The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

মানবতার অবক্ষয়ঃ চলছে ভিক্ষুক বানানোর নিষ্ঠুর কারখানা

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক॥ সিনেমার কাহিনী নয় বাংলাদেশে এখন বাস্তবে চলছে ভিক্ষুক বাণিজ্য! দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে অসহায় এতিম শিশু ও বৃদ্ধাদের বিভিন্ন দামে কিনে এনে শারীরিকভাবে অক্ষম করে ভিক্ষার কাজে লাগানো হয়। সাম্প্রতিক ঢাকার মান্ডায় পানির পাম্প এলাকায় এমন একটি ভিক্ষুক বানানোর কারখানা আবিষ্কার হয়।


beggar_Fotor

অসহায় মানুষদের পঙ্গু করে ভিক্ষাবৃত্তিতে বাধ্য করার বিষয়টি বহু পুরনো। যুগ যুগ ধরে এটি এ দেশে চলে আসছে কর্তৃপক্ষীয় নজরদারির অভাবে। কিন্তু দৈনিক কালের কণ্ঠে ১৭ মে প্রকাশিত এ সংক্রান্ত প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে বিষয়টি এখন রীতিমত কিছু সর্দারের নিয়ন্ত্রণে প্রাতিষ্ঠানিক রুপ লাভ করেছে। সারাদেশ থেকে পথহারা শিশু ও বৃদ্ধাদের ধরে আনার জন্য একটি চক্র কাজ করছে। বস্তি, স্টেশান সহ নানান জায়গা থেকে এরা পথহারা শিশু ও বৃদ্ধাদের ধরে এনে ভিক্ষুক সর্দারদের কাছে ২০ থেকে ৪০ হাজার টাকায় বিক্রি করে দেয়। বিশেষ করে বৃদ্ধাদের ক্ষেত্রে বৃদ্ধা যত বেশি বৃদ্ধ এবং অক্ষম তাদের দাম তত বেশি। এক জায়গা থেকে কেনা শিশু ও বৃদ্ধদের অন্য জায়গায় পাঠিয়ে দেয়া হয় ভিক্ষার কাজ করতে।

beggar4

ভিক্ষুক সর্দারেরা এসব অসহায় মানুষদের কিনে নিয়ে একটি অন্ধকার ঘরে আটকে রাখে ২ থেকে ৩ বছর। এ সময় তাদের উপর চালানো হয় অমানুষিক নির্যাতন। অপর্যাপ্ত খাদ্য, ঘুমোতে না দেয়া, মানসিকভাবে যন্ত্রণা দিয়ে এসব অসহায় মানুষদের শারীরিক প্রতিবন্ধী করে ফেলা হয়। বন্ধী অবস্থায় এদের নানান রকম অঙ্গহানী করা সহ শরীরে গভীর ক্ষতের সৃষ্টি করা হয় যাতে ভিক্ষা করতে গেলে মানুষের করুণা আদায় করে ভালো ভিক্ষা পাওয়া যায়। একটি নির্দিষ্ট সময়ে এসব ভিক্ষুকদের ঢাকা শহর সহ দেশের বিভিন্ন শহরের বিভিন্ন স্পটে বসিয়ে দিয়ে আসা হয় এবং দিন শেষে তাদের আবার সেখান থেকে তুলে আনা হয়। এসময় তাদের কাছ থেকে ভিক্ষা করা টাকা সর্দাররা নিয়ে ফেলেন। ভিক্ষার বিনময়ে এসব অসহায় মানুষদের থাকতে ও খেতে দেওয়া হয় বলে জানা যায়। একটি রুমে এদের গাদা গাদি করে রাখা হয়। উক্ত প্রতিবেদনে দেখা গেছে টয়লেটেও ঘুমতে জায়গা দেয়া হয়েছে অনেককে। তাদের ঠিক মত খাবার দেয়া হয়না কারন বেশী খেলে পায়খানা পস্রাব বেশী করতে হয়! এসব হতভাগা মানুষদের যে অবস্থায় রাখা হয়েছে তা দেখলে চোখ না ভিজে পারেনা। এসব অবস্থার শিকার অসহায় মানুষদের দীর্ঘদিন একই রুমে আটকে রেখে দিনে দিনে নির্যাতনের মাধ্যমে মানসিক বিকার গ্রস্থ করে তুলা হয়ছে। তাদের অবস্থা এতোটাই খারাপ যে তারা তাদের আসল নাম, ঠিকানাও এখন আর বলতে পারেনা।

beggar3

এদের মাঝে কিছু কিছু ভিক্ষুক আছেন এরা সর্দারদের নিয়ন্ত্রণে থেকে সারাদিনের ভিক্ষা থেকে একটা নির্দিষ্ট কমিশন সর্দারদের দিয়ে থাকেন। প্রতিবন্ধী মানুষদের উপর জনসাধারণের অনুভূতিকে কাজে লাগিয়ে এসব নোংরা কাজে যারা জড়িত তাদের কেউ কেউ সামাজিকভাবেও প্রভাবশালী এবং বিভিন্ন রাজনীতিক দলের সাথে জড়িত। সর্দারদের সাথে সাথে স্থানীয় প্রভাবশালী মহল ও সন্ত্রাসীদের কাছেও এসব কমিশনের টাকা সব স্থরেই বণ্টন হয়ে যায়। এদিকে জানা গেছে এসব অসাধু চক্রের সাথে প্রশাসনের অনেকের হাত রয়েছে। ফলে অনেকটা কর্তৃপক্ষীয় নজরদারির অভাবে এ অপরাধ নিরালায় চলছিল।

বিষয়টি নিয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের পর স্থানীয় প্রশাসনের টনক নড়ে গ্রেপ্তার করা হয়ছে ৮ জনকে। পুলিশ জানিয়েছেন এই চক্রের শেষ ব্যক্তিটিকে গ্রেপ্তার না করা পর্যন্ত অভিযান চলতে থাকবে। এদিকে পুলিশি অভিযানে যাদের গ্রেপ্তার করা হয়ছে তাদের মাঝে বেশ কিছু শিশু রয়েছে। বেশির ভাগ ভিখারি ও তাদের সর্দাররা অভিযান আঁচ করতে পেরেই ভোরে এলাকা হতে পালিয়েছে। এর আগেও এই এলাকায় অসহায় মানুষদের ভিক্ষুক বানিয়ে এমন অমানবিক কর্মকাণ্ডের উপর একটি প্রতিবেদন করে এক টিভি চ্যানেল। সে প্রতিবেদনের পর সব রাঘব বোয়ালরা কৌশলে ধরা ছোঁয়ার বাইরে চলে যায় এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে তারা আবার ফিরে এসে একই কর্মকাণ্ড চালাতে থাকে।

beggar5

প্রতিবেদন, অভিজান, আবার অপরাধীদের সংগঠিত হওয়া এসবই আমাদের সমাজের বর্তমান চিত্র। সমাজের মানুষের নৈতিক স্খলন যদি ঠেকানো না যায় এবং প্রশাসন ও স্থানীয় প্রভাবশালী মহলের ছায়া তল থেকে যদি এসব বিকৃত মানসিকতার ভিক্ষুক বানানোর কারিগরদের বার করা না যায় তাহলে কোন অভিযানেই সুফল বয়ে আনবেনা। সর্বোপরি অবস্থার শিকার হতভাগ্য ভিক্ষুকদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতেহবে। ভিক্ষুক বা শহরে ঘুরে বেড়ানো অসহায় সম্বলহীন মানুষের জন্য সরকারের রয়েছে ভবঘুরে আশ্রয় কেন্দ্র। এসব কেন্দ্রের বাস্তবিক চিত্র আরও খারাপ। এসব যায়গায় কালে ভদ্রে যে কয়জন অসহায় ভিখারিদের ধরে আনা হয় তারা ঠিক মত আহার ও সঠিক ব্যাবস্থাপনার অভাবে এখানে থাকতে চাননা। অথবা তাদের আবার সর্দাররা এসে নিয়ে যায় এবং একই কাজে লাগায়।

এদিকে দেশে কি পরিমাণ ভিক্ষুক আছে তা নিয়ে সরকার জরীপের কাজে হাত দিলেও তাতে গত বছরে ৭ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগে তা এখন সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় উপকমিটিতে তদন্তে আছে। ডাটাবেজ তৈরিতেই মূলত এ অনিয়ম হয়েছে। সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতর ও ডাটাবেজ তৈরির কাজে নিয়োজিত ১০টি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা (এনজিও) এই অনিয়ম ও দুর্নীতির সঙ্গে সরাসরি যুক্ত বলে তথ্য পাওয়া গেছে।

সরকার যদি বাস্তব ও সময় উপযোগী ব্যবস্থা না নেন তাহলে সমাজের এসব অসহায় নিরীহ মানুষদের সাথে আরও অসংখ্য নতুন নতুন হতভাগ্য মুখ যুক্ত হবে। বিষয়টি সরকারী মহলে গুরুত্তের সাথে বিবেচনার দিকটি নিশ্চিত করতে হবে সরকারকে। কারন ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধে সরকার সক্রিয় হলে কারোর পক্ষে সুস্থ মানুষকে প্রতিবন্ধী বানিয়ে কিংবা প্রতিবন্ধীদের জিম্মি করে ভিক্ষা ব্যবসা চালানো সম্ভব হবে না। সরকারের পাশাপাশি আমাদের মত সাধারণ জনগণদেরও সচেতন হতে হবে এবং এগিয়ে আসতে হবে। বাস, ট্রেন স্টেশান সহ নানান জায়গায় এসব অসহায় মানুষদের দেখলে আমাদের হাত বাড়িতে দিতে হবে। সাধ্য মত যৌথ সাহায্যের মাধ্যমে একজন দুইজন করে কর্মসংস্থান করার চেষ্টা করতে হবে। সর্বপরি সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। আমাদের মনে রাখতে হবে রাস্তার এসব ভিখারি অবস্থার শিখার তাদের ঘৃণা নয়, মায়ার হাত বাড়িতে দিতে হবে।

তথ্য সূত্র এবং ছবি সংগ্রহঃ কালের কণ্ঠ

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali