The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের শীর্ষস্থানে থাকবেন মুসলিমবিরোধীরা!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনে মুসলিমবিরোধী বেশ কয়েকজনের থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। যে কারণে হোয়াইট হাউসও মুসলিমবিরোধী হয়ে যেতে পারে এমন আশঙ্কা করা হচ্ছে।

donald-trump-administration-topped-anti-muslim

কট্টর মুসলিমবিদ্বেষীদের নিয়ে উদ্বেগে রয়েছে মুসলিমবিশ্ব, বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে এক ধরনের আতঙ্ক বিরাজ করছে এই মুহূর্তে।

সংবাদ মাধ্যমের খবরে জানা গেছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদের ৩টি নির্বাচনই এ উদ্বেগের কারণ। আর এই তিনটি পদ হলো অ্যাটর্নি জেনারেল, সিআইএ’র ডিরেক্টর এবং সম্ভাব্য জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা।

হোয়াইট হাউসের সাবেক ও বর্তমান কয়েকজন কর্মকর্তার আশঙ্কা করছেন আমেরিকার ‘বন্ধুরাষ্ট্র’ বলে পরিচিত আরব দেশগুলির সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের সম্পর্কের সমীকরণ এদের কারণে বদলে যেতে পারে। সেটা আরও বেশি উদ্বেগের কারণ হলো, ওই আরব দেশগুলিকে সঙ্গে নিয়েই জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আেইএস) এর বিরুদ্ধে মার্কিন অভিযান চালানো হচ্ছে।

মার্কিন মানবাধিকার সংগঠনগুলির পক্ষ হতে দাবি করা হয়েছে যে, নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প অবসরপ্রাপ্ত লে. জেনারেল মাইকেল ফ্লিনকে নতুন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে মনোনীত করায় সবচেয়ে বেশি উদ্বিগ্ন হয়েছেন মুসলিমরা। মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা এজেন্সির সাবেক প্রধান ফ্লিন এর আগে বেশ কয়েকবার মুসলিমদের ‘ক্যান্সার’ রোগের সঙ্গে তুলনা করেন। তিনি বলেছিলেন, ‘আমেরিকায় মুসলিমদের সম্পর্কে যে ভয়টা রয়েছে তা যৌক্তিক।’

মানবাধিকার সংগঠনগুলোর আপত্তির দ্বিতীয় কারণ হলো সেনেটর জেফ সেশন্স। ট্রাম্প যাকে পরবর্তী অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নির্বাচিত করছেন। যিনি প্যারিস হামলার ঘটনার পর আমেরিকায় সাময়িকভাবে মুসলিমদের প্রবেশের বিরোধিতা করেন। তিনি ইসলাম ধর্মকে কটুক্তি করে বলেছিলেন ‘বিষাক্ত মতাদর্শ’।

উদ্বেগের তৃতীয় কারণ, ট্রাম্প যাকে সিআইএ’র নতুন ডিরেক্টর করছেন তিনি হলেন মাইক পম্পিও। যিনি মিসরের একটি মুসলিম সংগঠন ‘মুসলিম ব্রাদারহুড’কে যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ করার বিল প্রস্তাবের পক্ষে মূল ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন।

জানা গেছে, মাইকেল ফ্লিন হলেন আমেরিকার অবসরপ্রাপ্ত সেনা অফিসার। লে. জেনারেল ফ্লিন মার্কিন ডিফেন্স ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির ডিরেক্টর ছিলেন তিনি। ২০১২ হতে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ফ্লিন জয়েন্ট ফাংশনাল কমপোনেন্ট কমান্ড ফর ইন্টেলিজেন্স, সার্ভেইল্যান্স অ্যান্ড রিকনাইসেন্সের কমান্ডার এবং আমেরিকার মিলিটারি ইন্টেলিজেন্স বোর্ডের চেয়ারম্যান ছিলেন।

অপরদিকে জেফ সেশন্স রিপাবলিকান পার্টির সদস্য সেশন্স আলাবামার সিনেটর। ১৯৯৪ সালে তিনি ছিলেন আলাবামার অ্যাটর্নি জেনারেল। ১৯৯৬ সালে সেশন্স আসেন মার্কিন কংগ্রেসে। ২০০২, ২০০৮ ও ২০১৪ সালে তিনি সিনেটে নির্বাচিত হন।

আর মাইক পম্পিও আমেরিকার ‘হাউজ অফ রিপ্রেজেন্টেটিভস’ এ পম্পিও ২০১১ সাল হতে কানসাসের সদস্য রয়েছেন।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali