দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২০ খৃস্টাব্দ, ১২ মাঘ ১৪২৬ বঙ্গাব্দ, ২৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১ হিজরি। দি ঢাকা টাইমস্ -এর পক্ষ থেকে সকলকে শুভ সকাল। আজ যাদের জন্মদিন তাদের সকলকে জানাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা- শুভ জন্মদিন।
যে অপরূপ দৃশ্যটি আপনারা দেখতে পাচ্ছেন সেটি প্রকৃতির এক অপরূপ তীর্থস্থান হিসেবে খ্যাত নেপালের সারাংকোট। সত্যিই এক মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক দৃশ্য এটি।
প্রকৃতির এক অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি হিমালয় কন্যা হিসেবে খ্যাত নেপাল। প্রকৃতি যেনো তার দু’হাত ভরে দেশটিকে সাজিয়ে দিয়েছে। চারদিকে উত্তুঙ্গ পর্বতের রঙের খেলা, এক হিমেল হাওয়া, গ্রাম্য পরিবেশের মাঝে বুঁদ হয়ে থাকার নেশায় যেকোনো পর্যটকেরই পছন্দের স্থান হলো এই নেপাল।
এই নেপালের এক প্রধান আকর্ষণই হলো পাহাড়ঘেরা সারাংকোট। এই অঞ্চলটি নেপালের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর পোখরায় অবস্থিত। নেপালের রাজধানী কাঠমুন্ডু হতে পোখরার দূরত্ব প্রায় ২০৩ কি.মি। কাঠমুন্ডু হতে পোখরায় যাওযা পথটির দু’ধারে চোখ জুড়ানো সব প্রাকৃতিক দৃশ্যে ভরপুর। সবুজ পাইনের বন, নীল আকাশের সাদা মেঘ, ঘন নীল আকাশটার বুকে পরিযায়ী পাাখিদের অবার আনাগোনা- এসব যেকোনো পর্যটকের চোখ ধাঁধিয়ে দেওয়ার জন্যই যথেষ্ট। যাত্রাপথে সঙ্গী হবে ঘোলাটে ঘন সবুজ বন এবং ত্রিশূল নদীও। চারধারে শুধুই পাহাড় আর পাহাড়। বনপাহাড়ের পদাবলী শুনিয়ে যায় নাম না জানা কতো রকম পাখি। নেপাল সত্যিই এমনই সুন্দর প্রাকৃতিক মুগ্ধতার এক দেশ।
পোখরা যাওয়ার পথেই ত্রিশূল নদীর পাড়ের এক ছোট্ট জনপদ হলো চেরিস। চেরিস থেকে পোখরার দূরত্ব হলো ৯৪ কি.মি। পাহাড়ের বুক চিরে বয়ে চলেছে ঘন সবুজ রঙ্গের ত্রিশূল নদী ও আঁকাবাঁকা পাহাড়ি রাস্তা পাড়ি দিয়ে হিমালয় কন্যার আর এক নৈসর্গিক শহর পোখরা, যা পর্যটকদের স্বাগত জানায়। পোখরা শহরটি অনেকটা পাহাড়ের ঢালেই অবস্থিত। পাশ দিয়ে অবারিত ভাবে বয়ে চলেছে ফেউয়া লেক। পাহাড় ও লেকের মাঝখানে এক চমৎকার শহর হলো এই পোখরা।
তথ্যসূত্র: https://silkcitynews.com