দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বিশ্বের ভয়ঙ্কর এক দ্বীপ কাহিনী রয়েছে আজ আপনাদের জন্য। ইহা দি কোয়াইমাদা গ্রান্দে। পর্তুগীজ এই শব্দের অর্থ ভূমি পরিষ্কার করে এমন আগুনের দ্বীপ।
এই দ্বীপটি ব্রাজিলের সাও পাওলো হতে ১৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এই দ্বীপে কলা চাষের পরিকল্পনা হয়। মাঝ পথে কাজ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় কলার দ্বীপ পরিণত হয় এক সাপের দ্বীপে। এবার প্রশ্ন হলো কলার সঙ্গে সাপের কী সম্পর্ক? ইহা দি কোয়াইমাদা গ্রান্দে, অর্থাৎ এই ব্রাজিলীয় দ্বীপের সঙ্গে সাপের সম্পর্কটা অনেক পুরনো।
নানা তথ্যে জানা যায়, ধীরে ধীরে সমুদ্রপৃষ্ঠ উঁচু হতে থাকার কারণে অনেক দিন ধরেই এই দ্বীপে আটকে পড়ে বহু বিষধর সাপ। কলা চাষের পরিকল্পনাটি সফল হলে এই সাপেরা হয়তো থাকতো না। তবে তা না হওয়ায় এই দ্বীপ পরিণত হয়েছে এক ‘স্নেক আইল্যান্ড্’-এ।
জানা গেছে, পৃথিবীর সবথেকে ভয়ঙ্কর বিষধর সাপ থাকে এই দ্বীপটিতে। এখানে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে একটি করে বিষধর সাপ বসবাস করে। এই সাপ একবার কামড়ালে কারো রক্ষে নেই। তাই ব্রাজিলের সৌন্দর্য উপভোগ করলেও স্নেক আইল্যান্ডে অ্যাডভেঞ্চারের কথা কখনই ভাববেন না কিন্তু! কারণ সাপেরা কিন্তু আপনার উপভোগ্যের সঙ্গি হবে না বা বুঝবে না।
দেখুন ভিডিওটি