দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ একটি বোতল যদি তুষারে ঢেকে না গিয়ে থাকে তাহলে এতোবড় মানুষ কিভাবে তুষারে ঢেকে গেলো বা ভ্যানিস হয়ে গেলো? এ প্রশ্ন তুলেছেন নেপালের কাঠমাণ্ডুতে অবস্থানর খালেদের স্ত্রী শৈলী।
সংবাদ মাধ্যমকে দেয়া প্রতিক্রিয়ায় খালেদের পরিবারের সদস্যরা মনে করছেন, ব্যাগ পাওয়া গেলে তাকেও পাওয়া যাবে। গতকাল নেপালে অবস্থানরত মোহাম্মদ খালেদ হোসেনের স্ত্রী তাহমিনা খান শৈলী একাত্তর টিভিকে দেওয়া এক প্রতিক্রিয়ায় বলেছেন, “গায়েব হয়ে যাওয়া আর হারিয়ে যাওয়া এক কথা নয়। ব্যাপারটা এমন নয় মানুষটা ভ্যানিস হয়ে যাওয়া। আর মানুষটা ভ্যানিস হয়ে যায় কিভাবে। এটাতো একটা অদ্ভুত ব্যাপার যে ওর সাথের পানির বোতলটি পর্যন্ত আছে। যদি এমন হতো যে অনেক তুষার পড়েছে। একটা পানির বোতলের চেয়ে মানুষ অনেক বড়। পানির বোতলটা অনেক সহজে ঢেকে যাবে কিন্তু মানুষ ঢাকতে যে পরিমাণ দরকার সে পরিমাণ যদি পড়ে থাকে আমি ধরলাম যে অনেক তুষার পাত ঘটেছে। তবে পানির বোতলটা দেখা যাচ্ছে কিভাবে? পানির বোতলটা পড়ে আছে ও (খালেদ) ডিসপ্লেস হয়ে গেছে। ওতো রশির সঙ্গে বাঁধা আছে। তাহলে ডিসপ্লেস হলো কিভাবে?”
এ সিজেনে না পাওয়া গেলেও আগামী অক্টোবর সিজেনে আবারও খুঁজতে আসবেন বলে জানিয়েছেন খালেদ হোসেনের স্ত্রী শৈলী। খালেদের স্ত্রী বর্তমানে নেপালেই অবস্থান করছেন। তিনি ৩১ মে পর্যন্ত দেখে তারপর দেশে ফিরবেন।