The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ঐতিহাসিক মোগল স্থাপত্যশৈলীর সমন্বয়ে নির্মিত বগুড়ার খেড়ুয়া মসজিদ

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। আজ শুক্রবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ খৃস্টাব্দ, ১৫ ফাল্গুন ১৪২১ বঙ্গাব্দ, ৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৩৬ হিজরি। দি ঢাকা টাইমস্ -এর পক্ষ থেকে সকলকে শুভ সকাল। আজ যাদের জন্মদিন তাদের সকলকে জানাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা- শুভ জন্মদিন।

kheruya mosque

যে মসজিদের ছবিটি দেখছেন সেটি ঐতিহাসিক মোগল স্থাপত্যশৈলীর সমন্বয়ে নির্মিত বগুড়ার শেরপুরের খেড়ুয়া মসজিদ।

এই খেরুয়া মসজিদ সুলতানী ও মোগল আমলে নির্মিত বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক মসজিদ। এটি বাংলাদেশের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রত্ননিদর্শনও বটে। মোগল-পূর্ব সুলতানী আমলের স্থাপত্যশৈলীর সঙ্গে মোগল স্থাপত্যশৈলীর সমন্বয়ে নির্মিত হয়েছে এই মসজিদ।

প্রায় ৪৩০ বছর ধরে টিকে থাকা এই মসজিদের অবস্থান বগুড়া শহর হতে ২০ কিলোমিটার দক্ষিণে শেরপুর উপজেলা সদরের খোন্দকার টোলা মহল্লায়। মসজিদটি টিকে রয়েছে চার কোণের প্রকাণ্ড আকারের মিনার আর চওড়া দেওয়ালের কারণে। ইটে খোদাই করা নকশা ক্ষয়ে গেছে, চুন-সুরকির প্রলেপও ঝরে গেছে। চুন-সুরকি দিয়ে গাঁথা পাতলা লাল ইটের দেওয়ালগুলো ১.৮১ মিটার চওড়া। এর ওপর ভর করেই ছাদের ওপর টিকে রয়েছে খেরুয়া মসজিদের ৩টি গম্বুজ।

খেরুয়া মসজিদ বাইরের দিক হতে উত্তর-দক্ষিণে লম্বা ১৭.২৭ মিটার, প্রস্থ ৭.৪২ মিটার। পূর্ব দেওয়ালে ৩টি খিলান দরজা। মাঝেরটি আকারে একটু বড়। উত্তর-দক্ষিণে রয়েছে একটি করে খিলান দরজা। দরজার কোনোটিতেই চৌকাঠ নেই। যে কারণে দরজার পাল্লা ছিল না। পূর্বের বড় দরজাটির নিচে কালো পাথরের পাটাতন। পূর্বের দরজা বরাবর পশ্চিমের দেয়ালের ভেতরের অংশে ৩টি মেহরাব। মেহরাবগুলোর ওপরের অংশগুলো চমৎকার কারুকাজখচিত। মোগল স্থাপত্যরীতি অনুযায়ী মসজিদটির নিচের অংশে ভূমি পরিকল্পনা। আর ওপরের অংশ মোগল-পূর্ব সুলতানিরীতিতে। চার কোণে দেওয়াল হতে খানিকটা সামনে চারটি বিশাল মিনার। ছাদের ওপর রয়েছে ৩টি ৩.৭১ মিটার ব্যাসের অর্ধ গোলাকৃতির গম্বুজ।

মিনার, গম্বুজ, নকশা এবং ইটের বৈচিত্র্যময় গাঁথুনিতে পুরো স্থাপত্যটি অত্যন্ত নান্দনিক হয়ে উঠেছে। মসজিদের সামনে সবুজ ঘাসে ঢাকা রয়েছে আয়তাকার মাঠ। মসজিদের কিনার দিয়ে তাল, নারকেল, আম, কদমগাছের সারিও রয়েছে। এক পাশে মৌসুমি ফুলের গাছও রয়েছে। ইটের প্রাচীরের ওপর লোহার রেলিং দিয়ে পুরো চত্বরটি ঘেরা। গাছগাছালিঘেরা সবুজ পরিবেশে তিন গম্বুজওয়ালা প্রাচীন স্থাপত্যটি অত্যন্ত মনোরম দেখায়। ঐতিহাসিক এই মসজিদটি দেখার জন্য বহু দূর-দূরান্ত থেকে লোকজন আসেন।

তথ্যসূত্র: bd-traveler.com এর সৌজন্যে।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali