The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

দরজার মুখে জ্বলছে গনগনে আগুন: এটি কি নরকের দরজা? [ভিডিও]

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দরজার মুখে জ্বলছে গনগনে আগুন। কোনো বিরতি নেই তার। জ্বলছে তো জ্বলছে। এটি কি আসলে নরকের দরজা? এই জায়গার নাম দেওয়া হয়েছে নরকের দরজা।

Red fire burning at the door

দরজার মুখে জ্বলছে গনগনে আগুন। কোনো বিরতি নেই তার। জ্বলছে তো জ্বলছে। এভাবে সবসময় আগুন জ্বলার কারণে এই জায়গার নাম দেওয়া হয়েছে নরকের দরজা। সত্যিই কি এটি নরকের দরজা!

Door of Hell

নরকের দরজা। যাকে ইংরেজিতে বলা হয় Door to hell. তুর্কমেনিস্তানের ড্রাভা শহরের নিকটেই একটি প্রাকৃতিক গ্যাস ক্ষেত্র। দীর্ঘদিন ধরে অগ্নিমুখটি অনবরত জ্বলছে তো জ্বলছেই। আর তাই একে নরকের দরজা বলা হয়। কারাকুম মরুভূমিতে অবস্থিত অগ্নিমুখটির ব্যাস ৭০ মিটার ও গর্ত ২০ মিটার দীর্ঘ।

Red fire burning at the door-3

সংবাদ মাধ্যমের খবরে বলা হয়, আসলে সেখানে এক বিশাল গোলাকার গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। তার ভেতরে এই আগুন জ্বলছে। নরকের দরজা নামের এই গর্তটির অবস্থান তুর্কমেনিস্থানের কারাকুম মরুভূমির দারওয়েজা নামের এক গ্রামের নিকটে।

এই নরকের দরজার উত্তাপ এত বেশি যে, হাজার চেষ্টা করেও কেও ওটার কাছাকাছি ৫ মিনিটের বেশি থাকতে পারে না। রাতে ভয়ংকর সুন্দর লাগে এ নরকের দরজাটিকে। অন্ধকারে অনেক দূর হতেও জায়গাটা দেখা যায়। আর তখন এটির শিখার উজ্জ্বলতাও বোঝা যায় খুব ভালোমতো।

Red fire burning at the door-4

নরকের দরজার বিশাল আকারের এ গর্তটা কিভাবে তৈরি হয়েছে তা নিয়ে রয়েছে নানা ধরনের মত। অনেকে বলেন, এটা একেবারেই প্রাকৃতিকভাবেই তৈরি হয়েছে। আবার কেও বলেন, এটা তৈরির পেছনে রয়েছে মানুষের হাত।

কিন্তু ইতিহাস হতে জানা যায়, আসলে এটি কোন প্রাকৃতিক গর্ত নয়। ১৯৭১ সালে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নে প্রাকৃতিক গ্যাসসমৃদ্ধ দারউয়িজি এলাকায় অনুসন্ধানের সময় ক্ষেত্রটি আবিষ্কার করা হয়। প্রথমে তারা মনে করেছিল এটি একটি তেল ক্ষেত্র, তাই ড্রিলিং মেশিন দিয়ে তেল উত্তলনের জন্য সেখানে ক্যাম্প স্থাপন করা হয়। কিন্তু পরে তারা দেখেন সেখান থেকে বিষাক্ত গ্যাস বের হচ্ছে।

গ্যাস অনুসন্ধানের সময় অনুসন্ধানকারীরা গ্যাসবহুল গুহার মধ্যে মৃদু স্পর্শ করলে দুর্ঘটনাক্রমে মাটি ধসে পুরো ড্রিলিং রিগসহ পড়ে যায়। যদিও এই দুর্ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। প্রাথমিকভাবে গবেষণা করে বিষাক্ত মিথেন গ্যাসের ব্যাপারে গবেষকরা নিশ্চিত হন। পরিবেশে বিষাক্ত গ্যাস প্রতিরোধ করার জন্য ভূতত্ত্ববিদরা তখনই গ্যাস উদ্গিরণ মুখটি জ্বালিয়ে রাখার সিদ্ধান্ত নেন। তাদের ধারণা ছিল এখানে সীমিত পরিমাণ গ্যাস থাকতে পারে। কিন্তু তাদের ধারণা ভুল প্রমাণ করে ১৯৭১ সাল হতে অনবরত জ্বলছে তো জ্বলছেই।

দেখুন নরকের দরজার ভিডিও

Loading...