দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সত্যিই এক আজব ঘটনার মতোই। কারণ দেখতে বিশেষ করে এর মুখটি একেবারে ইঁদুরের মতোই। অথচ এটি আসলে একটি হরিণ। দীর্ঘ ৩০ বছর পর দেখা গেছে এমন ‘ইঁদুর-হরিণ’! এমন একটি বিরল প্রজাতির ছোট হরিণের মতো প্রাণীর দেখা পাওয়া গেলো ভিয়েতনামের উত্তর-পশ্চিম দিকের বনাঞ্চলে। এটি দেখতে অনেকটা হরিণের মতো হলেও এটি আসলে ঠিক হরিণ নয়। আবার খরগোশের আকারের প্রাণীটি দেখতে কিছুটা ইঁদুরের মতোই। ছোট্ট ও অদ্ভুত এই প্রাণীটিকে তাই ডাকা হয় ‘ইঁদুর-হরিণ’।
সত্যিই এক আজব ঘটনার মতোই। কারণ দেখতে বিশেষ করে এর মুখটি একেবারে ইঁদুরের মতোই। অথচ এটি আসলে একটি হরিণ। দীর্ঘ ৩০ বছর পর দেখা গেছে এমন ‘ইঁদুর-হরিণ’! এমন একটি বিরল প্রজাতির ছোট হরিণের মতো প্রাণীর দেখা পাওয়া গেলো ভিয়েতনামের উত্তর-পশ্চিম দিকের বনাঞ্চলে। এটি দেখতে অনেকটা হরিণের মতো হলেও এটি আসলে ঠিক হরিণ নয়। আবার খরগোশের আকারের প্রাণীটি দেখতে কিছুটা ইঁদুরের মতোই। ছোট্ট ও অদ্ভুত এই প্রাণীটিকে তাই ডাকা হয় ‘ইঁদুর-হরিণ’।
এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, প্রায় ৩০ বছর পর দেখা গিয়েছে এই প্রাণীটি। ১৯৯০ সালে শেষ বার এটি দেখা গিয়েছিল বলে জানা গেছে।
‘নেচার ইকোলজি অ্যান্ড ইভলিউশন’-এ সম্প্রতি এই প্রাণীটিকে নিয়ে একটি প্রবন্ধ প্রকাশ করা হয়। সেখানে প্রাণী বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, এটি একটি রুপোলি পিঠের শেভ্রোটাইন বা মাউস ডিয়ার (অর্থাৎ ইঁদুর-হরিণ)।
হরিণটি কিছুটা ইঁদুরের মতো দেখতে বলেই এমন নাম দেওয়া হয়েছে। মাউস ডিয়ার প্রথম দেখতে পাওয়া যায় ভিয়েতনামেই। ১৯১০ সালে প্রথমবার হো চি মিন সিটি হতে ৪৫০ কিলোমিটার দূরে নেহ ট্র্যাংয়ের কাছে দেখতে পাওয়া যায়। তবে ১৯৯০ সালের পর এই প্রাণীটির আর দেখা মেলেনি। চোরা শিকারীদের কারণেই প্রাণীটি বিলুপ্তির পথে চলে যায় বলে মনে করা হচ্ছে।
তবে এতোকিছুর পরও ভিয়েতনামের দুই প্রাণী বিজ্ঞানী এই মাউস ডিয়ারের সন্ধান চালিয়ে যাচ্ছিলেন দীর্ঘদিন ধরেই। তারা জঙ্গলের কিছু অধিবাসীদের কাছে জানতেও পারেন এই হরিণের অস্তিত্ব সম্পর্কে। তারা নাকি এদের দেখেছেন বলেও জানান। তবে তার কোনো রকম প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছিল না। প্রাণীটির অস্তিত্ব প্রমাণ করার জন্য ওই এলাকায় ৩০টি মোশান-অ্যাক্টিভ ক্যামেরা বাসানো হয়েছিলো। তারপরই ধরা পড়েছে এই মাউস ডিয়ারের ছবি।