১৪৬টি আসনে নির্বাচন করতে হবে। অর্ধেকেরও কম আসনে নির্বাচন করাটা খুব কঠিন হবে না। কিন্তু প্রশ্ন অন্যখানে। বিদেশী পর্যবেক্ষক থাকবে না এটা প্রায় নিশ্চিত। নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না বলে পর্যবেক্ষক না পাঠানোর পরামর্শ দিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত ইইউ রাষ্ট্রদূতরা। আবার দেশীয় পর্যবেক্ষকরাও এমন মনোভাব দেখিয়েছেন। তাহলে একা নির্বাচন করে সেই নির্বাচন দেশের জনগণের কাছে যেমন গ্রহণযোগ্য হবে না, তেমনি আন্তর্জাতিকভাবেও এ নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না। তাহলে এমন নির্বাচন করে কি লাভ?

আন্তর্জাতিক বিশ্লেষক অধ্যাপক শাহিদুজ্জামান অনলাইন সংবাদ মাধ্যমকে বলেছেন, ‘৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর দেশে বিদেশে এর কোন গ্রহণযোগ্যতা থাকবে না। ইউরোপিয় ইউনিয়নের মত অন্যান্য দেশও একই সিদ্ধান্ত নেবে। যেখানে অর্ধেকের বেশি আসনে প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয় সেখানে নির্বাচনের প্রয়োজন কি। দেশের মানুষের কাছে যে নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নেই সেই নির্বাচনকে বিদেশিরা কিভাবে গ্রহণ করবে। বরং সরকারের এই সিদ্ধান্তগুলোর জন্য বাংলাদেশ একঘরে হয়ে পড়বে। যার খেসারত দিতে হবে এদেশের জনগণকেই।’

দেশের অর্থনীতিকে বাঁচাতে রাজনৈতিক দলগুলোর মাঝে সমঝোতা তৈরি করতে ব্যবসায়ী মহলও বিভিন্ন সময় নানা উদ্যোগ নিয়েছেন। কিন্তু রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ তাতে কখনোই সাড়া দেননি। এমনকি ব্যবসায়ীরা সাদা পতাকা নিয়ে সমাবেশ করেছেন এবং উপায়ন্তর না দেখে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন সরকারি দল ও বিরোধী দল উভয়কেই। কিন্তু কাজের কাজ কাজ কিছুই হচ্ছে না বাস্তাবে। যদি ইইউ জিএসপি সুবিধা বাতিল করে এবং সেখানে রপ্তানি কমে যায় তাহলে দেশের অর্থনীতিকে বাচানো যাবে না কোনভাবেই। এমনসব নীতি দেশের জন্য শুধু অমঙ্গলই নয়, রীতিমতো অর্থনীতি ধ্বংস করে দেবে।

তাই নির্বাচন নিয়ে বিরোধী দলের সঙ্গে যে সমঝোতা বৈঠক অব্যাহত রাখা জরুরি। কারণ বৈঠক অব্যাহত থাকলে কোন একটা সমাধান বেরিয়ে আসবে। আর সেক্ষেত্রে নির্বাচনের আগেও দিনও নির্বাচন বাতিল করে নতুন তফসিল ঘোষণা করে সকলের অংশগ্রহণের নির্বাচন করা সম্ভব হবে। তাছাড়া আমাদের সংসদও এখনও বহাল রয়েছে। সংসদ ডেকে আইন সংশোধনের মাধ্যমেও সময় বাড়ানো সম্ভব বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন। কারণ আইনের জন্য মানুষ নয়, মানুষের জন্য আইন। সেই আইন যদি দেশের জন্য, দেশের মানুষের জন্য সংশোধন করা হয় সেটি অবশ্যই কল্যাণকর হবে। বাকিটা নির্ভর করছে সরকারি এবং বিরোধী দলের সদিচ্ছার ওপর।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
bn_BDBengali