The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

সুস্থ থাকতে করণীয়

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ গরমে সুস্থ থাকতে জানতে হবে কিছু ছোট ছোট নিয়ম কানুন। এই সকল কর্মকান্ড হয়তো আপনি প্রতি নিয়তই করে থাকেন, কিন্তু নিয়মিত করলে আরো সুস্থ থাকা সম্ভব। উপায় গুলো জেনে নিন ও গরমে সুস্থ থাকুন।


gorome-shusthaw-thankun

পান করুন পর্যাপ্ত পানি:

গ্রীষ্মের গরমে শরীরে দেখা যায় পানি শূণ্যতা। তৈরি হয় খনিজ লবণের ঘাটতি। পানি আর খনিজ লবণের ঘাটতি পূরণ করার জন্য পর্যাপ্ত পানি পান করা জুরুরী। এর জন্য খাবার স্যালাইন খেতে পারেন। খেতে পারেন লেবুর শরবত। ঠান্ডা পানি পান করার ক্ষেত্রে রাখুন সতর্কতা। অতিরিক্ত ঠান্ডা পানি গলা বসা ঠান্ডা লাগার কারণ হতে পারে। বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে মনোযোগ দিন। তারা ঠিক মতন পানি খাচ্ছে কিনা অতিরিক্ত ঠান্ডা খাচ্ছে কিনা খেয়াল রাখা ভালো। আইসক্রীম, বাইরে রাস্তায় বানানো আখের রস কিংবা ফলের জুস কম নিরাপদ। জীবাণুমুক্ত না থাকলে হতে পারে জন্ডিস, আমাশয়, ডায়রিয়া, টাইয়েড। তাই এর বিকল্প হিসাবে বাসাতেই বানিয়ে খেতে পারেন বেলের শরবত, পেপের শরবত কিংবা মৌসুমী ফলের জুস। লবণ এর ঘাটতিতে শরীর হয়ে পড়ে দুর্বল। ফলমূল এ ঘাটতি পূরণে সহায়ক।

আরামদায়ক কাপড় পরিধান:

গরমে আটসাট কাপড় ত্যাগ করতে হবে। পরিধান করতে হবে পাতলা সুতির ঢিলেঢালা জামা কাপড়। কাপড়ের রং হালকা হতে হবে। হালকা রং তাপ শোষণ করে কম। আর পাতলা সুতি কাপড় এর ভেতর দিয়ে বায়ু চলাচল করতে পারে।

গরমে ছাতা, ক্যাপ এবং সানগ্লাস:

তীব্র গরমে সব সময় সাথে রাখুন একটি ছাতা। সূর্যের আল্ট্রা ভায়োলেট রে শরীরের জন্য ক্ষতিকর। ত্বক ও চোখের সমস্যা তৈরি করতে পারে। হতে পারে মাথা ব্যথা। একটি ছাতা সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে আপনাকে রক্ষা তো করবেই একই সাথে ছায়া দিয়ে মাথা ঠান্ডা রাখবে। ছাতা রাখা সম্ভব না হলে ক্যাপ রাখতে পারেন। কালো রং এর ক্যাপ রাখবেন না। হালকা রং কিংবা সাদা রং এর ক্যাপ ভালো। ভালো মানের সান গ্লাস নিজের রুচির সাথে মিলিয়ে নিতে পারেন। তবে খেয়াল রাখবেন নিম্নমানের সান গ্লাস ভালোর বদলে ক্ষতি নিয়ে আসতে পারে। তাই ভালো দেখে সান গ্লাস নির্বাচন করুন।

ঘামাচি যন্ত্রণা:

গরমে ঘাম হয় বেশি। আমাদের শরীরে অসংখ্য লোমকূপ আর ঘর্মগ্রন্থি থাকে। অতিরিক্ত গরমে শরীর থেকে পানি ঘাম হিসাবে বেরিয়ে এসে শরীরকে ঠান্ডা রাখে। আবার শরীরের ভেতর অতিরিক্ত লবণও ঘাম এর মাধ্যমে বের হয়ে আসে। ত্বক পরিষ্কার না থাকলে এই লোপকূপ গুলো বন্ধ হয়ে যায়। ফলে ঘর্মগ্রন্থি থেকে ঘাম বেরিয়ে আসতে পারে না। বেরিয়ে আসতে না পারার কারণে শরীরের একদম উপরের স্তরের ত্বকে ছোট ছোট ঘামাচি তৈরি করে। তাই ত্বক অপরিচ্ছন্ন রাখা যাবে না। ছোটদের ঘামাচি বেশি হয়। তাই তাদের শরীর ভালো করে সাবান দিয়ে গোসল করাতে হবে। পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা আর সাবান দিয়ে গোসল করা ঘামাচি রোধ করার উপায়। বাজারে কিনতে পাওয়া ঘামাচি পাউডার কিন্তু ঘামাচি রোধ করে না। বরং লোমকূপ বন্ধ করে ঘামাচি বাড়ায়।

গরমে ঠান্ডা লাগা:

শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরের ভেতর তাপমাত্রা অনেক কম থাকলে গরমেও ঠান্ডা লাগতে পারে। প্রচন্ড ঘেমে গিয়ে সাথে সাথে গোসল করা যাবে না। তাতে ঠান্ডা লাগতে পারে। গোসল করার আগে ঘর্মাক্ত শরীর শুকাতে দিতে হবে। ঠান্ডা পানিতে গোসল করতে হবে। তবে অতিরিক্ত ঠান্ডা পানি ব্যবহার করা যাবে না।

খাবার গ্রহণ:

সঠিক সময়ে সঠিক উপায়ে খাবার গ্রহণ করতে হবে। গরমে খাবার রেখে দিলে আবহাওয়ার কারণে রোগজীবাণু দ্রুত ছড়ায়। তাই রান্না করার খাবার গরম গরম খেতে হবে। পরে খেতে চাইলে অবশ্যই ফ্রিজে রাখতে হবে। তা না হলে খাবার পয়জনিং হয়ে হতে পারে ডায়রিয়া, পেট ব্যথ্যা, বমি কিংবা ক্ষুধা মন্দা। ভাজা পোড়া খাবার গরমে একদম ত্যাগ করতে হবে। তেল যতটা কম পারা যায় খাবারে দিতে হবে। গরমে পান্তা ভাত খুব উপকারী। শরীর ঠান্ডা রাখার জন্য। শাঁসযুক্ত খাবার গ্রহণ করতে হবে বেশি বেশি।

ওষুধ সেবনে সাবধান:

কথায় কথায় মুড়ির মতন ওষুধ সেবন করা যাবে না। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ সেবনে বিরত থাকবেন। ওষুধ খাবার সময় খেয়াল রাখবেন গরমে তা নষ্ট হয়ে গেছে কিনা।

সব কিছু্র উপর বিশ্রাম:

এক নাগাড়ে কাজ কখনই করা যাবে না। শরীরকে পর্যাপ্ত বিশ্রাম দিতে হবে। সকালে হালকা শরীর চর্চা বিকালে হাটাহাটি কর্মক্ষমতা বাড়ায় মনকে করে সজীব। বিশ্রাম নিয়ে নিয়ে কাজ করতে হবে। এক নাগাড়ে কাজ শরীর ও মন এর উপর বিরূপ প্রভাব রাখে।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali