The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

সাভার ট্র্যাজেডি ॥ মৃত্যুর দ্বার থেকে ফিরে আসা জিয়া জিপিএ-৫ পেয়েছে

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ সাভারের রানা প্লাজায় স্মরণকালের ঘটে যাওয়া ঘটনার শিকার সেই মৃত্যুর দ্বার থেকে ফিরে আসা জিয়াউর রহমান জিয়া এবারের এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে।

zia-gpa-5

৯ মে এসএসসি’র ফলাফল প্রকাশের পর জিয়াউর রহমান জিয়া এই ফলাফল নিয়ে আসেন। এলাকায় তাকে নিয়ে অনেক আগ্রহও ছিল। কারণ সাভারের এই মর্মান্তিক ঘটনার সেই একজন স্বাক্ষী। পড়া-লেখা চালানোর জন্যই মূলত জিয়া চাকরি নিয়েছিল গার্মেন্টেসে। কিন্তু কে জানতো তাকে এতো বড় মাশুল দিতে হবে। সাভারের ওই ঘটনার পর মারাত্মকভাবে আহত হলে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে আসা জিয়ার এখন একমাত্র আশা ভালো কলেজে ভর্তি হওয়া। কারণ একদিন ঢাকা এসেছিল এই পড়া-লেখা চালানোর জন্যই। কিন্তু গদ্য-কবিতার গল্পের মতো হয়ে গেছে তার জীবন কাহিনী।

জিয়ার তার বাবা-মায়ের ইচ্ছা পূরণ করতে চাই। ওর ইচ্ছা ডাক্তার হওয়া। গরীব ঘরের এই মেধাবী ছাত্র মনে প্রাণে মনে করেন, চিকিৎসক হয়ে মানুষের সেবা করার থেকে আর কোন পেশা নেই। কারণ সে হাসপাতালে গিয়ে সেই অভিজ্ঞতায় অর্জন করেছেন।

ময়মনসিংহ জেলার ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার বড়হিত ইউনিয়নের নওপাড়া গ্রামের আব্দুল হালিম ও জুলেখা খাতুনের চার সন্তানের মধ্যে জিয়া তৃতীয়। ঢাকায় তার বাবা দিনমজুর ও মা গৃহ পরিচারিকার কাজ করেন। বাবা-মায়ের কষ্ট একদিন ঘোচাবে বলেই সে লেখা-পড়া চালিয়ে যাচ্ছে।

কিন্তু কলেজে ভর্তি হতে যে অর্থের প্রয়োজন সে অর্থ তাদের নেই। এখনও জিয়া জানেন না কিভাবে তিনি ভর্তি হবেন আর লেখা-পড়া চালিয়ে যাবেন।

যে স্কুল থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছে সেই ঈশ্বরগঞ্জ বিশ্বেশ্বরী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হাসিম উদ্দিন বলেছেন, ‘শত অভাব ও দু:খ জিয়াকে দমিয়ে রাখতে পারেনি। প্রতি ক্লাসেই সে মেধার স্বাক্ষর রেখেছে। মেধাবী এই তরুণকে অভিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন।’ তিনি মনে করেন, সকলের সহযোগিতা পেলে এই মেধাবী দেশের জন্য অনেক কিছউ করতে পারবে।

জিয়ার দরিদ্র পিতাও তাই মনে করেন। তিনি মনে করেন, সমাজে এমন অনেক স্বচ্ছল ব্যক্তি রয়েছেন। তারা যদি তার ছেলের লেখা-পড়ার দায়িত্ব নিতেন তাহলে তার ছেলে লেখা-পড়া চালিয়ে যেতে পারতেন।

দারিদ্র্যের কষাঘাতে জর্জরিত জিয়া একদিন অন্ধকার ঘরে এক টুকরো আলো জ্বালিয়ে যে পড়া-লেখা শুরু করেছিলেন, একদিন আরও ভালো ফলাফল করে এ সমাজকে দেখিয়ে দিতে চান ইচ্ছা থাকলে সব কিছুই অর্জন করা সম্ভব।

তথ্যসূত্র: বাংলানিউজ২৪ডটকম।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali