The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

মসজিদ সম্পর্কিত কিছু মাসআলা যা প্রতিটি মুসলিমের জানা উচিত

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ এখন রোজার মাস। এই মাসের ইবাদাতের ফযীলত বছরের অন্যান্য মাসের চেয়ে অনেক বেশি। রোজার এই সময়ে রোজাদাররা নিয়মিত সালাত আদায়ের পাশাপাশি তারাবীহ সালাত আদায় করে থাকেন। বাংলাদেশের বিভিন্ন মসজিদে এই সময়ে খতমে তারাবীহ বা সূরা তারাবীহ সালাত অনুষ্ঠিত হয়। আজ আমরা দি ঢাকা টাইমসের পাঠকের জন্য মসজিদে সালাত আদায়ের বিভিন্ন দিক তুলে ধরবো।


central-mosque-bangladesh

মসজিদে সালাত আদায়ের ফযীলত সম্পর্কে হাদিসঃ

(১) রাসূলুল্লাহ (সঃ) এরশাদ করেন, আল্লাহর নিকটে প্রিয়তর স্থান হ’ল মসজিদ এবং নিকৃষ্টতর স্থান হ’ল বাজার।
(২) যে ব্যক্তি সকালে ও সন্ধ্যায় (পাঁচ ওয়াক্ত ছালাতে) মসজিদে যাতায়াত করে, আল্লাহ তার জন্য জান্নাতে মেহমানদারী প্রস্ত্তত রাখেন।
(৩) তিনি বলেন, সবচেয়ে বেশী নেকী পান ওই ব্যক্তি যিনি সবচেয়ে দূর থেকে মসজিদে আসেন এবং ওই ব্যক্তি বেশী পুরস্কৃত হন, যিনি আগে এসে অপেক্ষায় থাকেন। অতঃপর ইমামের সাথে ছালাত আদায় করেন।[48] তিনি বলেন, ‘প্রথম কাতার হ’ল ফেরেশতাদের কাতারের ন্যায়। যদি তোমরা জানতে এর ফযীলত কত বেশি, তাহ’লে তোমরা এখানে আসার জন্য অতি ব্যস্ত হয়ে উঠতে।
(৪) ক্বিয়ামতের দিন আল্লাহর আরশের ছায়াতলে যে সাত শ্রেণীর লোক আশ্রয় পাবে, তাদের এক শ্রেণী হ’ল ওই সকল ব্যক্তি যাদের অন্তর মসজিদের সাথে লটকানো থাকে। যখনই বের হয়, পুনরায় ফিরে আসে।

মসজিদ নির্মাণ সম্পর্কে জ্ঞাতব্য বিষয়াবলী

mosque_small

(১) রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, যে ব্যক্তি আল্লাহর জন্য একটি মসজিদ নির্মাণ করে, আল্লাহ তার জন্য জান্নাতে একটি গৃহ নির্মাণ করেন। তবে যদি ওই মসজিদ ঈমানদারগণের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে নির্মিত হয়, তাহ’লে তা ‘যেরার’ (ضِرَار) অর্থাৎ ক্ষতিকর মসজিদ হিসাবে গণ্য হবে উক্ত মসজিদ নির্মাণকারীরা গোনাহগার হবে।
(২) মসজিদ থেকে কবরস্থান দূরে রাখতে হবে। নিতান্ত বাধ্য হ’লে মাঝখানে দেওয়াল দিতে হবে। মসজিদ সর্বদা কোলাহল মুক্ত ও নিরিবিলি পরিবেশে হওয়া আবশ্যক।
(৩) মসজিদ অনাড়ম্বর ও সাধাসিধা হবে। কোনরূপ সাজ-সজ্জা ও জাঁকজমক পূর্ণ করা যাবে না বা মসজিদ নিয়ে কোনরূপ গর্ব করা যাবে না। মসজিদ নির্মাণে সতর্কতার সাথে ইসলামী নির্মাণশৈলী অনুসরণ করতে হবে। কোন অবস্থাতেই অমুসলিমদের উপাসনা গৃহের অনুকরণ করা যাবে না।
(৪) মসজিদের ভিতরে-বাইরে কোথাও মাথাসহ পূর্ণদেহী বা অর্ধদেহী প্রাণীর প্রতিকৃতি বা ছবিযুক্ত পোস্টার লাগানো যাবে না। কেননা রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, যে ঘরে কোন (প্রাণীর) ছবি টাঙানো থাকে, সে ঘরে আল্লাহর রহমতের ফেরেশতা প্রবেশ করে না।
(৫) মসজিদে অবশ্যই নিয়মিতভাবে আযান ও ইবাদতের ব্যবস্থা থাকতে হবে। মসজিদে (নারী ও পুরুষের জন্য পৃথক) ওযূখানা ও টয়লেটের ব্যবস্থা থাকতে হবে। মসজিদ ও তার আঙিনা সর্বদা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে এবং ইবাদতের নির্বিঘ্ন ও সুন্দর পরিবেশ বজায় রাখতে হবে।
(৬) মসজিদে আগত আলেম ও মেহমানদের প্রতি পূর্ণ সম্মান প্রদর্শন করতে হবে ও সর্বোচ্চ আপ্যায়ন করতে হবে। কেননা তারা আল্লাহর ঘরের মেহমান।
(৭) পুরুষের কাতারের পিছনে মহিলা মুছল্লীদের জন্য পৃথকভাবে পর্দার মধ্যে পুরুষের জামা‘আতের সাথে ছালাতের ব্যবস্থা রাখা যেতে পারে। রাসূলুল্লাহ (সঃ)-এর যামানায় মহিলাগণ নিয়মিতভাবে পুরুষদের সাথে জুম‘আ ও জামা‘আতে যোগদান করতেন। তবে এজন্য পরিবেশ নিরাপদ ও অভিভাবকের অনুমতি প্রয়োজন হবে এবং তাকে সুগন্ধিবিহীন অবস্থায় আসতে হবে।

মসজিদের প্রবেশের পর কিছু আদব-কানুন

(ক) মসজিদে প্রবেশ করে আল্লাহর উদ্দেশ্যে দু’রাক‘আত ‘তাহিইয়াতুল মাসজিদ’ নফল ছালাত আদায় করবে। সরাসরি বসবে না।
(খ) মসজিদে (খুৎবা ব্যতীত) উঁচু স্বরে কথা বলবে না বা শোরগোল করবে না।
(গ) সেখানে কোন হারানো বিজ্ঞপ্তি প্রচার করা যাবে না।
(ঘ) মসজিদে কাতারের মধ্যে কারো জন্য কোন স্থান নির্দিষ্ট করা যাবে না (ইমাম ব্যতীত)। অতএব কোন মুছল্লীর জন্য পৃথকভাবে কোন জায়নামায বিছানো যাবে না।
(ঙ) মসজিদে নববী ও মসজিদুল আক্বছা ব্যতীত সকল মসজিদের মর্যাদা সমান। অতএব বেশি নেকী হবে মনে করে বড় মসজিদে যাওয়া যাবে না।

এই হলো আমাদের আজকের মসজিদ সম্পর্কিত কিছু তথ্যাবলী যা আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে বেশ কাজে লাগবে। প্রতিটি মুসলমানের এই সকল তথ্য জানা জরুরি।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali