The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ভোট জালিয়াতি ঠেকাতে মশা ধরার সফটওয়্যার!

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ ডেঙ্গু জ্বরের বাহক এডিস মশা খুঁজে বের করতে কাজে লাগে- মোবাইল ফোনের এমন একটি সফটওয়্যার (অ্যাপ) দিয়ে ভোটের দিন প্রতারণা ঠেকানোর চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ। গতকাল ১১ মে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।

softwar

ভুয়া ভোটার ও সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের চিহ্নিত করা, যেকোনো ধরনের অনিয়ম শনাক্ত করা এবং ভোটকেন্দ্রে নজরদারির কাজে এ অ্যাপ ব্যবহার করা হয়েছে। স্মার্টফোনে বিশেষ অ্যাপ ব্যবহার করে ১৫ হাজারেরও বেশি সরকারি কর্মকর্তা ভোটের অনিয়ম আটকানোর চেষ্টা করেছেন।

সূত্র বলেছে, লাহোরে ডেঙ্গুর প্রকোপ মারাত্মক আকার ধারণ করেছিল। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে এর বাহক এডিস মশা নিধনে নামে সরকার। এ জন্য প্রায় দুই বছর আগে এডিস মশার লার্ভা শনাক্ত করতে স্মার্টফোনের বিশেষ এক অ্যাপ তৈরি করে পাঞ্জাব সরকার। সেই প্রযুক্তিই এবার ভোটে প্রতারণা ঠেকাতে কাজে লাগানো হচ্ছে। মূলত পাঞ্জাবেই এর ব্যবহার বেশি দেখা গেছে।

পাকিস্তানের এবারের নির্বাচনকে সুষ্ঠু করতে নজিরবিহীন নজরদারির ব্যবস্থা নেওয়া হয়। অতীতের নির্বাচনগুলোতে ব্যাপক জালিয়াতির অভিযোগ ছিল। এবার যাতে এ ধরনের অভিযোগ না ওঠে, কর্তৃপক্ষ তার সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়েছে। সাংবাদিক ও বেসরকারি পর্যবেক্ষকদের পাশাপাশি অত্যাধুনিক প্রযুক্তিরও সাহায্য নেওয়া হয়েছে। ১৫ হাজারেরও বেশি সরকারি কর্মকর্তাকে স্মার্টফোনে মশা নিধনের কাজে ব্যবহৃত ওই সফটওয়্যার দেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে তাঁরা ভোট কেন্দ্রগুলোতে যেকোনো ধরনের অনিয়মের ছবি তুলে সঙ্গে সঙ্গে তা কর্তৃপক্ষকে জানান। কাওকে ভুয়া ভোটার বলে সন্দেহ হলে তার ছবি তুলে নির্দিষ্ট নিয়ন্ত্রণ কক্ষে পাঠিয়ে দেন। ৩০ সদস্যের একটি নিরীক্ষক দল সংশোধিত ভোটার তালিকার সঙ্গে কর্মকর্তাদের পাঠানো তথ্য মিলিয়ে দেখেন। বিশাল এক কম্পিউটার স্ক্রিনে নির্দিষ্ট এলাকার ওপর লাল সতর্কসংকেত ভেসে ওঠে। সন্দেহ প্রমাণিত হলে তাৎক্ষণিকভাবে নিরাপত্তা বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে খবর দেওয়া হয় এবং যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হয়। নির্বাচনী প্রচারের সময়ও এ অ্যাপ ব্যবহার করে সহিংসতা নিয়ন্ত্রণ করা গেছে বলে জানান কর্মকর্তারা। সাধারণ মানুষকেও এসব সফটওয়্যার দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল কর্মকর্তাদের।

পাঞ্জাবের তথ্যপ্রযুক্তি বোর্ডের চেয়ারম্যান ওমর সাইফ বলেন, ‘নির্বাচনী প্রচারের শেষ দিকে আমরা আরো বেশি অভিযোগ আসবে ভেবেছিলাম। তবে ওই সময় অভিযোগ কমে আসে। মানুষ বুঝতে পেরেছে কত কাছ থেকে নজরদারি হচ্ছে এবং কত দ্রুত আইন প্রয়োগ করা হচ্ছে।’ সূত্র : গার্ডিয়ান অবলম্বনে দৈনিক কালের কণ্ঠ।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali