The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ব্রেকিং নিউজ: নিজামীর মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধে জামায়াতে ইসলামীর আমির মতিউর রহমান নিজামীর মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ।

Nizami has upheld the death sentence

প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার নেতৃত্বে ৪ সদস্যের আপিল বেঞ্চ আজ (বুধবার) এই রায়ের সংক্ষিপ্তসার জানিয়ে দেন। এই বেঞ্চের অপর ৩ সদস্যরা হলেন- বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা, বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন এবং বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।

একাত্তরে স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় পাবনায় হত্যা, ধর্ষণ ও বুদ্ধিজীবী গণহত্যার দায়ে দেড় বছর আগে নিজামীকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ডের রায় দেয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। আপিল খারিজ করে সেই দণ্ডাদেশই বহাল রেখেছে সর্বোচ্চ দেশের আদালত।

জামায়াতে ইসলামীর আমির নিজামী একাত্তরে ছিলেন দলটির ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রসংঘের নাজিমে আলা বা সভাপতি। সেই সূত্রে পাকিস্তানী বাহিনীকে সহযোগিতার জন্য গঠিত আল বদর বাহিনীর প্রধানও ছিলেন তিনি। স্বাধীনতাকামী বাঙালির ওপর দমন-পীড়ন চালাতে পাকিস্তানী বাহিনীকে সহযোগিতার জন্য গঠিত রাজাকার বাহিনী এবং শান্তি কমিটিতেও তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল বলে এই মামলার বিচারে তা উঠে এসেছে।

নিজামী হলেন বাংলাদেশের মন্ত্রিসভায় দায়িত্ব পালন করা তৃতীয় ব্যক্তি, একাত্তরের যুদ্ধাপরাধের দায়ে যার সামনে এখন অপেক্ষা করছে ফাঁসির দড়ি।

জানা গেছে, নিয়ম অনুযায়ী, সুপ্রিম কোর্ট এই রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশ করার পর তা ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হবে। সেটি হাতে পেলে মৃত্যু পরোয়ানা জারি করবে ট্রাইব্যুনাল। সেই মৃত্যু পরোয়ানা ফাঁসির আসামিকে পড়ে শোনাবেন কারা কর্তৃপক্ষ।

পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশের ১৫ দিনের মধ্যেই রায় পুনর্বিবেচনার জন্য (রিভিউ) আবেদন করতে পারবে আসামিপক্ষ। রিভিউ আবেদনের নিষ্পত্তি হয়ে গেলে ও তাতে মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকলে আসামিকে তা আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়ে সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার সুযোগ পাবেন। এরপর রাষ্ট্রপতির ক্ষমার বিষয়টি ফয়সালা হয়ে গেলে সরকার কারা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে সেই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করবে।

উল্লেখ্য, ২০১০ সালের ২৯ জুন ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের একটি মামলায় মতিউর রহমান নিজামীকে গ্রেফতার করার পর একই বছরের ২ অগাস্ট তাকে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়। তারপর ২০১২ সালের ২৮ মে অভিযোগ গঠনের মধ্যদিয়ে যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু হয়।

তদন্ত কর্মকর্তা আব্দুর রাজ্জাক খানসহ প্রসিকিউশনের পক্ষে মোট ২৬ জন এই মামলায় সাক্ষ্য দেন। নিজামীর পক্ষে সাফাই সাক্ষ্য দেন তার ছেলে মো: নাজিবুর রহমানসহ মোট ৪ জন। বিচার শেষে ২০১৪ সালের ২৯ অক্টোবর ট্রাইব্যুনাল যে রায় দিয়েছিল তাতে প্রসিকিউশনের আনা ১৬ অভিযোগের মধ্যে ৮টি অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়। এই ৮ অভিযোগের মধ্যে ২, ৪, ৬ এবং ১৬ নম্বর ঘটনায় মতিউর রহমান নিজামীর ফাঁসির রায় দেওয়া হয়।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali