The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

৭০টি কুকুর ২১ বিঘা জমির মালিক!

রয়েছে ‘মন্দ নি পতি কুতরিয়া ট্রাস্ট’ নামে কুকুরদের একটি সংস্থা

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কুকুর কখনও জমির মালিক হতে পারে তা হয়তো আমরা কখনও ভাবিনি। তবে এই অবাক করার মতো কাণ্ডটি ঘটেছে ভারতের গুজরাটে! সেখানকার ৭০টি কুকুর ২১ বিঘা জমির মালিক হয়েছে!

৭০টি কুকুর ২১ বিঘা জমির মালিক! 1

আমরা কখনও শুনিনি যে কুকুর কখনও কোটিপতি হতে পারে বা জমির মালিক হতে পারে। তবে এবার ঠিক তাই ঘটেছে ভারতের গুজরাটে। একটা দুটো নয়, গ্রামের সবকটি কুকুর এখন কোটিপতি! ভারতের গুজরাটের মেহসানার পাশেই রয়েছে পাঞ্চোট নামে একটি গ্রাম। সেখানেই রয়েছে ‘মন্দ নি পতি কুতরিয়া ট্রাস্ট’ নামে কুকুরদের একটি সংস্থা।

জানা যায়, এই ট্রাস্টের কাছেই রয়েছে ২১ বিঘা জমি! সেই সুবাদে ওই গ্রামের প্রতিটি কুকুর এখন কোটিপতি। প্রতিটি কুকুরের খাতায় তাদের নামে এক কোটি করে টাকাও রাখা রয়েছে! বাইপাসের পাশে অবস্থিত ওই জমির দাম প্রায় ৩.৫ কোটি টাকা প্রতি বিঘা! সংস্থাটির নিকট রয়েছে প্রায় ৭০টি কুকুর। সেই হিসাবে এখানকার কুকুরগুলোর জন্য রয়েছে অর্থ। হিসাব মতে তাদের প্রত্যেকের ভাগে পড়বে এক কোটি টাকা!

ওই সারমেয় অর্থাৎ কুকুরদের সংস্থার অধ্যক্ষ ছগনভাই পটেল জানিয়েছেন, কুকুরদের জন্য পৃথক ভাগ রাখার প্রচলন বহু বছর আগে হতেই চলে আসছে। এই সংস্থার এটা একটা প্রথা। এটা জীবের প্রতি দয়া এবং প্রেমের পরিচয় বহন করে। বিত্তবানদের জমির ছোট ছোট টুকরো দান করার পর হতে এই পরম্পরার শুরু হয়, যা এখন অনেক বড় হয়েছে।

ছগনভাই পটেল আরও জানান, সেসময় জমির দাম এতো বেশি ছিলো না। কিছু কিছু ক্ষেত্রে মানুষ তাদের ট্যাক্সের টাকা দিতে না পারার কারণে নিজেদের জমি দান করে দেন- এমনও রয়েছে। চাষিদের একটা বড় অংশ ৭০ হতে ৮০ বছর আগে জমির রক্ষণাবেক্ষণ শুরু করেছিলো। যে কারণে ৭০ বছর পূর্বেই এই জমিগুলি ট্রাস্টের কাছে চলে যায়। সে কারণে আজও সেই জমি গুলির মালিকের নামের স্থানে কুকুরদের নামই রয়ে গেছে।

সংস্থার অধ্যক্ষ আরও জানান, জমির দাম বাড়ার পরেও কেওই তাদের দান করা জমি আর ফেরত নেননি। এখানকার মানুষের দান করা জমি আবার ফেরত নেওয়া খুব খারাপ কাজ বলে মনে করা হয়ে থাকে। ফসল ফলানোর আগে এই সংস্থাটি তার নিজের জমির একটা প্লটের নিলামি করে। যে ব্যক্তি নিলামে সবথেকে বেশি দাম দিবে তাকেই সারা বছরের জন্য সেই জমিটিতে চাষ করার অনুমতি দেওয়া হয়ে থাকে। নিলামির হতে পাওয়া টাকা প্রায় এক লক্ষের কাছাকাছি থাকে। সেই টাকা দিয়েই গ্রামের কুকুরগুলির খরচ বহন করা হয়। তাদের সেবা করা হয় সেই অর্থে। কুকুরগুলোর অসুখ-বিসুখ হলে চিকিৎসার সব কিছুই করা হয় এই অর্থে।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali