দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বেশিরভাগ মানুষ মোবাইল সঙ্গে নিয়েই ঘুমাতে যায়, খেতে বসে, হাঁটতে যায় এবং ঘুরতেও যায়। স্মার্টফোন ছাড়া এক মিনিটও যেনো ভাবা যায় না। অথচ বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, স্মার্টফোন শরীরের ওজন বাড়িয়ে দিতে পারে! বর্তমানে এই স্মার্টফোনের ব্যবহার এমন একটা পর্যায়ে পৌঁছেছে যে কারণে হাজার চেষ্টা করলেও পাতলা হতে পারছেন না!
বেশিরভাগ মানুষ মোবাইল সঙ্গে নিয়েই ঘুমাতে যায়, খেতে বসে, হাঁটতে যায় এবং ঘুরতেও যায়। স্মার্টফোন ছাড়া এক মিনিটও যেনো ভাবা যায় না। অথচ বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, স্মার্টফোন শরীরের ওজন বাড়িয়ে দিতে পারে! বর্তমানে এই স্মার্টফোনের ব্যবহার এমন একটা পর্যায়ে পৌঁছেছে যে কারণে হাজার চেষ্টা করলেও পাতলা হতে পারছেন না!
সব সময় সঙ্গে মোবাইল রাখা মোটেও স্বাস্থ্যকর অভ্যাস নয়। আপনি যদি মনে করেন যে, সব সময় মোবাইল ঘাঁটার অভ্যাসের কারণে শুধু আপনার ঘুমে ব্যাঘাত ঘটছে, তা কিন্তু মোটেও নয়। মোবাইল ঘাঁটার অভ্যাসের কারণে আপনাকে পাতলা হতে দিচ্ছে না।
কী নোটিফিকেশন এলো, স্ট্যাটাস আপডেট করার পরেও এখনও কেনো নোটিফিকেশন এলো না, এই ধরনের নানা চিন্তা আমাদের পিছু ছাড়ছে না। মোবাইল ফোন নিয়ে বেশি ঘাঁটাঘাটি আমাদের স্ট্রেস হরমোন আরও বাড়িয়ে দেয়। এই স্ট্রেস হরমোনের কারণেই ওজন বেড়ে যায়।
তাছাড়াও মোবাইল হাতে হাঁটতে বের হলে চোখ বারবারই চলে যায় ফোনের স্ক্রিনের দিকে। যে কারণে হাঁটার বেগও অনেকটা কমে যায়। যথেষ্ট জোরে না হাঁটলে ওজন কমার কোনো সম্ভাবনাই নেই।
খাওয়ার সময় আপনার চোখ মোবাইলের দিকে থাকলে আপনি কী খাচ্ছেন, কতোটা খাচ্ছেন সেদিকে মোটেও বেশি মনোযোগ দিতে পারবেন না। মোবাইল ফোনে মনোনিবেশ করতে গিয়ে আপনার অতিরিক্ত খেয়ে ফেলার সম্ভাবনাও যথেষ্ট প্রবল হয়ে যায়। যে কারণে মোবাইল নিয়ে খেতে বসলে ডায়েট কন্ট্রোলে থাকে না।
অনেকেরই একটি বদ অভ্যাস রয়েছে বেশি রাত পর্যন্ত মোবাইল ঘাঁটাঘাটির। মোবাইল ফোন দেখতে গিয়ে রাতে মোটেও ঘুম ঠিক মতো হয় না। আর ঘুম ঠিক না হলে স্ট্রেস হরমোন নিঃসরণ হয়ে ওজন বাড়তে থাকে। রাতে ঠিক মতো ঘুমাতে না পারলে সকালে উঠে ওয়ার্ক আউটও করতে পারবেন না আপনি। সে কারণে আপনার ওজন বেড়ে যেতে পারে। তাই স্মার্টফোন ব্যবহারে আমাদেরকে অবশ্যই সতর্ক হতে হবে। তা না হলে অবহেলার মাশুল হয়তো আমাদেরকেই গুণতে হবে। অতএব সময় থাকতে সাবধান।