দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ পরিবারের ১৪ সদস্যকে হত্যার পর নিজেও আত্মহত্যা করলো এক ব্যক্তি! ভারতের মহারাষ্ট্র প্রদেশের থানি শহরে রবিবার সকালে এই চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে।
নিজের পরিবারের ১৪ সদস্যকে হত্যার পর নিজেও আত্মহত্যা করেছেন ৩৫ বছর বয়সী এক ব্যক্তি। ভারতের মহারাষ্ট্র প্রদেশের থানি শহরে রবিবার সকালের এই চাঞ্চল্যকর ঘটনার ঘাতক ও নিহতদের পরিচয় এখনও জানা যায়নি।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, হত্যার পূর্বে সকলকে ঘুমের ঔষুধ খাওয়ানো হয়। পরে অচেতন অবস্থায় সকলকে গলা কেটে হত্যা করে ওই ঘাতক। নিহতদের মধ্যে ৭ শিশু এবং ৬ নারী ছিল। কিন্তু ওই ঘাতকের সঙ্গে নিহতদের কি সম্পর্ক, তা এখনও জানা যায়নি। ঘটনাচক্রে ওই পরিবারের এক নারী সদস্য প্রাণে বেঁচে গেছেন। তাকে হত্যা করতে পারেনি ঘাতক। ওই নারীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই ঘাতককে ছুরি হাতে ঝুলে থাকা অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ। ঠিক কি কারণে নিজের পরিবারের সদস্যদের এভাবে হত্যা করলেন ওই ব্যক্তি বিষয়টি এখনও পরিস্কার নয়। তবে পুলিশের ধারণা সম্পত্তি নিয়ে বিবাদের জের ধরেই এই লোমহর্ষক হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটেছে। বিষয়টি তদন্ত করছে পুলিশ। পুলিশ বলেছে তদন্ত শেষ হলে বোঝা যাবে কেনো এই লোমহর্ষক ঘটনাটি ঘটিয়েছেন ওই ব্যক্তি।