দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বিড়াল সকলের পরিচিত একটি প্রাণী। মিথলজিতে বিড়ালের একটি শক্ত অবস্থান রয়েছে। তবে এই বিড়ালকে দেখা যেতে পারে এক প্রেতাত্মা রূপে।
ইতিহাস থেকে জানা যায়, প্রাচীনকালে মিশরীয়ানরা নাকি বিড়ালের পূজা করতেন। দেবতা কিংবা দেবতার প্রতিনিধি মনে করা হতো এই বিড়ালকে, তাই তাদের পূজা করা হতো। প্রাচীনকালে মিশরীয়দের ধারণা ছিল, বিড়ালের ৯টি প্রাণ রয়েছে। সেলটিক লোকগাথাতেও বিড়ালকে দেবতা দেখানো হয়েছে। তাদের ধারণা যে, বিড়াল অন্য এক দুনিয়ায় প্রবেশ দ্বারের প্রহরায় নিয়োজিত একটি প্রাণী। নর্স কিংবদন্তিতেও প্রেম, সৌন্দর্য ও উর্বরতার দেবী ফ্রিয়াকে আঁকানোর সময় দুটো বিশাল আকৃতির বিড়াল জুড়ে দেওয়া হয়। সব মিলিয়ে দেখা যায় বিড়ালকে সে সময় বেশ মর্যাদার আসনে রাখা হতো।
আবার কিছু কিছু বিড়ালের মধ্যে যেনো কোনো অশুভ এক আত্মার খোঁজ পাওয়া যায়। আবার অনেক বিড়ালের মধ্যে যে খোদ শয়তানও দেখা দেয়। কাজেই আপনার আশেপাশের বিড়ালগুলো প্রেতাত্মার হওয়া একেবারেই অমূলক নয় বলেই মনে করা হয়ে থাকে। কখনও কখনও এই বিড়াল আপনার সামনে প্রেতাত্মা রূপেও হাজির হতে পারে বলেই খবরের তথ্যগুলো সেটিই বলছে। তবে এর সঠিক কোনো কারণের কথা উল্লেখ করা হয়নি বা কোথায় কিভাবে তা কিছু্ই বলা হয়নি।