The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ভিনগ্রহের কোনো প্রাণী পৃথিবীতে আসেনি!

মন্তব্যকারী এই নাসা-র মহাকাশচারী অ্যালান বিন নিলস নাসা হতে অবসরে যান ১৯৮১ সালে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ নাসা-র মহাকাশচারী জানিয়েছেন কেনো ভিন্ন গ্রহের প্রাণীরা পৃথিবীতে আসেনি? তাঁর দীর্ঘ মহাকাশ অভিজ্ঞতা থেকে এক চিরায়ত প্রশ্নের উত্তর দিলেন নাসার এই মহাকাশচারী।

ভিনগ্রহের কোনো প্রাণী পৃথিবীতে আসেনি! 1

অ্যালান বিন নিলস নাসা হতে অবসরে যান ১৯৮১ সালে। বর্তমানে ছবি আঁকার কাজ নিয়েই তিনি সময় পার করছেন। তাঁর দীর্ঘ মহাকাশ অভিজ্ঞতা হতে তিনি এক চিরায়ত প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে সম্প্রতি তিনি ভিনগ্রহের প্রাণী সম্পর্কে এমন মন্তব্য করেন।

পৃথিবীর বাইরে অন্য মাটিতে পা রাখার যে ১২ জনের সৌভাগ্য হয়েছে, তাঁদের মধ্যে অন্যতম হলেন এই অ্যালন বিন নিলস। ১৯৬৯ সালে অ্যাপোলো ১১-য় সওয়ার হয়ে নিল আর্মস্ট্রং এবং বাজ অল্ড্রিন প্রথম পা রেখেছিলেন চাঁদের মাটিতে। এর ঠিক চার মাস পরেই অ্যাপোলো ১২ পাড়ি দেয় মহাকাশে। মহাকাশচারী পিট কনরাড এবং অ্যালান বিন তার সওয়ার হিসেবে চাঁদে পৌঁছান।

১৯৭৩ সালে তিনি দ্বিতীয় স্কাইল্যাব মিশনের কমাণ্ডার হিসেবে ৫৯ দিন মহাকাশে কাটিয়ে আসেন। ১৯৭৫ সালে রুশ-মার্কিন যৌথ ভয়েজ অ্যাপোলো-সয়ুজ-এও তিনি ব্যাক আপ কমাণ্ডার হিসেবে উপস্থিত থাকেন।

বর্তমানে অ্যালানের বয়স ৮৫। নাসা হতে তিনি অবসর নিয়েছেন ১৯৮১ সালে। বর্তমানে ছবি আঁকাই তাঁর একমাত্র কাজ। তাঁর দীর্ঘ মহাকাশ অভিজ্ঞতা হতে তিনি এক চিরায়ত প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন সম্প্রতি। অস্ট্রেলিয়ার এক সংবাদ মাধ্যমকে দেওয়া এক একান্ত সাক্ষাৎকারে অ্যালান জানান, তিনি মনে করেন না, ভিনগ্রহ হতে কেও কখনও পৃথিবীতে পা রেখেছে। তাঁর ধারণা, মানব সভ্যতার সমতুল্য কোনও সভ্যতা অন্য কোথাও থাকা একেবারেই সম্ভব নয়। মানব সভ্যতা অত্যন্ত বন্ধুভাবাপন্ন। যদি ভিনগ্রহ হতে কেও কখনও সত্যিই এসে থাকতো, সে মানব সমাজ হতে অবশ্যই মুখ লুকিয়ে থাকতো না।

সেই সঙ্গে অ্যালান আরও জানান, ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব সম্পর্কে তিনি অবিশ্বাসী নন। মহাজগতে কোটি কোটি নক্ষত্রলোকের অগণিত গ্রহ-উপগ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব থাকতে পারেই। তবে সেখান থেকে কেও কখনও পৃথিবীতে আসেনি, এটা বলা যায়।

অ্যালন বিন নিলস মনে করেন, ভিনগ্রহের জীবরা পৃথিবীতে আসলে তারা মানুষের বেশ কিছু কষ্ট লাঘবের চেষ্টা করতো। কারণ হলো তাদের সভ্যতা মানুষের চাইতেও অবশ্যম্ভাবীভাবে উন্নত। না হলে তারা মানুষের আগে কখনও মহাকাশ পাড়ি দিতে পারতো না। অথচ তেমন কিছু তো ইতিহাসে ঘটেনি।

উল্লেখ্য, ২০০৯ সালে অ্যাপোলো ১৪-র মহাকাশচারী এডগার মিচেল ইউএফও-সংক্রান্ত একটি সাংবাদিক সম্মেলনে বলেছিলেন যে, ভিনগ্রহীরা পৃথিবী ভ্রমণ করে থাকতেও পারে। তিনি ২০১৬ সালে প্রয়াত হন। তাঁর সেই বক্তব্যের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে অ্যালান বলেছেন যে, একজন মহাকাশচারী মত প্রকাশ করলেই সেটি সঠিক হিসেবে ধরে নিতে হবে, এর কোনও বাধ্য বাধকতা রয়েছে কী?

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali