The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

পরিবেশের কার্বন বৃদ্ধির বিরূপ প্রভাব পড়ছে সাগরের শামুকের উপর

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ সাগরের প্রজাপতি বলে পরিচিত এক প্রকার সাগরের শামুক মহাসাগরের বুকে এসিডীয় প্রভাবে মারাত্মক হুমকির সম্মুখীন। সাগরের বুকে এসিডের কারণে এই সকল শামুকের জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে।


The Dhaka Times

যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিম উপকূলে পানির ক্ষয়কারক উপাদানের গবেষণায় এই তথ্য বেরিয়ে আসে যে পানিতে এসিডের প্রভাবে শামুকের খোলস বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এই শামুকগুলো সাগরের প্রজাপতি হিসেবে পরিচিত। এছাড়াও এই শামুকগুলো উপকূলের খাদ্যচক্রের একটি অন্যতম উপাদান। গবেষকরা বলছেন, এই মোলাস্কা পর্বের প্রাণীর খোলসটি নষ্ট হয়ে যাওয়ার ফলে সাগরের অন্যান্য প্রাণীরা বিশেষত স্তন্যপায়ীরা এর নরম দেহ খাদ্য হিসেবে খেয়ে ফেলবে। ফলে সাগরের বুক থেকে এই প্রজাতিটি হারিয়ে যাবে।

স্যালমন, হেরিং নামক সাগরের প্রাণীগুলো শামুক খেয়ে বেচে থাকে। কিন্তু সাগরের বুকে এসিডের প্রভাব বেড়ে যাওয়ায় অনেক শামুক এখন হালকা, অসমান খোলস নিয়ে বেড়ে উঠছে। তারা শরীরের সামর্থ্য গুণাগুণ হারিয়ে ফেলছে, বিভিন্ন ধরনের রোগ দ্বারা আক্রান্ত হচ্ছে। ফলে তাদের পরবর্তী প্রজাতিটি হচ্ছে দুর্বল সামর্থ্যসম্পন্ন। এমনকি সাতারের ক্ষেত্রেও তারা বেশ দুর্বল হয়ে পড়ছে। স্কট ডনি হলেন উডস হোল ওসানোগ্রাফিক ইন্সটিটিউটের একজন ওসানোগ্রাফার। তিনি এই এসিডীয় প্রভাব সম্পর্কে বলেন, আমরা ভবিষ্যতের এই এসিডীয় প্রভাব নিয়ে ভয় পাচ্ছি। কেননা এখনি এই বিষয়ে কোন পদক্ষেপ না নেওয়া হলে ভবিষ্যতে এর প্রভাব আরো বাড়বে। তিনি আরো বলেন, পরিবেশের জন্য এটি এখন একটি ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই এই বিষয়ে এখনি জোরালো ভূমিকা নেওয়া উচিৎ।

Ocean_Acidification_Chipping_Away_at_Snail_Shells_-_2014-05-06_11.55.362

শামুক, সী আর্চিন, কোরাল তাদের শরীরে এই খোলস তৈরির প্রক্রিয়াটি যেভাবে কাজ করে তা হলো তারা সাগরের পানিতে থাকা ক্যালসিয়াম আর কার্বোনেট আয়নকে ব্যবহার করে তৈরি করে ক্যালসিয়াম কার্বনেট। যা তাদের শরীরের বহিরাবরণের শক্ত খোলস তৈরিতে সাহায্য করে। কিন্তু পরিবেশের কার্বন-ডাই-অক্সাইড বৃদ্ধির সাথে সাথে সাগরের এই উপাদানগুলোর মধ্যে বিশেষত কার্বনেট অংশ কমতে থাকে। পরিবেশের বায়ুস্তরে কার্বন ডাই অক্সাইড বৃদ্ধি পেলে তা সাগরের জলের পৃষ্ঠতলে প্রভাব ফেলে। ধীরে ধীরে এর প্রভাব সাগরের গভীরে বিস্তার লাভ করে। কার্বন ডাই অক্সাইড পানির সাথে বিক্রিয়া করে এবং হাইড্রোজেন আয়নকে মুক্ত করে দেয়। যা সাগরের পরিবেশকে এসিডীয় করে ফেলে। অর্থাৎ পানির পিএইচ মাত্রা কমতে থাকে।

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওসানিক এবং অ্যাটমোসফেরিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বা নোয়া ২০১১ সালে ওয়াশিংটন, অরিগেন এবং ক্যালিফোর্নিয়া উপকূলে পরীক্ষা করে দেখেন যে শামুকের খোলসে পরিবেশের একটি বিরূপ প্রভাব পড়ছে। অনেক আক্রান্ত শামুককে উপকূলের বেলাভূমিতে পাওয়া যাচ্ছে। মূলত পানির এই এসিডীয় প্রভাবের জন্য বেশি দায়ী জীবাশ্ম জ্বালানীর ক্রমাগত ব্যবহার বৃদ্ধি। এর ফলে পরিবেশের কার্বনের পরিমাণ বেড়ে যাচ্ছে এবং এই বাড়তি কার্বন তাদের জাতক বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদানের সাথে বিক্রিয়া করে সাগরের পানিকে প্রাণীদের জন্য বিরূপ পরিবেশ সৃষ্টি করে দিচ্ছে। নোয়ার গবেষণায় আরো দেখা যায় যে সাগরের এই শামুকগুলো সংগ্রাম করছে বিরূপ পরিবেশে নিজেদের টিকিয়ে রাখতে। কিন্তু সাগরের পানির পরিবেশ এখন এমন একটি পর্যায় গিয়ে পড়েছে যেখানে এই প্রাণীদের টিকে থাকা দুরহ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

নোয়ার গবেষকরা বলছেন, ২০৫০ সালের মধ্যে প্রায় ৭০ শতাংশ সাগরের প্রজাপতি বলে পরিচিত শামুকগুলো হারিয়ে যাবে। তাই পরিবেশের এই বিপর্যয় দমনে এখনি পদক্ষেপ নেওয়া উচিত বলে মনে করেন পরিবেশ বিশেষজ্ঞরা।

তথ্যসূত্রঃ ন্যাশনালজিওগ্রাফী

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali