The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ইসরাইল ইরান আক্রমণে গেলে মাশুল দিতে হবে যুক্তরাষ্ট্রকে

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ ইসরাইলের ইরান আক্রমণ নিয়ে চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা, টানাপোড়েন। একদিকে ইসরাইলের আক্রমণের ব্যাপারে সায় দিচ্ছে না যুক্তরাষ্ট্র। অন্যদিকে আক্রমণ হলে ইরানের পাল্টা আক্রমণের হুমকি- সব মিলিয়ে একটি উত্তেজনাকর ও ঘোলাটে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। সেই সঙ্গে চলছে জেরুজালেম-ওয়াশিংটন কূটনৈতিক টানাটানি। এমন পরিস্থিতির ওপর আবার নতুন নতুন দ্বন্দ্বের জন্ম হচ্ছে। ইসরাইলের ইরান আক্রমণ ও যুক্তরাষ্ট্রের অংশগ্রহণ বিষয়ে সাম্প্রতিক সময়ে মার্কিন নিরাপত্তা ও পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক বেশ কয়েকজন বিশেষজ্ঞ নিরুৎসাহিত করছেন।
ইসরাইল ইরান আক্রমণে গেলে মাশুল দিতে হবে যুক্তরাষ্ট্রকে 1
এসব বিশেষজ্ঞ বলতে চেয়েছেন, এই মুহূর্তে ইরান আক্রমণ মার্কিন স্বার্থের জন্য ভয়ানক খারাপ হবে। এমন হুশিয়ারির পাশাপাশি তারা এও বলেছেন, ইরানের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রকে তার কৌশলের দিকে তাকিয়ে এককভাবে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এসব থেকে বোঝা যায়, যুক্তরাষ্ট্র সম্ভাব্য ইরান-যুদ্ধ নিয়ে অভ্যন্তরীণ কোন্দল কাটিয়ে কোন সিদ্ধান্তে আসতে পারেনি। এই যখন অবস্থা, তখন যুক্তরাষ্ট্রে পরিচালিত এক জনমত জরিপে দেখা গেল, দেশটির ৫৫ ভাগ মানুষই মনে করেন, ইসরাইল ইরান আক্রমণে গেলে তার জন্য চরম মাশুল দিতে হবে যুক্তরাষ্ট্রকেই। মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক পররাষ্ট্রনীতিতে মার্কিন নীতির কৌশলগত পরাজয় ঘটতে পারে, ভেঙে যেতে পারে মার্কিন কূটনৈতিক শৃংখলা। যুক্তরাষ্ট্রের ম্যারিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তি ও উন্নয়ন শীর্ষক ‘আনোয়ার সাদাত চেয়ার’-এ অধিষ্ঠিত শিবলি তেলহামির তত্ত্বাবধানে পরিচালিত সাম্প্রতিক জরিপের ফলাফলে এসব তথ্য উঠে এসেছে। জেরুজালেম পোস্ট বুধবার জরিপটির এ ফলাফল প্রকাশ করেছে। এতে দেখা যায়, অর্ধেকের বেশি (৫৫ শতাংশ) মার্কিন নাগরিক মনে করেন, ইসরাইল ইরানে হামলা চালালে চড়া মূল্য দিতে হবে যুক্তরাষ্ট্রকে এবং এ পরিস্থিতি তাদের জন্য শোচনীয় পরিণতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

অপরদিকে ৩২ ভাগ মার্কিনি দাবি করেন, যুদ্ধের ফলে যুক্তরাষ্ট্রের ওপর কোন প্রভাব পড়বে না। এই ৩২ ভাগের বিপরীতে আবার ৮ ভাগ মনে করেন, ইরানযুদ্ধ হলে তা মার্কিন জনগণের জন্য বরং মঙ্গলই হবে। ইরানের ওপর হামলা প্রসঙ্গে ভিন্ন এক প্রশ্নের জবাবে উত্তরদাতারা বলেছেন, এ হামলার ফলে ইরানও মার্কিন ঘাঁটিগুলোতে নিঃসন্দেহে পাল্টা হামলা চালাবে। এমন উত্তরদাতার সংখ্যা ৭০ শতাংশ। এর বিপরীতে মত দিয়েছেন মাত্র ২৩ শতাংশ।

অন্যদিকে ৮৬ ভাগ মার্কিনি মনে করেন, হামলার পর বিশ্বব্যাপী তেলের সরবরাহ ক্রমান্বয়ে হ্রাস পাবে এবং দাম নাগালের বাইরে চলে যাবে। অবশ্য এ বক্তব্যের বিরোধিতা করেছেন ৯ ভাগ মার্কিনি। ইসরাইলের ইরান আক্রমণে সহায়তাবিষয়ক এক প্রশ্নের জবাবে জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ৫৩ শতাংশ বলেছেন, এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করা উচিত। একই প্রশ্নের জবাবে ২৯ ভাগ মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্রের উচিত ইরানে হামলার ব্যাপারে ইসরাইলকে নিরুৎসাহিত করা। এর বিপক্ষে অবস্থান নেয়া ১২ ভাগ মার্কিনি মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্রের উচিত ইসরাইলকে উৎসাহিত করা। জরিপের ফলাফলের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে তেলহামি বলেছেন, সব ব্যাপারেই ইসরাইলকে সমর্থনকারীরা ডেমোক্র্যাট, রিপাবলিকান ও দলনিরপেক্ষ- সব স্তর থেকে এসেছেন। ফলে মার্কিন নাগরিকরা কে কোন দল-মতের পক্ষে তা বড় কথা নয়, সামগ্রিকভাবে তারা যুদ্ধের বিরুদ্ধে মত প্রকাশ করেছেন। তবে এ জরিপের আরেক অংশের ফলাফলে দেখা যায়, অধিকাংশ মার্কিনি মিসরের ব্যাপারে নেতিবাচিক ধ্যান-ধারণা পোষণ করেন। তারা মিসরের জন্য অনুদান দেয়ারও ব্যাপক বিরোধিতা করেছেন।

তবে সম্প্রতি বিশ্বব্যাপী মার্কিনবিরোধী সহিংস ঘটনার উত্থান দেশটির অধিকাংশ জনগণকে ভাবিয়ে তুলেছে। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যে তাদের বিরোধিতাকারীরা প্রকাশ্যে অবস্থান নিয়েছে। ফলে নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন তারা। এসব কারণেই হয়তো দেশটির মানুষ চায় না আরও একটি দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধে জড়িয়ে পড়-ক তাদের দেশ। কিন্তু বিশ্বরাজনীতির লড়াইয়ে সব সময় কি সাধারণ জনগণের দাবিকে গুরুত্ব দেয়া যায়? শুরু হয়েছে ইরানের বিতর্কিত পারমাণবিক স্থাপনায় জেরুজালেম-ওয়াশিংটনের যৌথ হামলা পরিচালনার নকশা তৈরির কাজ। পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক সাময়িকী ‘ফরেন পলিসি’স ডেভিড রথকফ’-এর নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কূটনৈতিক এ কথা বলেছেন বলে রাশিয়া টুডে জানিয়েছে। এ বিষয়ক রাশিয়া টুডের খবরের শিরোনামে বলা হয়েছে, ‘অক্টোবর চমক : যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইল ইরান আক্রমণে প্রস্তুত হচ্ছে’।

খবরের মূল অংশে বলা হয়েছে, খুব শিগগিরই ইরানে হামলার ব্যাপারে চুক্তিবদ্ধ হতে যাচ্ছে ইসরাইল-যুক্তরাষ্ট্র। এতে আরও বলা হয়েছে, ইরানের ওপর হামলার স্থায়িত্ব হবে মাত্র কয়েক ঘণ্টা। অর্থাৎ ঝটিকা আক্রমণ পরিচালনা করে শুধু পারমাণবিক স্থাপনাগুলো গুঁড়িয়ে দেয়া হবে। ওই খবরে আরও বলা হয়েছে, যদিও ইরানে হামলার ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র এখনও আনুষ্ঠানিক কোন চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেনি, তবু এর বাইরে যাওয়ার কোন পথও তাদের নেই। কারণ ইসরাইলের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তথ্যসূত্র : জেরুজালেম পোস্ট, রাশিয়া টুডে’র উদ্ধৃতি দিয়ে দৈনিক যুগান্তরে প্রকাশিত।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali